Sundarban tourist place: পৌষের কনকনে ঠান্ডায় খড়কুটোর আগুনে উষ্ণতার খোঁজ সুন্দরবনের গ্রামে

Last Updated:
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের বাড়ির আঙিনা কিংবা রাস্তার ধারে সকাল-সন্ধ্যায় আগুন পোহানোর দৃশ্য নজরে আসছে। খড়-কুটো, শুকনো পাতা জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে তার চারপাশে জড়ো হচ্ছেন গ্রামবাসীরা। শীত নিবারণের এই দৃশ্য বহুদিনের পরিচিত হলেও এবার ঠান্ডার তীব্রতায় তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
1/6
শীতের সকালে খড়-কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহানো—এই চেনা গ্রামবাংলার দৃশ্যই এখন চোখে পড়ছে সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জে। পৌষের কনকনে ঠান্ডায় মোটা চাদর, সোয়েটার, মাফলার গায়ে জড়িয়ে জবুথবু অবস্থায় গ্রামের মানুষজন। শীতের এই প্রকোপে প্রকৃতিও যেন এক অন্য রূপে ধরা দিয়েছে।
শীতের সকালে খড়-কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহানো—এই চেনা গ্রামবাংলার দৃশ্যই এখন চোখে পড়ছে সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জে। পৌষের কনকনে ঠান্ডায় মোটা চাদর, সোয়েটার, মাফলার গায়ে জড়িয়ে জবুথবু অবস্থায় গ্রামের মানুষজন। শীতের এই প্রকোপে প্রকৃতিও যেন এক অন্য রূপে ধরা দিয়েছে।
advertisement
2/6
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের বাড়ির আঙিনা কিংবা রাস্তার ধারে সকাল-সন্ধ্যায় আগুন পোহানোর দৃশ্য নজরে আসছে। খড়-কুটো, শুকনো পাতা জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে তার চারপাশে জড়ো হচ্ছেন গ্রামবাসীরা। শীত নিবারণের এই দৃশ্য বহুদিনের পরিচিত হলেও এবার ঠান্ডার তীব্রতায় তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের বাড়ির আঙিনা কিংবা রাস্তার ধারে সকাল-সন্ধ্যায় আগুন পোহানোর দৃশ্য নজরে আসছে। খড়-কুটো, শুকনো পাতা জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে তার চারপাশে জড়ো হচ্ছেন গ্রামবাসীরা। শীত নিবারণের এই দৃশ্য বহুদিনের পরিচিত হলেও এবার ঠান্ডার তীব্রতায় তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
advertisement
3/6
শীতের দাপট বাড়তেই আগুন পোহানোর দৃশ্য যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। কোথাও ৪-৫ জন মিলে আগুন ঘিরে দাঁড়িয়ে, আবার কেউ বসে কিংবা ঝুঁকে শরীর গরম করার চেষ্টা করছেন। যার যেমন সামর্থ্য, তেমনভাবেই আগুনের তাপ পোহাচ্ছেন সবাই।
শীতের দাপট বাড়তেই আগুন পোহানোর দৃশ্য যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। কোথাও ৪-৫ জন মিলে আগুন ঘিরে দাঁড়িয়ে, আবার কেউ বসে কিংবা ঝুঁকে শরীর গরম করার চেষ্টা করছেন। যার যেমন সামর্থ্য, তেমনভাবেই আগুনের তাপ পোহাচ্ছেন সবাই।
advertisement
4/6
শৈত্যপ্রবাহে নাজেহাল অবস্থা গ্রামের মানুষের। হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় শিশু থেকে বৃদ্ধ—সবারই একই হাল। সকালের ঠান্ডা বাতাস আর রাতের কনকনে আবহাওয়ায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কার্যত বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শীত থেকে রেহাই পাওয়ার যেন কোনও উপায় নেই।
শৈত্যপ্রবাহে নাজেহাল অবস্থা গ্রামের মানুষের। হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় শিশু থেকে বৃদ্ধ—সবারই একই হাল। সকালের ঠান্ডা বাতাস আর রাতের কনকনে আবহাওয়ায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কার্যত বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শীত থেকে রেহাই পাওয়ার যেন কোনও উপায় নেই।
advertisement
5/6
আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েকদিনে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা ১৩-১৪ ডিগ্রির কাছাকাছি। তার সঙ্গে সকালে ঘন কুয়াশার দাপট পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। সূর্যের দেখা মিলতে দেরি হওয়ায় শীতের অনুভূতিও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েকদিনে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা ১৩-১৪ ডিগ্রির কাছাকাছি। তার সঙ্গে সকালে ঘন কুয়াশার দাপট পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। সূর্যের দেখা মিলতে দেরি হওয়ায় শীতের অনুভূতিও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
advertisement
6/6
প্রচণ্ড ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ায় জনজীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন বৃদ্ধ, নারী ও শিশুরা। শীতের এই দাপটে গ্রামবাংলায় আবারও ফিরে এসেছে আগুন পোহানোর চিরচেনা ছবি—যা প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের লড়াইয়ের এক নীরব সাক্ষ্য হয়ে রইল।
প্রচণ্ড ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ায় জনজীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন বৃদ্ধ, নারী ও শিশুরা। শীতের এই দাপটে গ্রামবাংলায় আবারও ফিরে এসেছে আগুন পোহানোর চিরচেনা ছবি—যা প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের লড়াইয়ের এক নীরব সাক্ষ্য হয়ে রইল।
advertisement
advertisement
advertisement