মহম্মদ শামির বোনের নাম ১০০ দিনের কাজে! সংসারে কি অভাব? ভারতীয় ক্রিকেটে শোরগোল

Last Updated:
Mohammad Shami- মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি-তে শামির বোন ও তাঁর স্বামীর নাম থাকায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
1/6
ক্রিকেট জীবনে তাঁর সাফল্য ঈর্ষনীয়। তবে ব্যক্তিগত জীবনে বারবার সমস্যায় পড়েছেন মহম্মদ শামি। গত কয়েক মাসে চোট কাটিয়ে উঠতে যথেষ্ট কসরত করতে হয়েছে তাঁকে। এরই মধ্যে এবার নতুন বিতর্ক শামির পরিবারকে ঘিরে।
ক্রিকেট জীবনে তাঁর সাফল্য ঈর্ষনীয়। তবে ব্যক্তিগত জীবনে বারবার সমস্যায় পড়েছেন মহম্মদ শামি। গত কয়েক মাসে চোট কাটিয়ে উঠতে যথেষ্ট কসরত করতে হয়েছে তাঁকে। এরই মধ্যে এবার নতুন বিতর্ক শামির পরিবারকে ঘিরে।
advertisement
2/6
দাদা ভারতীয় দলের নামজাদা ক্রিকেটার। অথচ বোনের নাম রয়েছে ১০০ দিনের কাজের তালিকায়। এমনকী সেই প্রকল্প থেকে টাকাও পেয়েছেন শামির বোন শাবিনা! তা হলে কি অর্থকষ্টে রয়েছেন শামির বোন! জানা যাচ্ছে, ব্যাপারটা ঠিক তা নয়।
দাদা ভারতীয় দলের নামজাদা ক্রিকেটার। অথচ বোনের নাম রয়েছে ১০০ দিনের কাজের তালিকায়। এমনকী সেই প্রকল্প থেকে টাকাও পেয়েছেন শামির বোন শাবিনা! তা হলে কি অর্থকষ্টে রয়েছেন শামির বোন! জানা যাচ্ছে, ব্যাপারটা ঠিক তা নয়।
advertisement
3/6
জানা গিয়েছে, ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শামির বোন মনরেগা প্রকল্পের অধীনে ১০০ দিনের কাজের টাকা পেয়েছেন। এমনকী শামির বোনের স্বামীও ১০০ দিনের কাজে নাম নথিভুক্ত করেছেন বলে খবর।
জানা গিয়েছে, ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শামির বোন মনরেগা প্রকল্পের অধীনে ১০০ দিনের কাজের টাকা পেয়েছেন। এমনকী শামির বোনের স্বামীও ১০০ দিনের কাজে নাম নথিভুক্ত করেছেন বলে খবর।
advertisement
4/6
মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি-তে শামির বোন  ও তাঁর স্বামীর নাম থাকায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। জানা যাচ্ছে, বিয়ের পর থেকে আমরোহার পালাউলা গ্রামে থাকেন শামির বোন। এমনকী শহরাঞ্চলে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁদের। তার পরও তাঁদের নাম কেন রয়েছে ১০০ দিনের কাজে!
মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি-তে শামির বোন ও তাঁর স্বামীর নাম থাকায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। জানা যাচ্ছে, বিয়ের পর থেকে আমরোহার পালাউলা গ্রামে থাকেন শামির বোন। এমনকী শহরাঞ্চলে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁদের। তার পরও তাঁদের নাম কেন রয়েছে ১০০ দিনের কাজে!
advertisement
5/6
জানা যাচ্ছে, সব মিলিয়ে ৩৭৮ দিনের কাজ করেছেন শামির বোন। কাজের হিসেবে প্রায় ৭০ হাজার টাকা পেয়েছেন তিনি। শাবিনার স্বামী ৩০০ দিন কাজ করে পেয়েছেন ৬৬ হাজার টাকা।
জানা যাচ্ছে, সব মিলিয়ে ৩৭৮ দিনের কাজ করেছেন শামির বোন। কাজের হিসেবে প্রায় ৭০ হাজার টাকা পেয়েছেন তিনি। শাবিনার স্বামী ৩০০ দিন কাজ করে পেয়েছেন ৬৬ হাজার টাকা।
advertisement
6/6
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরের পর উত্তরপ্রদেশের প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে। তদন্ত হবে বলে জানা যাচ্ছে। যদি অভিযোগ সত্যি বলে প্রমাণিত হয় তা হলে শামির পরিবার বড়সড় সমস্যায় পড়তে পারে।
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরের পর উত্তরপ্রদেশের প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে। তদন্ত হবে বলে জানা যাচ্ছে। যদি অভিযোগ সত্যি বলে প্রমাণিত হয় তা হলে শামির পরিবার বড়সড় সমস্যায় পড়তে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement