এই পরিকল্পনা গ্রহণ করলে ট্যুইটার প্রথম ১২ মাসের জন্য কোনও ছাড় দেবে না। মাস্ক জানিয়েছেন আইওএস ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে ৭০ শতাংশ এবং অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে ৩০ শতাংশ অর্থ দাবি করা হবে। তবে ওয়েব ভার্সন-এর জন্য সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ অর্থ নেওয়া হতে পারে। তিনি দাবি করেছেন, পেমেন্ট প্রসেসরের ভিত্তিতে বিষয়টির উন্নতি করা যেতে পারে।
ট্যুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে ইলন মাস্ক একের পর এক পরিবর্তন এনেছেন এই প্লাটফর্মে। তাঁর আদত উদ্দেশ্যই ট্যুইটারের আয় বাড়ানো। গত অক্টোবরে অধিগ্রহণের পর বিজ্ঞাপন আয়ের হ্রাসের কথা জানিয়েছিল ট্যুইটার। তারপর থেকে মাস্ক দ্রুত কিছু পণ্য এবং সাংগঠনিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে নিয়ে গিয়েছেন এই প্লাটফর্মকে। ব্লু-টিক ভেরিফিকেশন করিয়ে নেওয়ার জন্য সমস্ত অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে শুরু করেছে ট্যুইটার। কিন্তু ঘটনা হল এর ফলে ট্যুইটারের কার্যকারিতাও হ্রাস পেয়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ।