মাছ, মধু সংগ্রহে গিয়ে বাঘের শিকার! দক্ষিণরায়ের থাবা থেকে বাঁচতে সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা এক বিশেষ পথ অবলম্বন করেন, জানেন তা কী?

Last Updated:
Sundarbans: জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘের হাতে মৃত্যু হয় মৎস্যজীবের তেমনটা নয় তার পাশাপাশি সারা বছরই মৎস্যজীবীরা সুন্দরবনের মাছ, কাঁকড়া ধরে। এই সময়ও মৎস্যজীবীরা বাঘের হাত থেকে রক্ষা পায় না।
1/6
সুন্দরবনে বাঘ মানুষের সংঘাত লেগেই থাকে আর প্রতিবছরই সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহের জন্য বেরিয়ে পড়ে। বাঘের হাত থেকে বাঁচতে মুখোশ পরেই জঙ্গলে প্রবেশ করে মৎস্যজীবীরা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
সুন্দরবন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, সুমন সাহা: সুন্দরবনে বাঘ আর মানুষের সংঘাত লেগেই থাকে। প্রতিবছরই সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহের জন্য বেরিয়ে পড়েন। বাঘের হাত থেকে বাঁচতে মুখোশ পরেই জঙ্গলে প্রবেশ করেন মৎস্যজীবীরা।
advertisement
2/6
প্রতিবছরই বনদফতরের তরফ থেকে গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহের জন্য মৎস্যজীবীদের বৈধ পাপ দেয়া হয়। আর সেই পাশ নিয়ে গভীর জঙ্গলের মধু সংগ্রহ করতে বেরিয়ে পড়ে সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
প্রতিবছরই বনদফতরের তরফ থেকে গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহের জন্য মৎস্যজীবীদের বৈধ পাস দেয়া হয়। আর সেই পাস নিয়ে গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে বেরিয়ে পড়ে সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা। বাঘের শিকার হওয়ার হাত থেকে নিজেদের বাঁচাতে মুখোশ ব্যবহার করেন তাঁরা। (তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা)
advertisement
3/6
বাঘের হাত থেকে বাঁচতে মৎস্যজীবীদের শুধু এই মুখোশ ভরসা নয় সঙ্গে বুদ্ধি শারীরিক বল ও তাদের ক্ষমতার জুরি মেলা ভার। দীর্ঘদিন তারা বাঘ ও মানুষের সংঘাত নিয়েই তারা জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
বাঘের হাত থেকে বাঁচতে মৎস্যজীবীদের শুধু এই মুখোশ ভরসা নয় সঙ্গে বুদ্ধি, শারীরিক বল ও তাদের ক্ষমতার জুরি মেলা ভার। দীর্ঘদিন তাঁরা বাঘ ও মানুষের সংঘাত নিয়েই জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। (তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা)
advertisement
4/6
শুধুমাত্র মধু সংগ্রহ করতেই বাঘের হাতে মৃত্যু হয় মৎস্যজীবের তেমন টা নয় তার পাশাপাশি সারা বছরই মৎস্যজীবীরা সুন্দরবনের মাছ কাঁকড়া ধরে এই সময়ও মৎস্যজীবীরা বাঘের হাত থেকে রক্ষা পায়না। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘের হাতে মৃত্যু হয় মৎস্যজীবের তেমনটা নয় তার পাশাপাশি সারা বছরই মৎস্যজীবীরা সুন্দরবনের মাছ, কাঁকড়া ধরে। এই সময়ও মৎস্যজীবীরা বাঘের হাত থেকে রক্ষা পায় না। (তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা)
advertisement
5/6
তবে হিসাব অনুযায়ী সুন্দরবনে সবথেকে বাঘের আক্রান্ত সংখ্যা পীরখালী আজমলমারী, কুলতলী, গোসভা, বাসন্তী এই সমস্ত এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। বয়সের হিসেবে সক্রিয় জঙ্গল জীবনের সময়কাল, অর্থাৎ ৩০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে বেশিরভাগ আক্রান্তের বয়স। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
তবে হিসাব অনুযায়ী, সুন্দরবনে সব থেকে বাঘের আক্রান্ত সংখ্যা পীরখালী, আজমলমারি, কুলতলী, গোসভা, বাসন্তী এই সমস্ত জায়গায় সর্বাধিক। বয়সের হিসেবে ৩০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে বেশিরভাগ আক্রান্তের বয়স। (তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা)
advertisement
6/6
এই সংঘাত হার কমানোর পেছনে ভূমিকা তার অন্যতম নাইলন নেট ফেন্সিং ও ডামি' মডেল অর্থাৎ মুখোশ যাতে বাঘকে প্রতিহত করা যায় । আর এই পদ্ধতিগুলো বিপদজনক হাত থেকে অনেকটাই রক্ষা করা যায়। এই উপায়ে যা কয়েক বছরের জন্য সফলভাবে এসেছে। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
এই সংঘাতের হার কমানোর পিছনে অন্যতম ভূমিকা নাইলন নেট ফেন্সিং ও ডামি মডেল অর্থাৎ মুখোশ, যার দ্বারা বাঘকে প্রতিহত করা যায়। আর এই পদ্ধতি দ্বারা বিপদের হাত থেকে অনেকটাই নিজেকে রক্ষা করা যায়। জঙ্গলে মুখোশ ব্যবহারের পদ্ধতি কয়েক বছর ধরে সফল হয়ে আসছে। (তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement