Bangladesh Cricket: বাংলাদেশ ক্রিকেটে চরম কালো অধ্যায়, মহিলা আম্পায়রের অধীনে খেলতে অস্বীকার মুশফিকুর, তামিমদের, জানুন সত্যিটা
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Bangladesh Cricket: একাধিক সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশের মহিলা আম্পায়র নিয়ে বড়সড় শোরগোল৷
: বাংলাদেশের ক্রিকেটে যা ঘটল - তা সত্যিই খুব লজ্জাজনক৷ দ্য ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বৃহস্পতিবার মহমেডান স্পোর্টিং বনাম প্রাইম ব্যাঙ্কের মধ্যে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ম্যাচে তুলকালাম৷ এক মহিলা আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক দেখা দিয়েছে। শাথিরা জাকির জেসি আইসিসি ডেভেলপমেন্ট প্যানেলে যুক্ত হওয়ার পর বাংলাদেশ থেকে প্রথম মহিলা আম্পায়ার হিসেবে এক ডিপিএল ম্যাচে দায়িত্ব পান৷ তিনি এই ম্যাচে দায়িত্ব পেয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে নজির তৈরি করলেন৷ Photo- Collected
advertisement
কিন্তু এই পরিস্থিতিটি যত আনন্দের হওয়ার কথা ছিল ততটা ভাল আর থাকল কই৷ কারণ এই আম্পায়রিং ঘিরে চরম বিতর্ক তৈরি হয়৷ ম্যাচের দুই দলের কর্মকর্তারাই ক্রিকেট কমিটি অফ ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম) মহিলা আম্পায়ার নিয়োগের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট ছিলেন। ঘটনাটি সামনে আসতেই তা ভাইরাল হয়ে যায়৷ শুধু কর্মকর্তারাই নন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটাররাও এই বিষয়ে নিজেদের মন্তব্য করার জেরে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন৷ এই ঘটনায় নাম জড়ায় তামিম ইকবাল এবং মুশফিকুর রহিমের মতো ক্রিকেটারদের৷ Photo- Collected
advertisement
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্র জানিয়েছে খেলোয়াড়দের চেয়েও মহিলা আম্পায়র না পসন্দ দাবিতে সোচ্চার ছিলেন দলের কর্মকর্তারা ৷ এই খবর পাওয়া গেছে বিসিবি সূত্রে৷ বিসিবি আম্পায়ার কমিটির চেয়ারম্যান ইফতিখার আহমেদ মিঠু দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছিলেন, "হ্যাঁ, তাঁরা অসন্তুষ্ট ছিল যে বিসিবি একজন মহিলা আম্পায়ার নিয়োগ করেছে কিন্তু ম্যাচটি চালিয়ে যাওয়া হয়।" Photo- Collected
advertisement
"তারা তাঁদের আম্পায়র নিয়োগের বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেছে। তাঁরা আমার কাছে অভিযোগ করেনি কিন্তু CCDM-র সঙ্গে করেছে। এটা দুর্ভাগ্যজনক কারণ আমাদের প্রধানমন্ত্রী একজন নারী। আমাদের এই নিয়োগকে উৎসাহিত করা উচিত," -এমনটাই বলেছেন ইফতিখার আহমেদ মিঠু৷ আবু হায়দার রনির হাতে মুশফিকুর রহিমকে ক্যাচ দিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় যে ক্যাচটি সম্পূর্ণ করার সময় তার পা বাউন্ডারির দড়ির ওপরে ছিল। যাইহোক, ম্যাচে কোন ভিডিও রিভিউ পাওয়া যায়নি এই সময় ফের একবার চাপের পরিস্থিতি তৈরি হয়৷ Photo- Collected
advertisement
পরে, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, ইফতেখার আহমেদ বলেছিলেন যে ক্লাবগুলি একটি আনুষ্ঠানিক অভিযোগ নথিভুক্ত করেনি এবং সমস্যাটি আম্পায়ারের অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত, লিঙ্গ নয়।ইফতেখার আহমেদ টিবিএসকে বলেন, "কোনও ক্লাব থেকে আমাদের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আসেনি। কেউ কেউ বলছেন খেলোয়াড়রা অনিচ্ছুক ছিল, কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল," ইফতেখার আহমেদ টিবিএসকে বলেছেন। Photo- Collected
advertisement
advertisement