Traditional Durga Puja: অতীতের জমিদার বাড়িতে ২০০ বছরেরও প্রাচীন দুর্গাপুজো আজ সকল গ্রামবাসীর প্রাণের উ‍ৎসব

Last Updated:
Traditional Durga Puja: চট্টোপাধ্যায় পরিবারের দুর্গাপুজোয় বিদেশে বসবাসকারী সদস্যরাও রীতি মেনে উপস্থিত হন ভিটেবাড়িতে,বিদেশে থেকেও ধরে রেখেছেন বনেদিয়ানা।
1/6
অণ্ডালের মদনপুরের জমিদারবাড়ির দুর্গাপুজো ঘিরে এলাকায় সাজ-সাজ রব। পারিবারিক পুজো হলেও গ্রামের প্রায় সকল মানুষ মায়ের পুজোয় অংশগ্রহণ করেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
অণ্ডালের মদনপুরের জমিদারবাড়ির দুর্গাপুজো ঘিরে এলাকায় সাজ-সাজ রব। পারিবারিক পুজো হলেও গ্রামের প্রায় সকল মানুষ মায়ের পুজোয় অংশগ্রহণ করেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
2/6
পরিবার সূত্রে খবর,অন্ডাল মদনপুরের জমিদার পরিবারের প্রথম জমিদার মহেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রায় ২১৭ বছর আগে এই পুজো শুরু করেছিলেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
পরিবার সূত্রে খবর,অন্ডাল মদনপুরের জমিদার পরিবারের প্রথম জমিদার মহেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রায় ২১৭ বছর আগে এই পুজো শুরু করেছিলেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
প্রথম থেকেই যে নিয়মে পুজোর অনুষ্ঠান চলত, আজও সেই রীতি মেনেই পুজো হয়।এই পুজো সম্পূর্ণভাবে চট্টোপাধ্যায় পরিবারের পারিবারিক পুজো। পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহযোগিতায় পুজো হয়ে আসছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম।( ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
প্রথম থেকেই যে নিয়মে পুজোর অনুষ্ঠান চলত, আজও সেই রীতি মেনেই পুজো হয়।এই পুজো সম্পূর্ণভাবে চট্টোপাধ্যায় পরিবারের পারিবারিক পুজো। পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহযোগিতায় পুজো হয়ে আসছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম।( ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
মহেশচন্দ্রবাবু ছিলেন এক বিশাল জমিদার। তাঁর হাতে ছিল প্রচুর মৌজার মালিকানা। বিহারের মুজফ্ফরপুরে ছিল তাঁর জমিদারির প্রধান কার্যালয়। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম-সহ বর্ধমান জেলাতেও অনেক মৌজার মালিকানা পেয়েছিলেন তিনি। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
মহেশচন্দ্রবাবু ছিলেন এক বিশাল জমিদার। তাঁর হাতে ছিল প্রচুর মৌজার মালিকানা। বিহারের মুজফ্ফরপুরে ছিল তাঁর জমিদারির প্রধান কার্যালয়। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম-সহ বর্ধমান জেলাতেও অনেক মৌজার মালিকানা পেয়েছিলেন তিনি। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
আজও বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে বহু চাষি, যাদের জমিদারি আমলে 'কোটাল' বলা হত, তাঁরা প্রাচীন প্রথা অনুযায়ী পুজোর শুরুতেই মদনপুরে মায়ের মন্দিরে আসেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তারা দায়িত্ব নিয়ে পুজোর সমস্ত কাজকর্ম করেন। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
আজও বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে বহু চাষি, যাদের জমিদারি আমলে 'কোটাল' বলা হত, তাঁরা প্রাচীন প্রথা অনুযায়ী পুজোর শুরুতেই মদনপুরে মায়ের মন্দিরে আসেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তারা দায়িত্ব নিয়ে পুজোর সমস্ত কাজকর্ম করেন। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
চট্টোপাধ্যায় পরিবারের যেসব সদস্যরা কর্মসূত্রে বিদেশে থাকেন, তাঁরাও এই পুজোয় নিজেদের ভিটেবাড়ির পুজোয় উপস্থিত থাকেন।পুজোর চর দিন মন্দির প্রাঙ্গণেই দু'বেলা মায়ের ভোগের আয়োজন হয়।পারিবারিক পুজো হলেও এই পুজোয় আনন্দে মেতে ওঠেন সমগ্র গ্রামবাসী।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
চট্টোপাধ্যায় পরিবারের যেসব সদস্যরা কর্মসূত্রে বিদেশে থাকেন, তাঁরাও এই পুজোয় নিজেদের ভিটেবাড়ির পুজোয় উপস্থিত থাকেন।পুজোর চর দিন মন্দির প্রাঙ্গণেই দু'বেলা মায়ের ভোগের আয়োজন হয়।পারিবারিক পুজো হলেও এই পুজোয় আনন্দে মেতে ওঠেন সমগ্র গ্রামবাসী।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement