এবার কি ফেলে দিতে হবে 4G ফোন? 5G মোবাইল কেনার আগে এই বিষয়গুলি না জানলে ঠকে যাবেন!

Last Updated:
ইতিমধ্যেই যাঁরা 5G স্পিড ব্যবহার করতে শুরু করে দিয়েছেন, তাঁরা অনেকেই দেখেছেন দ্রুত গতির কারণে 5G নেওয়ার্টে ডেটাও দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যায়।
1/8
থেমে নেই প্রযুক্তির উন্নতি। তাই প্রতিদিন বদলে যাচ্ছে হাতে থাকা গ্যাজেটের মান। সারা বিশ্বের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন শহরেও টেলিকম সংস্থাগুলি 5G পরিষেবা শুরু করে দিয়েছে। আরও কিছুটা সময় লাগলেও আশা করা হচ্ছে শীঘ্রই ভারতবর্ষের একটা বড় অংশে ছড়িয়ে পড়বে এই সংযোগ।
থেমে নেই প্রযুক্তির উন্নতি। তাই প্রতিদিন বদলে যাচ্ছে হাতে থাকা গ্যাজেটের মান। সারা বিশ্বের সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন শহরেও টেলিকম সংস্থাগুলি 5G পরিষেবা শুরু করে দিয়েছে। আরও কিছুটা সময় লাগলেও আশা করা হচ্ছে শীঘ্রই ভারতবর্ষের একটা বড় অংশে ছড়িয়ে পড়বে এই সংযোগ।
advertisement
2/8
ইতিমধ্যেই কিছু মানুষ ইন্টারনেটে 5G গতি উপভোগ করতে শুরু করেছেন। কিন্তু বেশির ভাগ স্মার্টফোনই এখনও 4G গতি নিয়ে কাজ করছে। তবু ২০২২ সালের অক্টোবরে 5G চালু হওয়ার পর থেকেই অনেকে দ্বন্দ্বে ভুগতে শুরু করেছেন, 5G নেটওয়ার্ক আসার পর তাদের 4G ফোন কি অকেজো হয়ে যাবে! জেনে নেওয়া যাক আসল সত্যিটা—
ইতিমধ্যেই কিছু মানুষ ইন্টারনেটে 5G গতি উপভোগ করতে শুরু করেছেন। কিন্তু বেশির ভাগ স্মার্টফোনই এখনও 4G গতি নিয়ে কাজ করছে। তবু ২০২২ সালের অক্টোবরে 5G চালু হওয়ার পর থেকেই অনেকে দ্বন্দ্বে ভুগতে শুরু করেছেন, 5G নেটওয়ার্ক আসার পর তাদের 4G ফোন কি অকেজো হয়ে যাবে! জেনে নেওয়া যাক আসল সত্যিটা—
advertisement
3/8
এক দশক আগেও 2G পরিষেবা মিলত সারাদেশে। তারও বছর পাঁচেক আগে ইন্টারনেট এমন সহজলভ্য ছিলই না। যখন 4G পরিষেবা প্রথম এল, তখন 3G বা 2G ফোনগুলির ঠিক কী হয়েছিল? আজও কোনও কোনও স্মার্টফোন 3G নেটওয়ার্কে চলে। যদিও তা সংখ্যায় কমে আসছে। কারণ আধুনিক বেশিরভাগ অ্যাপ্লিকেশনই আর ওই গতিতে চালানো সম্ভব নয়।
এক দশক আগেও 2G পরিষেবা মিলত সারাদেশে। তারও বছর পাঁচেক আগে ইন্টারনেট এমন সহজলভ্য ছিলই না। যখন 4G পরিষেবা প্রথম এল, তখন 3G বা 2G ফোনগুলির ঠিক কী হয়েছিল? আজও কোনও কোনও স্মার্টফোন 3G নেটওয়ার্কে চলে। যদিও তা সংখ্যায় কমে আসছে। কারণ আধুনিক বেশিরভাগ অ্যাপ্লিকেশনই আর ওই গতিতে চালানো সম্ভব নয়।
advertisement
4/8
ফলে বোঝাই, 5G নেটওয়ার্ক এলেও পুরনো 4G নেটওয়ার্ক রাতারাতি বন্ধ হয়ে যাবে না। যেকোনও ব্যক্তি 4G গতিতে নিজের ফোন চালাতে পারবেন।
