Latest Weather Forecast| Heatwave Alert|| ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়েছে পারদ, বইছে 'লু'! সপ্তাহান্তে দিঘা যাওয়ার প্ল্যান? আজই জানুন পূর্বাভাস

*এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। সকাল থেকেই গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ দুপুরের পর বাড়ছে আরও তাপমাত্রা। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 

*এপ্রিল মাসের শুরু থেকেই তাপমাত্রার পারদ ঊর্ধ্বমুখী। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা হাওয়া অফিসের। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম। অস্বস্তিতে ভুগবে সাধারণ মানুষ। সকাল থেকেই গরম, দুপুরে পর তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস। বুধবারের চেয়ে বৃহস্পতিবারও বাড়ল তাপমাত্রা। ফাইল ছবি। 

*দিঘায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি, যা স্বাভাবিক থেকে ৭ ডিগ্রি বেশি। ফাইল ছবি। 

*এ দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। দিঘা ও তার সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৬ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আগামী ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। ফাইল ছবি। 

*পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুকে শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এ দিন ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রার থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৫ শতাংশ। ফাইল ছবি। 

*হলদিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হলদিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৬ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৪ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন আরও বাড়বে তাপমাত্রা। ফাইল ছবি। 

*কাঁথির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফাইল ছবি। 

*এগরা শহরের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৩৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এবং সর্বনিম্ন ২৮.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিঘা-সহ সর্বত্রই দুপুরের পর তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা। ফাইল ছবি। 

*হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েকদিন দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ঝড়বৃষ্টি সম্ভাবনা নেই। জেলা সর্বত্রই তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়ার বড়সড় পরিবর্তন ছাড়া এখনই গরমের হাত থেকে স্বস্তি পাবে না সাধারণ মানুষ। ফাইল ছবি।