Olympian Pinky Karmakar: ১৬৭ টাকা রোজ, অলিম্পিক্সে মশালবাহক অ্যাথলিট এখন চা বাগানের শ্রমিক

Last Updated:
পিঙ্কি কর্মকার। একটা সময় অলিম্পিক থেকে ফেরার পর খোদ মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বিমানবন্দরে গিয়ে স্বাগত জানিয়েছিলেন। এখন সেই তিনিই কি না চা বাগানের শ্রমিক।
1/5
২০১২ সালে তাঁকে বিমানবন্দর থেকে বা়ড়ি পর্যন্ত নিয়ে এসেছিল মুখ্যমন্ত্রীর কনভয়। অসমের তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী  সর্বানন্দ সনোয়াল নিজে গিয়েছিলেন বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। সেই পিঙ্কি কর্মকার এখন চা বাগানের শ্রমিক। রোজ উপার্জন ১৬৭ টাকা।
২০১২ সালে তাঁকে বিমানবন্দর থেকে বা়ড়ি পর্যন্ত নিয়ে এসেছিল মুখ্যমন্ত্রীর কনভয়। অসমের তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়াল নিজে গিয়েছিলেন বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। সেই পিঙ্কি কর্মকার এখন চা বাগানের শ্রমিক। রোজ উপার্জন ১৬৭ টাকা।
advertisement
2/5
২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিক্সের সময় নটিহ্যামের রাস্তায় মশালবাহক হিসেবে দৌড়েছিলেন পিঙ্কি। তখন তাঁর ১৭ বছর বয়স ছিল। মাত্র ৯ বছরে আমূল বদলে গিয়েছে তাঁর জীবন।
২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিক্সের সময় নটিহ্যামের রাস্তায় মশালবাহক হিসেবে দৌড়েছিলেন পিঙ্কি। তখন তাঁর ১৭ বছর বয়স ছিল। মাত্র ৯ বছরে আমূল বদলে গিয়েছে তাঁর জীবন।
advertisement
3/5
মায়ের মৃত্যু ও বাবার অবসরের পর পিঙ্কির পরিবার ব্যাপক আর্থিক সমস্যায় পড়ে। তার পরই অসমের ডিব্রুগড় জেলায় বরবরুয়া চা বাগানে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে বাধ্য হন পিঙ্কি।
মায়ের মৃত্যু ও বাবার অবসরের পর পিঙ্কির পরিবার ব্যাপক আর্থিক সমস্যায় পড়ে। তার পরই অসমের ডিব্রুগড় জেলায় বরবরুয়া চা বাগানে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে বাধ্য হন পিঙ্কি।
advertisement
4/5
দুটি ছোট ভাই-বোনকে বড় করতে পিঙ্কিকে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে হচ্ছে। পিঙ্কির আক্ষেপ, সরকারি সাহায্য তিনি গত ১০ বছরে পাননি। লন্ডন অলিম্পিক শেষ হওয়ার পর কিছুদিন তাঁকে ঘিরে উন্মাদনা ছিল। তার পর সব চুপ।
দুটি ছোট ভাই-বোনকে বড় করতে পিঙ্কিকে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে হচ্ছে। পিঙ্কির আক্ষেপ, সরকারি সাহায্য তিনি গত ১০ বছরে পাননি। লন্ডন অলিম্পিক শেষ হওয়ার পর কিছুদিন তাঁকে ঘিরে উন্মাদনা ছিল। তার পর সব চুপ।
advertisement
5/5
একটা সময় তিরন্দাজ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন পিঙ্কি। কিন্তু এখন সব শেষ। বেঁচে থাকাটাই যেন সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর কাছে। তবে এত লড়াইয়ের মাঝেও পিঙ্কি বাল্য বিবাহ  রুখতে এলাকায় প্রচার করেন। এমনকী স্থানীয় বহু মানুষকে মদের নেশা থেকে উদ্ধারের কাজও করেছেন।
একটা সময় তিরন্দাজ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন পিঙ্কি। কিন্তু এখন সব শেষ। বেঁচে থাকাটাই যেন সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর কাছে। তবে এত লড়াইয়ের মাঝেও পিঙ্কি বাল্য বিবাহ রুখতে এলাকায় প্রচার করেন। এমনকী স্থানীয় বহু মানুষকে মদের নেশা থেকে উদ্ধারের কাজও করেছেন।
advertisement
advertisement
advertisement