Diwali House: মোবাইল ছেড়ে ইট-কাদামাটি নিয়ে ব্যস্ত! দুই খুদের হাতে ফিরল গ্রামবাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য, এই 'দিওয়ালি ঘর' কী জানেন?

Last Updated:
Diwali House: বর্তমানে কালের অগ্রগতিতে ইন্টারনেটের যুগে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার বহু ঐতিহ্য। তবে এবার দুই শিশুর হাত ধরে ফিরল দিওয়ালি ঘর।
1/6
মোবাইলের যুগে হারিয়ে যাচ্ছে ছেলেবেলা। ছোটবেলায় মাটি দিয়ে নানা জিনিস কিংবা দিওয়ালি ঘর তৈরি এখন প্রায় উঠে গিয়েছে। কাদামাটিতে হাত দিয়ে ছোট ছোট ইট দিয়ে দিওয়ালি ঘর বানানো এখন সকলের কাছে নস্টালজিয়া। ৯০-এর দশকে প্রতিটি বাড়িতে কালীপুজোর আগে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা কাদা মাটি দিয়ে এই বিশেষ ঘর তৈরি করত। ভূত চতুর্দশী থেকে দীপাবলি কিংবা তারপরেও সলতে দেওয়া প্রদীপ জ্বালাত সকলে। (ছবি ও তথ্যঃ রঞ্জন চন্দ)
মোবাইলের যুগে হারিয়ে যাচ্ছে ছেলেবেলা। ছোটবেলায় মাটি দিয়ে নানা জিনিস কিংবা দিওয়ালি ঘর তৈরি এখন প্রায় উঠে গিয়েছে। কাদামাটিতে হাত দিয়ে ছোট ছোট ইট দিয়ে দিওয়ালি ঘর বানানো এখন সকলের কাছে নস্টালজিয়া। ৯০-এর দশকে প্রতিটি বাড়িতে কালীপুজোর আগে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা কাদা মাটি দিয়ে এই বিশেষ ঘর তৈরি করত। ভূত চতুর্দশী থেকে দীপাবলি কিংবা তারপরেও সলতে দেওয়া প্রদীপ জ্বালাত সকলে। (ছবি ও তথ্যঃ রঞ্জন চন্দ)
advertisement
2/6
বর্তমানে কালের অগ্রগতিতে ইন্টারনেটের যুগে হারিয়ে গিয়েছে সেসব। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা কাদামাটিতে হাত দেয় না। স্বাভাবিকভাবে পুরনো ঐতিহ্য এবং শিশুদের এক আনন্দ-বিনোদনের পথ এখন বন্ধ। মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে পড়ুয়ারা। অনলাইন গেম থেকে পড়াশোনা কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে এখন ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের অবাধ বিচরণ।
বর্তমানে কালের অগ্রগতিতে ইন্টারনেটের যুগে হারিয়ে গিয়েছে সেসব। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা কাদামাটিতে হাত দেয় না। স্বাভাবিকভাবে পুরনো ঐতিহ্য এবং শিশুদের এক আনন্দ-বিনোদনের পথ এখন বন্ধ। মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে পড়ুয়ারা। অনলাইন গেম থেকে পড়াশোনা কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে এখন ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের অবাধ বিচরণ।
advertisement
3/6
তবে একসময় কালীপুজোর আগে কাদামাটি দিয়ে গ্রামবাংলার প্রতিটি বাড়িতে তৈরি হত দিওয়ালি ঘর। কেউ কেউ আবার বাড়িতে থাকা বাড়তি রঙ দিয়ে সেই ঘর রঙও করতেন। এই কাজে খুদেদের সহযোগিতা করতেন বাড়ির বড়রা। তবে এখন সেই চল প্রায় উঠে গিয়েছে।
তবে একসময় কালীপুজোর আগে কাদামাটি দিয়ে গ্রামবাংলার প্রতিটি বাড়িতে তৈরি হত দিওয়ালি ঘর। কেউ কেউ আবার বাড়িতে থাকা বাড়তি রঙ দিয়ে সেই ঘর রঙও করতেন। এই কাজে খুদেদের সহযোগিতা করতেন বাড়ির বড়রা। তবে এখন সেই চল প্রায় উঠে গিয়েছে।
advertisement
4/6
তবে এই দীপাবলিতে পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শহরের খয়রুল্লাহচকে দুই ছোট ছোট ছেলেমেয়েকে দিওয়ালি ঘর তৈরি করতে দেখা গেল। কাদামাটি, ইট দিয়ে তাঁরা তিন তলা বিশিষ্ট এই দিওয়ালি ঘর বানিয়েছে। খুদেরা জানান, কালীপুজোর দিন বাড়িতে কিনে দেওয়া প্রদীপ দিয়ে তাঁরা এই ঘর আলোকিত করবে। দু-তিন দিনের প্রচেষ্টায় এই বাড়ি বানিয়েছে তাঁরা।
তবে এই দীপাবলিতে পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শহরের খয়রুল্লাহচকে দুই ছোট ছোট ছেলেমেয়েকে দিওয়ালি ঘর তৈরি করতে দেখা গেল। কাদামাটি, ইট দিয়ে তাঁরা তিন তলা বিশিষ্ট এই দিওয়ালি ঘর বানিয়েছে। খুদেরা জানান, কালীপুজোর দিন বাড়িতে কিনে দেওয়া প্রদীপ দিয়ে তাঁরা এই ঘর আলোকিত করবে। দু-তিন দিনের প্রচেষ্টায় এই বাড়ি বানিয়েছে তাঁরা।
advertisement
5/6
শিক্ষক নরসিংহ দাসের কথায়, গ্রামবাংলার ঐতিহ্য দিওয়ালি ঘর। ছোটবেলায় প্রতিটি বাড়িতেই ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা দিওয়ালি ঘর করত। তাঁদের সহযোগিতা করতেন বাড়ির লোকজন। তবে এখন সেই চল নেই। প্রত্যেক মা-বাবার উচিত শিশুদের এই সমস্ত সৃজনশীল কাজে উদ্বুদ্ধ করা। তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা মোবাইল বিমুখ হবে।
শিক্ষক নরসিংহ দাসের কথায়, গ্রামবাংলার ঐতিহ্য দিওয়ালি ঘর। ছোটবেলায় প্রতিটি বাড়িতেই ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা দিওয়ালি ঘর করত। তাঁদের সহযোগিতা করতেন বাড়ির লোকজন। তবে এখন সেই চল নেই। প্রত্যেক মা-বাবার উচিত শিশুদের এই সমস্ত সৃজনশীল কাজে উদ্বুদ্ধ করা। তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা মোবাইল বিমুখ হবে।
advertisement
6/6
তবে এখনও গ্রামবাংলার এই ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রেখেছেন বেশ কয়েকজন। ইন্টারনেটের যুগে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের এই ভাবনা অবাক করেছে অনেককে। (ছবি ও তথ্যঃ রঞ্জন চন্দ)
তবে এখনও গ্রামবাংলার এই ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রেখেছেন বেশ কয়েকজন। ইন্টারনেটের যুগে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের এই ভাবনা অবাক করেছে অনেককে। (ছবি ও তথ্যঃ রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement