Call Merging Scam: ভয়ঙ্কর ফাঁদ! কল মার্জ করলেই সব শেষে, নিমেষে ফাঁকা হয়ে যাবে অ্যাকাউন্ট

Last Updated:
Call Merging Scam: ক্রমেই বাড়ছে Call Merging স্ক্যাম, সাবধান করল এনপিসিআই; নতুন এই প্রতারণার জাল নিয়ে জেনে নিন বিশদে
1/6
ইতিমধ্যেই অনলাইনে একটি সতর্কতা জারি করেছে ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এনপিসিআই)। মূলত ক্রমবর্ধমান এক কেলেঙ্কারি বা প্রতারণার ফাঁদ নিয়ে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করছে এনপিসিআই। এর নাম হল Call Merging স্ক্যাম। আসলে এর মাধ্যমে প্রতারকরা একটি ফোনের কল মার্জ ফিচারের অপব্যবহার করছে, যাতে তারা ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড বা ওটিপি চুরি করে নিতে পারে। আর এর পরেই আর্থিক প্রতারণা করা হচ্ছে। মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স (পূর্বে ট্যুইটার)-এ এনপিসিআই লিখেছে যে, ওটিপি প্রকাশ করার জন্য প্রতারকরা Call Merging ফিচারকে ব্যবহার করছে।
ইতিমধ্যেই অনলাইনে একটি সতর্কতা জারি করেছে ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এনপিসিআই)। মূলত ক্রমবর্ধমান এক কেলেঙ্কারি বা প্রতারণার ফাঁদ নিয়ে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করছে এনপিসিআই। এর নাম হল Call Merging স্ক্যাম। আসলে এর মাধ্যমে প্রতারকরা একটি ফোনের কল মার্জ ফিচারের অপব্যবহার করছে, যাতে তারা ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড বা ওটিপি চুরি করে নিতে পারে। আর এর পরেই আর্থিক প্রতারণা করা হচ্ছে। মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স (পূর্বে ট্যুইটার)-এ এনপিসিআই লিখেছে যে, ওটিপি প্রকাশ করার জন্য প্রতারকরা Call Merging ফিচারকে ব্যবহার করছে।
advertisement
2/6
কীভাবে করা হচ্ছে এই Call Merging স্ক্যাম? পোস্টটিতে বলা হয়েছে যে, স্ক্যামাররা ব্যবহারকারীদের কোনও ঘটনা কিংবা সুযোগের অছিলায় ফোন করছে। তারা দাবি করছে যে, এই নম্বর তারা পেয়েছে কোনও বন্ধুর থেকে। এরপর তারা নিজেদের বন্ধুর সঙ্গে কল মার্জ করছে। যারা আসলেই প্রতারক।
কীভাবে করা হচ্ছে এই Call Merging স্ক্যাম? পোস্টটিতে বলা হয়েছে যে, স্ক্যামাররা ব্যবহারকারীদের কোনও ঘটনা কিংবা সুযোগের অছিলায় ফোন করছে। তারা দাবি করছে যে, এই নম্বর তারা পেয়েছে কোনও বন্ধুর থেকে। এরপর তারা নিজেদের বন্ধুর সঙ্গে কল মার্জ করছে। যারা আসলেই প্রতারক।
advertisement
3/6
একবার মার্জ হয়ে গেলেই আক্রান্ত ব্যবহারকারীর অজান্তেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি ওটিপি ভেরিফিকেশন কল কানেক্ট হয়ে যাবে। এবার স্ক্যামাররা ব্যবহারকারীকে ওটিপি দেওয়ার জন্য জোরাজুরি করে। যার জেরে অবৈধ লেনদেন এনেবল হয়ে যায়। পোস্টটতে বলা হয়েছে যে, ওটিপি শেয়ার করা হলে স্ক্যামাররা লেনদেন সম্পন্ন করবে। আর ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট নিমেষে খালি হয়ে যাবে।
