Neeraj Chopra Father: ছেলে জিতল সোনা, নীরজের বাবা জানতেনই না, জ্যাভেলিন কী জিনিস!

Last Updated:
গত ১০ বছরে কখনও নীরজের খেলা লাইভ দেখেননি বাবা সতীশ কুমার।
1/5
এখন তিনি দারুন ব্যস্ত। সারাদিন বাড়িতে সংবাদকর্মীদের আনাগোনা। প্রতিবেশীদেরও ভিড় লেগে রয়েছে। তাঁর ছেলে নীরজ কুমার অলিম্পিক্সে সোনা জিতেছেন। গর্বে বাবা সতীশ কুমারের বুকের ছাতি চওড়া হয়ে গিয়েছে।
এখন তিনি দারুন ব্যস্ত। সারাদিন বাড়িতে সংবাদকর্মীদের আনাগোনা। প্রতিবেশীদেরও ভিড় লেগে রয়েছে। তাঁর ছেলে নীরজ কুমার অলিম্পিক্সে সোনা জিতেছেন। গর্বে বাবা সতীশ কুমারের বুকের ছাতি চওড়া হয়ে গিয়েছে।
advertisement
2/5
ছোটবেলায় বেশ মোটাসোটা ছিলেন নীরজ। কাকা তাঁকে পানিপতের শিবাজী স্টেডিয়ামে খেলাধূলার জন্য ভর্তি করে দেন। ওজন কমানোর জন্য সেই সময় নীরজ অনেক খেলায় অংশ নিতেন। তবে জ্যাভেলিন থ্রো-তে ধীরে ধীরে আগ্রহ বাড়তে থাকে নীরজের। একটা সময় জ্যাভেলিন খেলাটাকে ভালবেসে ফেলেন টোকিও অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ।
ছোটবেলায় বেশ মোটাসোটা ছিলেন নীরজ। কাকা তাঁকে পানিপতের শিবাজী স্টেডিয়ামে খেলাধূলার জন্য ভর্তি করে দেন। ওজন কমানোর জন্য সেই সময় নীরজ অনেক খেলায় অংশ নিতেন। তবে জ্যাভেলিন থ্রো-তে ধীরে ধীরে আগ্রহ বাড়তে থাকে নীরজের। একটা সময় জ্যাভেলিন খেলাটাকে ভালবেসে ফেলেন টোকিও অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ।
advertisement
3/5
নীরজের বাবা সতীশ কুমার নাকি জানতেনই না, জ্যাভেলিন কী জিনিস! গত ১০ বছরে এই প্রথম তিনি ছেলের খেলা লাইভ দেখলেন। আর যেদিন দেখলেন সেদিনই নীরজ এত বড় রেকর্ড করে ফেললেন।
নীরজের বাবা সতীশ কুমার নাকি জানতেনই না, জ্যাভেলিন কী জিনিস! গত ১০ বছরে এই প্রথম তিনি ছেলের খেলা লাইভ দেখলেন। আর যেদিন দেখলেন সেদিনই নীরজ এত বড় রেকর্ড করে ফেললেন।
advertisement
4/5
নীরজ জ্যাভেলিন থ্রো-এর কিছু রেকর্ডিং বাবাকে দেখাতেন। তবে জ্যাভেলিন থ্রো খেলাটা একেবারেই বুঝতেন না সতীশ কুমার। নীরজের কোচ জিতেন্দ্র বলছিলেন, সতীশ কুমার কখনও ছেলের খেলা দেখতে শিবাজী স্টেডিয়ামে যাননি।
নীরজ জ্যাভেলিন থ্রো-এর কিছু রেকর্ডিং বাবাকে দেখাতেন। তবে জ্যাভেলিন থ্রো খেলাটা একেবারেই বুঝতেন না সতীশ কুমার। নীরজের কোচ জিতেন্দ্র বলছিলেন, সতীশ কুমার কখনও ছেলের খেলা দেখতে শিবাজী স্টেডিয়ামে যাননি।
advertisement
5/5
শনিবার নীরজের গোটা গ্রাম টিভির সামনে বসে পড়েছিল। সবাই নীরজের জন্য প্রার্থনা করছিলেন। সব থেকে অবাক করার মতো ব্যাপার, নীরজের পরিবারের কেউই জ্যাভেলিন খেলা বুঝতেন না। তবে তাতে তাঁদের উত্সাহে কখনও ভাঁটা পড়েনি।
শনিবার নীরজের গোটা গ্রাম টিভির সামনে বসে পড়েছিল। সবাই নীরজের জন্য প্রার্থনা করছিলেন। সব থেকে অবাক করার মতো ব্যাপার, নীরজের পরিবারের কেউই জ্যাভেলিন খেলা বুঝতেন না। তবে তাতে তাঁদের উত্সাহে কখনও ভাঁটা পড়েনি।
advertisement
advertisement
advertisement