আস্ত একটা গ্রাম, সবাই টোটো চালায়! বাংলার 'টোটোগ্রাম' কোথায়? অনেকে জানেন না

Last Updated:
Toto village in Murshidabad- এখন খোশবাসপুর তিন মাথার মোড়ে প্রতি দিন ৫০-৬০টি ব্যাটারি চালিত টোটো গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। টোটো চালকদের কথায়, এলাকায় কর্মসংস্থান না তৈরি হওয়ার কারণে ঘরে ঘরে টোটো আছে।
1/6
এমন একটা গ্রাম যা টোটো চালকের গ্রাম হিসাবেই পরিচিত। ফলে টোটোর চাকায় খুঁজছে জীবিকার সন্ধান! কোনও কর্মসংস্থান গড়ে না ওঠায় টোটোকেই জীবিকা হিসেবে বেছে নিয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলার গোকর্ন-১ পঞ্চায়েতের খোশবাসপুর গ্রামের বাসিন্দারা।
এমন একটা গ্রাম যা টোটো চালকের গ্রাম হিসাবেই পরিচিত। ফলে টোটোর চাকায় খুঁজছে জীবিকার সন্ধান! কোনও কর্মসংস্থান গড়ে না ওঠায় টোটোকেই জীবিকা হিসেবে বেছে নিয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলার গোকর্ন-১ পঞ্চায়েতের খোশবাসপুর গ্রামের বাসিন্দারা।
advertisement
2/6
গোটা গ্রাম টোটো চালকের গ্রাম হিসাবেই পরিচিত হয়েছে। ফলে কয়েক বছর ধরে অন্য ধরনের জীবিকা নির্বাহ করে সংসার চালাচ্ছেন সাবির, লিয়াকতরা। গ্রামে এক সময়ে পাইপ তৈরির কারখানা ছিল। ধুমধাম করে বিশ্বকর্মা'র পুজো হত। রাত গভীর পর্যন্ত চলত সেই পুজোর খাওয়া-দাওয়া।
গোটা গ্রাম টোটো চালকের গ্রাম হিসাবেই পরিচিত হয়েছে। ফলে কয়েক বছর ধরে অন্য ধরনের জীবিকা নির্বাহ করে সংসার চালাচ্ছেন সাবির, লিয়াকতরা। গ্রামে এক সময়ে পাইপ তৈরির কারখানা ছিল। ধুমধাম করে বিশ্বকর্মা'র পুজো হত। রাত গভীর পর্যন্ত চলত সেই পুজোর খাওয়া-দাওয়া।
advertisement
3/6
এক সময়ে সেই কারখানাও বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে, গ্রামে চাষবাস হলেও এখন তাতে লাভ নেই। ফলনে সঠিক দাম না পাওয়ায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে চাষিদের। এই অবস্থায় জীবিকার সন্ধানে গ্রামের অধিকাংশ যুবক পাড়ি দিচ্ছে আরব মুলুকে, নয়তো ভিন রাজ্যে। যাদের সেই সু‌যোগ নেই তারা টোটো চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে। তাতে গ্রামের মানুষের যাতায়াতে গতি বেড়েছে।
এক সময়ে সেই কারখানাও বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে, গ্রামে চাষবাস হলেও এখন তাতে লাভ নেই। ফলনে সঠিক দাম না পাওয়ায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে চাষিদের। এই অবস্থায় জীবিকার সন্ধানে গ্রামের অধিকাংশ যুবক পাড়ি দিচ্ছে আরব মুলুকে, নয়তো ভিন রাজ্যে। যাদের সেই সু‌যোগ নেই তারা টোটো চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে। তাতে গ্রামের মানুষের যাতায়াতে গতি বেড়েছে।
advertisement
4/6
খোশবাসপুরে প্রায় দুই হাজারের বেশি মানুষের বসবাস। গ্রামের অধিকাংশ পুরুষ তারা ব্যাটারি চালিত টোটো গাড়ি চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন। খোশবাসপুর থেকে যেমন একদিকে কান্দিতে টোটো নিয়ে গিয়ে যাত্রী যাতায়াত করে টোটোতে চেপেই ঠিক তেমনই জেলার সদর শহর বহরমপুরে টোটো চালিয়ে থাকেন চালকরা।
খোশবাসপুরে প্রায় দুই হাজারের বেশি মানুষের বসবাস। গ্রামের অধিকাংশ পুরুষ তারা ব্যাটারি চালিত টোটো গাড়ি চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন। খোশবাসপুর থেকে যেমন একদিকে কান্দিতে টোটো নিয়ে গিয়ে যাত্রী যাতায়াত করে টোটোতে চেপেই ঠিক তেমনই জেলার সদর শহর বহরমপুরে টোটো চালিয়ে থাকেন চালকরা।
advertisement
5/6
শুধু তাই নয়, এখন খোশবাসপুর তিন মাথার মোড়ে প্রতি দিন ৫০-৬০টি ব্যাটারি চালিত টোটো গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। টোটো চালকদের কথায়, এলাকায় কর্মসংস্থান না তৈরি হওয়ার কারণে ঘরে ঘরে টোটো আছে। ফলে টোটো গ্রাম হিসাবেই পরিচিত হয়েছে এই গ্রাম।
শুধু তাই নয়, এখন খোশবাসপুর তিন মাথার মোড়ে প্রতি দিন ৫০-৬০টি ব্যাটারি চালিত টোটো গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। টোটো চালকদের কথায়, এলাকায় কর্মসংস্থান না তৈরি হওয়ার কারণে ঘরে ঘরে টোটো আছে। ফলে টোটো গ্রাম হিসাবেই পরিচিত হয়েছে এই গ্রাম।
advertisement
6/6
কান্দি মহকুমা সহ সদর শহর বহরমপুরে টোটো নিয়ে গিয়ে জীবন নির্বাহ চলে। যা অর্থ উপার্জন হয় তা দিয়েই চলে সংসার। তবে বর্তমান সময়ে আরটিওর পক্ষ থেকে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হচ্ছে। ১৫-১৮ হাজার টাকা দাবি করা হচ্ছে টোটোতে বৈধ নম্বর দেওয়া হবে বলে। সেই টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেই অভিযোগ করেছেন টোটো চালকরা।কৌশিক অধিকারী
কান্দি মহকুমা সহ সদর শহর বহরমপুরে টোটো নিয়ে গিয়ে জীবন নির্বাহ চলে। যা অর্থ উপার্জন হয় তা দিয়েই চলে সংসার। তবে বর্তমান সময়ে আরটিওর পক্ষ থেকে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হচ্ছে। ১৫-১৮ হাজার টাকা দাবি করা হচ্ছে টোটোতে বৈধ নম্বর দেওয়া হবে বলে। সেই টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেই অভিযোগ করেছেন টোটো চালকরা।<strong>-কৌশিক অধিকারী</strong>
advertisement
advertisement
advertisement