একবার মার্জ হয়ে গেলেই আক্রান্ত ব্যবহারকারীর অজান্তেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি ওটিপি ভেরিফিকেশন কল কানেক্ট হয়ে যাবে। এবার স্ক্যামাররা ব্যবহারকারীকে ওটিপি দেওয়ার জন্য জোরাজুরি করে। যার জেরে অবৈধ লেনদেন এনেবল হয়ে যায়। পোস্টটতে বলা হয়েছে যে, ওটিপি শেয়ার করা হলে স্ক্যামাররা লেনদেন সম্পন্ন করবে। আর ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট নিমেষে খালি হয়ে যাবে।
advertisement
4/6
নিরাপদ থাকার উপায়গুলি কী কী? এই স্ক্যাম থেকে বাঁচার জন্য বেশ কয়েকটি মূল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে এনপিসিআই। সেগুলিই নীচে দেওয়া হল:
নিরাপদ থাকার উপায়গুলি কী কী? এই স্ক্যাম থেকে বাঁচার জন্য বেশ কয়েকটি মূল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছে এনপিসিআই। সেগুলিই নীচে দেওয়া হল:
advertisement
5/6
১. অজ্ঞাতপরিচয় নম্বরের সঙ্গে কল মার্জিং থেকে বিরত থাকতে হবে। কেউ যদি কল মার্জ করার জন্য চাপাচাপি করেও, তাহলে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। বিশেষ করে অজ্ঞাতপরিচয় নম্বর থেকে ফোন আসে, সেক্ষেত্রে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। ২. কলার আইডেন্টিটি ভেরিফাই করতে হবে। যদি কেউ দাবি করেন যে, তিনি ব্যাঙ্ক থেকে ফোন করছেন, তাহলে আইডেন্টিটি পরীক্ষা করে তবেই নিজের তথ্য শেয়ার করতে হবে।
১. অজ্ঞাতপরিচয় নম্বরের সঙ্গে কল মার্জিং থেকে বিরত থাকতে হবে। কেউ যদি কল মার্জ করার জন্য চাপাচাপি করেও, তাহলে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। বিশেষ করে অজ্ঞাতপরিচয় নম্বর থেকে ফোন আসে, সেক্ষেত্রে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। ২. কলার আইডেন্টিটি ভেরিফাই করতে হবে। যদি কেউ দাবি করেন যে, তিনি ব্যাঙ্ক থেকে ফোন করছেন, তাহলে আইডেন্টিটি পরীক্ষা করে তবেই নিজের তথ্য শেয়ার করতে হবে।
advertisement
6/6
৩. এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, ব্যাঙ্ক কখনওই ওটিপি জানতে চায় না। তবে কেউ যদি ওটিপি চায়, তাহলে সে প্রতারণার জাল বিছিয়েছে, এটা বুঝে নিতে হবে। ৪. সন্দেহজনক কোনও কার্যকলাপ দেখলেই অবিলম্বে অভিযোগ দায়ের করতে হবে। ধরা যাক, ব্যবহারকারী কোনও লেনদেন না করেই ওটিপি পেয়েছেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ১৯৩০ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ জানাতে হবে। এটা আসলে ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম হেল্পলাইন নম্বর। সেই সঙ্গে ব্যাঙ্ককেও অবিলম্বে এই কথা জানাতে হবে।
৩. এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, ব্যাঙ্ক কখনওই ওটিপি জানতে চায় না। তবে কেউ যদি ওটিপি চায়, তাহলে সে প্রতারণার জাল বিছিয়েছে, এটা বুঝে নিতে হবে। ৪. সন্দেহজনক কোনও কার্যকলাপ দেখলেই অবিলম্বে অভিযোগ দায়ের করতে হবে। ধরা যাক, ব্যবহারকারী কোনও লেনদেন না করেই ওটিপি পেয়েছেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ১৯৩০ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ জানাতে হবে। এটা আসলে ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম হেল্পলাইন নম্বর। সেই সঙ্গে ব্যাঙ্ককেও অবিলম্বে এই কথা জানাতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement