বুকে বাবা-মায়ের নাম খোদাই করা! এই ক্রিকেটারের জন্য বাংলার ঋদ্ধিমান বাদ!

Last Updated:
KS Bharat Test Debut in Nagpur: রাহুল দ্রাবিড়ের প্রিয়! তাই কি তিনি বাংলার ঋদ্ধিমানের বদলে ভারতীয় দলে!
1/6
কেএস ভারতের দীর্ঘ ৪ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটল। নাগপুরে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তাঁর টেস্ট অভিষেক হল। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ভরতকে প্রথমবার ভারতীয় টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এর পর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে উইকেটকিপার ঋদ্ধিমান সাহার কভার হিসেবে তাঁকে দলে নেওয়া হয়। তবে খেলার সুযোগ পাননি তিনি।
কেএস ভারতের দীর্ঘ ৪ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটল। নাগপুরে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তাঁর টেস্ট অভিষেক হল। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ভরতকে প্রথমবার ভারতীয় টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এর পর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে উইকেটকিপার ঋদ্ধিমান সাহার কভার হিসেবে তাঁকে দলে নেওয়া হয়। তবে খেলার সুযোগ পাননি তিনি।
advertisement
2/6
গত কয়েক বছর ধরে ভরত ইন্ডিয়া এ দলের হয়ে বিভিন্ন দলের বিরুদ্ধে খেলেছিলেন। কিন্তু টেস্ট অভিষেকের সুযোগ পাননি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের আগে প্রথম পছন্দের উইকেটরক্ষক ঋষভ পন্থ সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। তখন থেকেই আশা করা হচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া সিরিজে অভিষেক হবে ভরতের। তবে এই সিরিজের জন্য উইকেটরক্ষক হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছেন ইশান কিষাণ। যদিও শেষমেষ ভরতের অভিষেক হল।
গত কয়েক বছর ধরে ভরত ইন্ডিয়া এ দলের হয়ে বিভিন্ন দলের বিরুদ্ধে খেলেছিলেন। কিন্তু টেস্ট অভিষেকের সুযোগ পাননি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের আগে প্রথম পছন্দের উইকেটরক্ষক ঋষভ পন্থ সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। তখন থেকেই আশা করা হচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া সিরিজে অভিষেক হবে ভরতের। তবে এই সিরিজের জন্য উইকেটরক্ষক হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছেন ইশান কিষাণ। যদিও শেষমেষ ভরতের অভিষেক হল।
advertisement
3/6
কেএস ভরত অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা। ভরতের বাবা শ্রীনিবাস রাও নৌবাহিনীর একজন ডকইয়ার্ড কর্মচারী এবং মা কোনা দেবী গৃহিণী।
কেএস ভরত অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা। ভরতের বাবা শ্রীনিবাস রাও নৌবাহিনীর একজন ডকইয়ার্ড কর্মচারী এবং মা কোনা দেবী গৃহিণী।
advertisement
4/6
অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমের বাসিন্দা কেএস ভরত ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি অনুরাগী ছিলেন। তিনি তাঁর আইপিএল দল আরসিবিকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে নিজের শৈশব সম্পর্কে একটি গল্প বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, রাস্তায় ক্রিকেট খেলার সময় প্রতিবেশীর বাড়ির অনেক কাঁচ ভেঙে ফেলেছিলাম। বাবার কাছে ক্রমাগত অভিযোগ আসতে শুরু করলে তিনি বিরক্ত হয়ে আমাকে ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দেন। তখনই আমার পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার যাত্রা শুরু হয়।
অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমের বাসিন্দা কেএস ভরত ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি অনুরাগী ছিলেন। তিনি তাঁর আইপিএল দল আরসিবিকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে নিজের শৈশব সম্পর্কে একটি গল্প বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, রাস্তায় ক্রিকেট খেলার সময় প্রতিবেশীর বাড়ির অনেক কাঁচ ভেঙে ফেলেছিলাম। বাবার কাছে ক্রমাগত অভিযোগ আসতে শুরু করলে তিনি বিরক্ত হয়ে আমাকে ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দেন। তখনই আমার পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার যাত্রা শুরু হয়।
advertisement
5/6
ভরত বলেছিলেন, তিনি ক্রিকেট খেলা শুরু করেছিলেন স্রেফ মজার জন্য। সেই সময় যাতে তাঁকে স্কুল যেতে না হয় তাই তিনি একাডেমিতে যেতেন।
ভরত বলেছিলেন, তিনি ক্রিকেট খেলা শুরু করেছিলেন স্রেফ মজার জন্য। সেই সময় যাতে তাঁকে স্কুল যেতে না হয় তাই তিনি একাডেমিতে যেতেন।
advertisement
6/6
১৬ বছর বয়সে ভরত প্রথমবার রাজ্য দলে সুযোগ পান। এর পর তাঁর বাবা খেলা নিয়ে সিরিয়াস হয়ে পড়েন। তিনি কোচকে ক্রিকেটে ভরতের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন করেন। তার পর থেকে ভরতও ক্রিকেটে ফোকাস করতে শুরু করেন।
১৬ বছর বয়সে ভরত প্রথমবার রাজ্য দলে সুযোগ পান। এর পর তাঁর বাবা খেলা নিয়ে সিরিয়াস হয়ে পড়েন। তিনি কোচকে ক্রিকেটে ভরতের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন করেন। তার পর থেকে ভরতও ক্রিকেটে ফোকাস করতে শুরু করেন।
advertisement
advertisement
advertisement