TMC Wins West Bengal By Polls: উপনির্বাচনে তৃণমূল চারে চার! মহুয়া ম্যাজিক সঙ্গী করে মমতাকে শান্তিপুর উপহার ব্রজকিশোরের...

Last Updated:
TMC Wins West Bengal By Polls: চার কেন্দ্রেই জয়ী তৃণমূল প্রার্থী। এমনকি শান্তিপুরের জেতা আসনও হাতছাড়া হল বিজেপির।
1/8
রাজ্যের উপনির্বাচনে গো হারা হারের সম্মুখীন গেরুয়া শিবির। ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন অধরাই থেকে গিয়েছে আগেই। এবার চূড়ান্ত ধরাশায়ী বিজেপি। চার কেন্দ্রেই জয়ী তৃণমূল প্রার্থী। এমনকি শান্তিপুরের জেতা আসনও হাতছাড়া হল বিজেপির। তৃণমূলের ব্রজকিশোর গোস্বামী সেখানে ৬৩ হাজার ৮৯২ ভোটে হারালেন নিকটতম বিজেপি প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাসকে।
রাজ্যের উপনির্বাচনে গো হারা হারের সম্মুখীন গেরুয়া শিবির। ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন অধরাই থেকে গিয়েছে আগেই। এবার চূড়ান্ত ধরাশায়ী বিজেপি। চার কেন্দ্রেই জয়ী তৃণমূল প্রার্থী। এমনকি শান্তিপুরের জেতা আসনও হাতছাড়া হল বিজেপির। তৃণমূলের ব্রজকিশোর গোস্বামী সেখানে ৬৩ হাজার ৮৯২ ভোটে হারালেন নিকটতম বিজেপি প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাসকে।
advertisement
2/8
মঙ্গলবার রাজ্যের চার কেন্দ্র, দিনহাটা, গোসাবা, শান্তিপুর এবং খড়দহ উপনির্বাচনের ভোটগণনা শুরু হয় । তাতে সকাল থেকেই শান্তিপুরে এগিয়ে ছিলেন তৃণমূলের ব্রজকিশোর । বেলা আড়াইটে নাগাদ নির্বাচন কমিশন জানায়, ৫৯ হাজার ৫৬৭ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তিনি। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
মঙ্গলবার রাজ্যের চার কেন্দ্র, দিনহাটা, গোসাবা, শান্তিপুর এবং খড়দহ উপনির্বাচনের ভোটগণনা শুরু হয় । তাতে সকাল থেকেই শান্তিপুরে এগিয়ে ছিলেন তৃণমূলের ব্রজকিশোর । বেলা আড়াইটে নাগাদ নির্বাচন কমিশন জানায়, ৫৯ হাজার ৫৬৭ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তিনি। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
advertisement
3/8
নদিয়ার শান্তিপুর কেন্দ্রের জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার । তিনি ১৫ হাজার ৮৭৮ ভোটে জেতেন একুশের বিধানসভা নির্বাচনে। তবে নিশীথ প্রামাণিকের মতো জগন্নাথ সরকারও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে সাংসদ পদে থেকে যান। সেই কারণে এই কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়। এবার এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন ব্রজকিশোর গোস্বামী। বিজেপির প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাস। কংগ্রেসের প্রার্থী রাজু পাল। সিপিএমের হয়ে এই কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৌমেন মাহাতো।
নদিয়ার শান্তিপুর কেন্দ্রের জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার । তিনি ১৫ হাজার ৮৭৮ ভোটে জেতেন একুশের বিধানসভা নির্বাচনে। তবে নিশীথ প্রামাণিকের মতো জগন্নাথ সরকারও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে সাংসদ পদে থেকে যান। সেই কারণে এই কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়। এবার এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন ব্রজকিশোর গোস্বামী। বিজেপির প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাস। কংগ্রেসের প্রার্থী রাজু পাল। সিপিএমের হয়ে এই কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৌমেন মাহাতো।
advertisement
4/8
উল্লেখ্য, সদগুরু বিজয়কৃষ্ণ সেবা সমিতির সভাপতি ব্রজকিশোর গোস্বামী। এবারই রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় তাঁর। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিরাশ করলেন না তিনি। প্রথমবার ভোটের ময়দানে নেমে বিজেপির জেতা আসন ছিনিয়ে নিলেন এই প্রার্থী।
উল্লেখ্য, সদগুরু বিজয়কৃষ্ণ সেবা সমিতির সভাপতি ব্রজকিশোর গোস্বামী। এবারই রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় তাঁর। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিরাশ করলেন না তিনি। প্রথমবার ভোটের ময়দানে নেমে বিজেপির জেতা আসন ছিনিয়ে নিলেন এই প্রার্থী।
advertisement
5/8
শান্তিপুরে উপনির্বাচনে বিজেপিকে প্রায় চার গুণ বেশি হারাল তৃণমূল। সেখানে ১ লক্ষ ১০ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়েছে তৃণমূল প্রার্থী। বিজেপি পেয়েছে ৪৭ হাজার ১৫টি ভোট। সিপিএম এবং কংগ্রেসের ঝুলিতে যথাক্রমে ৩৯ হাজার ৬৭৪ এবং ২ হাজার ৮৩৬ ভোট পড়েছে। নোটায় ভোট গিয়েছে ১ হাজার ৮৭৩।
শান্তিপুরে উপনির্বাচনে বিজেপিকে প্রায় চার গুণ বেশি হারাল তৃণমূল। সেখানে ১ লক্ষ ১০ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়েছে তৃণমূল প্রার্থী। বিজেপি পেয়েছে ৪৭ হাজার ১৫টি ভোট। সিপিএম এবং কংগ্রেসের ঝুলিতে যথাক্রমে ৩৯ হাজার ৬৭৪ এবং ২ হাজার ৮৩৬ ভোট পড়েছে। নোটায় ভোট গিয়েছে ১ হাজার ৮৭৩।
advertisement
6/8
শান্তিপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে প্রথম থেকেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছেন সংসদ মহুয়া মৈত্র। তাঁকে সঙ্গে নিয়েই মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন ব্রজকিশোর। প্রচারেও বার বার দেখা গিয়েছে মহুয়ার ম্যাজিক উপস্থিতি। 
শান্তিপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে প্রথম থেকেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছেন সংসদ মহুয়া মৈত্র। তাঁকে সঙ্গে নিয়েই মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন ব্রজকিশোর। প্রচারেও বার বার দেখা গিয়েছে মহুয়ার ম্যাজিক উপস্থিতি। 
advertisement
7/8
তবে মঙ্গলবার ভোট গণনা শুরুর আগেই বিতর্ক শুরু হয় রানাঘাটের গণনাকেন্দ্রে। বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার অভিযোগ তোলেন, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর নিরাপত্তারক্ষী রয়েছে। তা সত্ত্বেও তিনি গণনা কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দেন মহুয়া।
তবে মঙ্গলবার ভোট গণনা শুরুর আগেই বিতর্ক শুরু হয় রানাঘাটের গণনাকেন্দ্রে। বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার অভিযোগ তোলেন, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর নিরাপত্তারক্ষী রয়েছে। তা সত্ত্বেও তিনি গণনা কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দেন মহুয়া।
advertisement
8/8
মহুয়া মৈত্র দাবি করেন, তাঁর কোনও ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী নেই। তাছাড়া গণনাকেন্দ্রে প্রবেশ করার জন্য নির্বাচন কমিশনই তাঁকে পরিচয়পত্র দিয়েছে। বিজেপি যে অভিযোগ তুলছে তা ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেন তৃণমূল সাংসদ। তবে এসবের শেষে এই দিন শেষ হাসি হেসেছেন মহুয়া-ব্রজকিশোররাই।
মহুয়া মৈত্র দাবি করেন, তাঁর কোনও ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী নেই। তাছাড়া গণনাকেন্দ্রে প্রবেশ করার জন্য নির্বাচন কমিশনই তাঁকে পরিচয়পত্র দিয়েছে। বিজেপি যে অভিযোগ তুলছে তা ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেন তৃণমূল সাংসদ। তবে এসবের শেষে এই দিন শেষ হাসি হেসেছেন মহুয়া-ব্রজকিশোররাই।
advertisement
advertisement
advertisement