Sania Mirza: 'বিনা কারণে কেঁদে ভাসাতাম', টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জাও অবসাদগ্রস্থ!

Last Updated:
হতাশা গ্রাস করেছিল সানিয়াকে।
1/5
ক্রীড়াবিদ মানেই চড়াই-উতরাই ভরা জীবন। কখনও সাফল্যের সিঁড়ি, কখনও আবার চোট, ব্যর্থতার ধস। এভাবেই চলতে হয় প্রতিটি ক্রীড়াবিদকে। তবে কেরিয়ারের খারাপ সময় উতরে দিতে পারলেই সফল হওয়া যায়, সেটা বোধ হয় সানিয়া মির্জার মতো তারকারা জানেন।
ক্রীড়াবিদ মানেই চড়াই-উতরাই ভরা জীবন। কখনও সাফল্যের সিঁড়ি, কখনও আবার চোট, ব্যর্থতার ধস। এভাবেই চলতে হয় প্রতিটি ক্রীড়াবিদকে। তবে কেরিয়ারের খারাপ সময় উতরে দিতে পারলেই সফল হওয়া যায়, সেটা বোধ হয় সানিয়া মির্জার মতো তারকারা জানেন।
advertisement
2/5
সানিয়া এদিন এক সাক্ষাত্কারে আরও বলেছেন,  সেই সময় হাতে প্রচণ্ড যন্ত্রণা হত। তাই আরও বেশি অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়েছিলাম। তবে যে কোনও কিছু সারতে সময় লাগে। আমরা সেই সময়টাই দিতে চাই না। রিহ্যাব শুরু হওয়ার পর আস্তে আস্তে সব ঠিক হল। আমি আবার কোর্টে ফিরলাম।
সানিয়া এদিন এক সাক্ষাত্কারে আরও বলেছেন, সেই সময় হাতে প্রচণ্ড যন্ত্রণা হত। তাই আরও বেশি অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়েছিলাম। তবে যে কোনও কিছু সারতে সময় লাগে। আমরা সেই সময়টাই দিতে চাই না। রিহ্যাব শুরু হওয়ার পর আস্তে আস্তে সব ঠিক হল। আমি আবার কোর্টে ফিরলাম।
advertisement
3/5
টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জার কেরিয়ারের সব থেকে খারাপ সময় কেটেছিল ২০০৮ সালে। তিনি নিজেই জানালেন সে কথা। সানিয়া বললেন, ২০০৮ সালে চোটের জন্য বেজিং অলিম্পিক থেকে ছিটকে গিয়েছিলাম। সেই ধাক্কা সামলাতে পারিনি তিন-চার মাস। কোনও কারণ ছাড়াই কান্না পেত। সারাদিন বিষন্ন থাকতাম। এক মাস ভাল করে খাওয়া-দাওয়াও করিনি।
টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জার কেরিয়ারের সব থেকে খারাপ সময় কেটেছিল ২০০৮ সালে। তিনি নিজেই জানালেন সে কথা। সানিয়া বললেন, ২০০৮ সালে চোটের জন্য বেজিং অলিম্পিক থেকে ছিটকে গিয়েছিলাম। সেই ধাক্কা সামলাতে পারিনি তিন-চার মাস। কোনও কারণ ছাড়াই কান্না পেত। সারাদিন বিষন্ন থাকতাম। এক মাস ভাল করে খাওয়া-দাওয়াও করিনি।
advertisement
4/5
সানিয়া আরও বলেন, তখন ভেবেছিলাম, আমি হয়তো আর টেনিস খেলতে পারব না। দেশের জন্য কিছু একটা করতে চেয়েছিলাম। সব কিছু ঠিকঠাক চলছিল। আমি ফর্মে ছিলাম। কিন্তু হাতের একটা চোটের জন্য ছিটকে গেলাম। অলিম্পিকে খেলার সুযোগ পেলাম না। ২০ বছর বয়স তখন আমার। অবসাদের ভুগছিলাম।
সানিয়া আরও বলেন, তখন ভেবেছিলাম, আমি হয়তো আর টেনিস খেলতে পারব না। দেশের জন্য কিছু একটা করতে চেয়েছিলাম। সব কিছু ঠিকঠাক চলছিল। আমি ফর্মে ছিলাম। কিন্তু হাতের একটা চোটের জন্য ছিটকে গেলাম। অলিম্পিকে খেলার সুযোগ পেলাম না। ২০ বছর বয়স তখন আমার। অবসাদের ভুগছিলাম।
advertisement
5/5
এর পর সানিয়া আবার ফিরেছিলেন। আর ফিরেই কমনওয়েলথে পদক জেতেন তিনি। তবে একটা সময় যে তাঁকে অবসাদ প্রায় গ্রাস করে ফেলেছিল, এদিন সেই সব কথা মনে করে যেন ভীত দেখাল সানিয়াকে।
এর পর সানিয়া আবার ফিরেছিলেন। আর ফিরেই কমনওয়েলথে পদক জেতেন তিনি। তবে একটা সময় যে তাঁকে অবসাদ প্রায় গ্রাস করে ফেলেছিল, এদিন সেই সব কথা মনে করে যেন ভীত দেখাল সানিয়াকে।
advertisement
advertisement
advertisement