West Bengal news: শ্রীরামপুরে অ্যাকাউন্ট থেকে হঠাৎ হঠাৎ উধাও টাকা! ব্যাঙ্কে যেতেই চিকিৎসকের যা অবস্থা হল… সাবধান

Last Updated:
West Bengal news: চিকিৎসকের অভিযোগ গত ২৮ শে ফেব্রুয়ারি তার অ্যাকাউন্টে বেতন ঢোকে। ৪ তারিখে তিনি জানতে পারেন তার অ্যাকাউন্টে কোন টাকা নেই।
1/5
হুগলি: শ্রীরামপুরের চাঁপসরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক শর্মিষ্ঠা গোস্বামী বৈদ্যবাটিতে থাকেন। বৈদ্যবাটি একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে তাঁর স্যালারি অ্যাকাউন্ট আছে। চিকিৎসকের অভিযোগ গত ২৮ শে ফেব্রুয়ারি তার অ্যাকাউন্টে বেতন ঢোকে। চার তারিখে তিনি জানতে পারেন তার অ্যাকাউন্টে কোন টাকা নেই। আজ ওই ব্যাঙ্কে বিষয়টি জানতে গিয়েছিলেন। ব্যাংকের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ব্যাঙ্কে মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে চাঁপসরা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়।
হুগলি: শ্রীরামপুরের চাঁপসরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক শর্মিষ্ঠা গোস্বামী বৈদ্যবাটিতে থাকেন। বৈদ্যবাটি একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে তাঁর স্যালারি অ্যাকাউন্ট আছে। চিকিৎসকের অভিযোগ গত ২৮ শে ফেব্রুয়ারি তার অ্যাকাউন্টে বেতন ঢোকে। চার তারিখে তিনি জানতে পারেন তার অ্যাকাউন্টে কোন টাকা নেই। আজ ওই ব্যাঙ্কে বিষয়টি জানতে গিয়েছিলেন। ব্যাংকের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ব্যাঙ্কে মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে চাঁপসরা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়।
advertisement
2/5
চিকিৎসকের অভিযোগ বেশ কিছুদিন ধরে তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেওয়া হচ্ছে। কে তুলছে কী ভাবে তুলছে সেটা জানা যাচ্ছে না। চলতি মাসের তার বেতন ঢুকেছিল এই টাকা তুলতে গিয়ে দেখেন অ্যাকাউন্ট ফাঁকা। তার অ্যাকাউন্টে আরও বেশ কিছু টাকা ছিল। তিনি জানান প্রায় ৮০ হাজার টাকা এই কয়েকদিনের মধ্যে খোয়া গেছে তার। তার আগে অন্য একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক লক্ষ টাকা গায়েব হয়ে যায়। প্রতীকী ছবি
চিকিৎসকের অভিযোগ বেশ কিছুদিন ধরে তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেওয়া হচ্ছে। কে তুলছে কী ভাবে তুলছে সেটা জানা যাচ্ছে না। চলতি মাসের তার বেতন ঢুকেছিল এই টাকা তুলতে গিয়ে দেখেন অ্যাকাউন্ট ফাঁকা। তার অ্যাকাউন্টে আরও বেশ কিছু টাকা ছিল। তিনি জানান প্রায় ৮০ হাজার টাকা এই কয়েকদিনের মধ্যে খোয়া গেছে তার। তার আগে অন্য একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক লক্ষ টাকা গায়েব হয়ে যায়। প্রতীকী ছবি
advertisement
3/5
চিকিৎসক আরও জানান এবার মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে তাঁর মেয়ে। একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য প্রায় তিন লাখ টাকা রেখেছিলেন একটি অ্যাকাউন্টে। সে টাকাও খোয়া গিয়েছে। কেষ্টপুরে তাঁর মা এবং মেয়ে থাকেন। তাদের টাকা পাঠাতে হয় কিন্তু তার হাতে এই মুহূর্তে আর কোন টাকাই নেই। বৈদ্যবাটি ফ্ল্যাট এর জন্য মাসে দশ হাজার টাকায় ইএমআই দিতে হয়। এলআইসি ও মেডিক্লেম এর জন্য মাসে মাসে টাকা লাগে। সেই টাকা কোথা থেকে জোগান দেবেন বুঝে উঠতে পারছেন না তিনি। প্রতীকী ছবি
