বর্ষায় দুর্গাপুর ব্যারেজের মনোরম পরিবেশে কিছুক্ষণ কাটালেই...বদলে যাবে জীবন! মুগ্ধ করবে আপনাকে  

Last Updated:
বর্ষায় দুর্গাপুর ব্যারেজের জলস্রোত মুগ্ধ করবে আপনাকে। মনোরম পরিবেশে কাটাতেই পারেন কিছুক্ষণ।
1/7
ঘুরতে যাবেন ভাবছেন অথচ হাতে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময়।তাহলে ছুটির দিনে বর্ষার অনুভূতি উপভোগ করতে নিজের প্রিয় মানুষটিকে সঙ্গে নিয়ে চলে আসতেই পারেন এখানে।এখানে এলেই আপনার মন ভাল হয়ে যাবে।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
ঘুরতে যাবেন ভাবছেন অথচ হাতে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময়।তাহলে ছুটির দিনে বর্ষার অনুভূতি উপভোগ করতে নিজের প্রিয় মানুষটিকে সঙ্গে নিয়ে চলে আসতেই পারেন এখানে।এখানে এলেই আপনার মন ভাল হয়ে যাবে।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
2/7
বর্ষামুখর দিনে দামোদর নদের জলস্রোত মুগ্ধ করবে আপনাকে। দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের এক মাত্র পর্যটক কেন্দ্র দামোদর নদের ওপর গড়ে ওঠা দুর্গাপুর ব্যারেজ। প্রতিবছর বর্ষা আসতেই দুর্গাপুর ব্যারেজের অপরুপ দৃশ্য দেখতে ভির করেন পর্যটকরা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
বর্ষামুখর দিনে দামোদর নদের জলস্রোত মুগ্ধ করবে আপনাকে। দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের এক মাত্র পর্যটক কেন্দ্র দামোদর নদের ওপর গড়ে ওঠা দুর্গাপুর ব্যারেজ। প্রতিবছর বর্ষা আসতেই দুর্গাপুর ব্যারেজের অপূর্ব দৃশ্য দেখতে ভিড় করেন পর্যটকরা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
3/7
 এই সময় ব্যারেজের লকগেট থেকে প্রচুর পরিমাণে জল ছাড়া হয়েছে।ফলে ব্যারেজের জলাধারের নিম্নমুখী জলের প্রবাহ মুগ্ধ করে তোলে পর্যটকদের। আর তার বীপরিতে ব্যারেজের জলাধার এখন অথৈজলে ভরপুর। ব্যারেজের দুই পাশে দুই রকম মনোমুগ্ধকর দৃশ্য আকর্ষিত করে প্রকৃতিপ্রেমীদের।( ছবি ও তথ্য :দীপিকা সরকার)
এই সময় ব্যারেজের লকগেট থেকে প্রচুর পরিমাণে জল ছাড়া হয়েছে। ফলে ব্যারেজের জলাধারের নিম্নমুখী জলের প্রবাহ মুগ্ধ করে তোলে পর্যটকদের। আর তার বিপরীতে ব্যারেজের জলাধার এখন অথৈজলে ভরপুর। ব্যারেজের দুই পাশে দুই রকম মনোমুগ্ধকর দৃশ্য আকর্ষিত করে প্রকৃতিপ্রেমীদের।( ছবি ও তথ্য :দীপিকা সরকার) 
advertisement
4/7
বিকেলবেলায় একপ্রকার পর্যটকদের মেলা বসে যায় এখানে।এখানে ঘুরতে এসে আপনি কিনতে পারেন নদের টাটকা মাছ।আর আপনি যদি হন শখের মৎস্য শিকারি তাহলে ছিপ হাতে বসে পড়লেই ট্যাংরা, পুটি, কই, শিঙ্গি, বোয়াল আঁটকে পড়বে আপনার বড়শিতে।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার )
বিকেলবেলায় একপ্রকার পর্যটকদের মেলা বসে যায় এখানে। এখানে ঘুরতে এসে আপনি কিনতে পারেন নদের টাটকা মাছ। আর আপনি যদি হন শখের মৎস্য শিকারি তাহলে ছিপ হাতে বসে পড়লেই ট্যাংরা, পুটি, কই, শিঙ্গি, বোয়াল আঁটকে পড়বে আপনার বড়শিতে। (ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার )
advertisement
5/7
অন্যদিকে আবার বর্ষা মানেই মুখরোচক খাবার দাবার না হলে বাঙালির চলেনা।এখানে আইসক্রিম, ফুচকা, পাপরি চাট, ঝাল মুড়ি, ঘুগনি ইত্যাদি নানান খাবারের দোকান বসে। জলাধারের ওই মনোরম প্রকৃতি অনুভূতির পাশাপাশি মুখরোচক খাওয়া দাওয়াই মেতে ওঠেন সকলে।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
অন্যদিকে আবার বর্ষা মানেই মুখরোচক খাবার দাবার না হলে বাঙালির চলে না। এখানে আইসক্রিম, ফুচকা, পাপরি চাট, ঝাল মুড়ি, ঘুগনি ইত্যাদি নানান খাবারের দোকান বসে। জলাধারের ওই মনোরম প্রকৃতি অনুভূতির পাশাপাশি মুখরোচক খাওয়া দাওয়াই মেতে ওঠেন সকলে। (ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
6/7
দুর্গাপুর ব্যারেজে মোট ৩৪টি লক গেট রয়েছে। বিহার - ঝাড়খণ্ডে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে ব্যারেজের জলাধার ভরে ওঠে। তখনই জল নিয়ন্ত্রণ করতে লকগেট খুলে জল ছাড়া হয়। ওই নিম্নমুখের জল প্রবাহ অশান্ত রূপে বয়ে চলে।(ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুর ব্যারেজে মোট ৩৪টি লক গেট রয়েছে। বিহার - ঝাড়খণ্ডে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে ব্যারেজের জলাধার ভরে ওঠে। তখনই জল নিয়ন্ত্রণ করতে লকগেট খুলে জল ছাড়া হয়। ওই নিম্নমুখের জল প্রবাহ অশান্ত রূপে বয়ে চলে। (ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
7/7
কিছু মানুষ নদীর রুদ্র ও অশান্ত রূপের মধ্যে সৌন্দর্য খুঁজে পান। আবার ব্যারেজের জলাধারের অথৈজলের শান্ত ও স্নিগ্ধ রূপ পছন্দ করেন কিছু কিছু মানুষ। দুর্গাপুর ব্যারেজে এসে দুটি দৃশ্যই উপভোগ করেন পর্যটকরা ।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
কিছু মানুষ নদীর রুদ্র ও অশান্ত রূপের মধ্যে সৌন্দর্য খুঁজে পান। আবার ব্যারেজের জলাধারের অথৈজলের শান্ত ও স্নিগ্ধ রূপ পছন্দ করেন কিছু কিছু মানুষ। দুর্গাপুর ব্যারেজে এসে দুটি দৃশ্যই উপভোগ করেন পর্যটকরা ।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার) 
advertisement
advertisement
advertisement