ফলে বোঝাই, 5G নেটওয়ার্ক এলেও পুরনো 4G নেটওয়ার্ক রাতারাতি বন্ধ হয়ে যাবে না। যেকোনও ব্যক্তি 4G গতিতে নিজের ফোন চালাতে পারবেন।
advertisement
5/8
ইতিমধ্যেই যাঁরা 5G স্পিড ব্যবহার করতে শুরু করে দিয়েছেন, তাঁরা অনেকেই দেখেছেন দ্রুত গতির কারণে 5G নেওয়ার্টে ডেটাও দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যায়। 4G নেটওয়ার্কে যেখানে সারাদিনে ১.৫ জিবি ডেটা খরচ হয়, সেখানে ওই পরিমাণ ডেটা মাত্র ৩ ঘণ্টাতেই শেষ হয়ে যেতে পারে 5G-র ক্ষেত্রে।
ইতিমধ্যেই যাঁরা 5G স্পিড ব্যবহার করতে শুরু করে দিয়েছেন, তাঁরা অনেকেই দেখেছেন দ্রুত গতির কারণে 5G নেওয়ার্টে ডেটাও দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যায়। 4G নেটওয়ার্কে যেখানে সারাদিনে ১.৫ জিবি ডেটা খরচ হয়, সেখানে ওই পরিমাণ ডেটা মাত্র ৩ ঘণ্টাতেই শেষ হয়ে যেতে পারে 5G-র ক্ষেত্রে।
advertisement
6/8
তাই বহু 5G গ্রাহকও তাঁদের ফোনে 4G নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন বেশিরভাগ সময়। তাতে অতিরিক্ত ডেটা খরচ এড়ানো যায়। সুতরাং চাইলে শুধুমাত্র 4G নেটওয়ার্কে স্মার্টফোন চালান যেতেই পারে।
তাই বহু 5G গ্রাহকও তাঁদের ফোনে 4G নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন বেশিরভাগ সময়। তাতে অতিরিক্ত ডেটা খরচ এড়ানো যায়। সুতরাং চাইলে শুধুমাত্র 4G নেটওয়ার্কে স্মার্টফোন চালান যেতেই পারে।
advertisement
7/8
দ্রুত ডেটা শেষ হয়ে যাওয়ার অর্থই হল অতিরিক্ত ব্যয়। যত দ্রুত ডেটা ফুরিয়ে যাবে, তত বেশি রিচার্জ করানোর প্রয়োজন হবে।
দ্রুত ডেটা শেষ হয়ে যাওয়ার অর্থই হল অতিরিক্ত ব্যয়। যত দ্রুত ডেটা ফুরিয়ে যাবে, তত বেশি রিচার্জ করানোর প্রয়োজন হবে।
advertisement
8/8
তবে যদি দেখা যায় যে, কারও 5G ফোন থাকা সত্ত্বেও তিনি 5G নেটওয়ার্ক চালাতে পারছেন না, তাহলে তাঁকে নিজের ফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট করে নিতে হবে। অথবা ফোনের সেটিং ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে। টেলিকম সংস্থাগুলি দাবি করেছে, ব্যবহারকারীরা 4G নেটওয়ার্কে প্রতি সেকেন্ডে ১৫০এমবি ডাউনলোড স্পিড পান, 5G-তে এই গতি ১০জিবি প্রতি সেকেন্ড।
তবে যদি দেখা যায় যে, কারও 5G ফোন থাকা সত্ত্বেও তিনি 5G নেটওয়ার্ক চালাতে পারছেন না, তাহলে তাঁকে নিজের ফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট করে নিতে হবে। অথবা ফোনের সেটিং ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে। টেলিকম সংস্থাগুলি দাবি করেছে, ব্যবহারকারীরা 4G নেটওয়ার্কে প্রতি সেকেন্ডে ১৫০এমবি ডাউনলোড স্পিড পান, 5G-তে এই গতি ১০জিবি প্রতি সেকেন্ড।
advertisement
advertisement
advertisement