চিকিৎসক আরও জানান এবার মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে তাঁর মেয়ে। একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য প্রায় তিন লাখ টাকা রেখেছিলেন একটি অ্যাকাউন্টে। সে টাকাও খোয়া গিয়েছে। কেষ্টপুরে তাঁর মা এবং মেয়ে থাকেন। তাদের টাকা পাঠাতে হয় কিন্তু তার হাতে এই মুহূর্তে আর কোন টাকাই নেই। বৈদ্যবাটি ফ্ল্যাট এর জন্য মাসে দশ হাজার টাকায় ইএমআই দিতে হয়। এলআইসি ও মেডিক্লেম এর জন্য মাসে মাসে টাকা লাগে। সেই টাকা কোথা থেকে জোগান দেবেন বুঝে উঠতে পারছেন না তিনি। প্রতীকী ছবি
advertisement
4/5
আগে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে যখন টাকা গায়েব হয়েছিল তখন ব্যাংক তাকে জানিয়েছিল অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করতে। সেই মতন বৈদ্যবাটি ব্যাংক এ নতুন অ্যাকাউন্ট করেন। ডেবিট কার্ড ও নতুন চেক বই তাকে দেওয়া হয় ব্যাংক থেকে। চিকিৎসকের দাবি, তিনি কোন ইউপিআই ট্রানজাকশন করেননি। তা সত্ত্বেও তার অ্যাকউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে কি করে তিনি বুঝতে পারছেন না। এই ভূতুড়ে কাণ্ড সম্পর্কে ব্যাঙ্কে জিজ্ঞেস করতে গেলে ব্যাংক তাকে জানায় আধার কার্ডের সঙ্গে অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করায় সেটি হ্যাক হয়ে গেছে। সম্ভবত সেই কারণেই তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে।  প্রতীকী ছবি
আগে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে যখন টাকা গায়েব হয়েছিল তখন ব্যাংক তাকে জানিয়েছিল অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করতে। সেই মতন বৈদ্যবাটি ব্যাংক এ নতুন অ্যাকাউন্ট করেন। ডেবিট কার্ড ও নতুন চেক বই তাকে দেওয়া হয় ব্যাংক থেকে। চিকিৎসকের দাবি, তিনি কোন ইউপিআই ট্রানজাকশন করেননি। তা সত্ত্বেও তার অ্যাকউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে কি করে তিনি বুঝতে পারছেন না। এই ভূতুড়ে কাণ্ড সম্পর্কে ব্যাঙ্কে জিজ্ঞেস করতে গেলে ব্যাংক তাকে জানায় আধার কার্ডের সঙ্গে অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করায় সেটি হ্যাক হয়ে গেছে। সম্ভবত সেই কারণেই তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে। প্রতীকী ছবি
advertisement
5/5
সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে অনেক সময় অনলাইন ট্রানজাকশন করলে সেখান থেকে টাকা খোয়া যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে কি ঘটেছে বা ওই অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ অন্য কারো হাতে আছে কিনা সেটা জানার প্রয়োজন।সাইবার অপরাধী ধরতে ন্যাশনাল সাইবার হেলপলাইন নম্বর ১৯৩০-তে ফোন করার পাশাপাশি এনসিআরপিতে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই চিকিৎসক। প্রতীকী ছবি
সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে অনেক সময় অনলাইন ট্রানজাকশন করলে সেখান থেকে টাকা খোয়া যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে কি ঘটেছে বা ওই অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ অন্য কারো হাতে আছে কিনা সেটা জানার প্রয়োজন।সাইবার অপরাধী ধরতে ন্যাশনাল সাইবার হেলপলাইন নম্বর ১৯৩০-তে ফোন করার পাশাপাশি এনসিআরপিতে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই চিকিৎসক। প্রতীকী ছবি
advertisement
advertisement
advertisement