Sundarbans Tiger: গর্জনেই এলাকা দখল! সুন্দরবনের রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের অজানা গল্প, গ্যারান্টি আপনার জানা নেই

Last Updated:
Sundarbans Tiger: অন্য বিড়াল প্রজাতির থেকে আলাদা, রয়েল বেঙ্গল টাইগার সাঁতার কাটতে খুব পছন্দ করে। সুন্দরবনের নদী-খাল এদের বিচরণ ক্ষেত্রের অংশ।
advertisement
1/6
সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চোখ অত্যন্ত তীক্ষ্ণ। রাতের অন্ধকারেও তারা স্পষ্ট দেখতে পায়। ফলে অন্ধকারে সহজেই শিকার খুঁজে বের করতে পারে। এ কারণে রাতের বেলা বাঘের শিকার করার ক্ষমতা আরও বেশি।
advertisement
2/6
অন্য বিড়াল প্রজাতির থেকে আলাদা, রয়েল বেঙ্গল টাইগার সাঁতার কাটতে খুব পছন্দ করে। সুন্দরবনের নদী-খাল এদের বিচরণ ক্ষেত্রের অংশ। প্রয়োজনে জলে নেমে শিকারও ধরতে পারে। তাই এরা জলে থাকতে কোনো ভয় পায় না।
অন্য বিড়াল প্রজাতির থেকে আলাদা, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার সাঁতার কাটতে খুব পছন্দ করে। সুন্দরবনের নদী-খাল এদের বিচরণ ক্ষেত্রের অংশ। প্রয়োজনে জলে নেমে শিকারও ধরতে পারে। তাই এরা জলে থাকতে কোন ভয় পায় না।
advertisement
3/6
সুন্দরবন বিষয়ক গবেষক অনিমেষ মন্ডল জানান, বাঘের গর্জন অনেক দূর পর্যন্ত শোনা যায়। প্রায় ৩ কিমি দূর থেকেও এদের গর্জন শোনা সম্ভব। এটি তাদের এলাকা চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে অন্য বাঘকে সতর্কও করে দেয় এই গর্জন।
সুন্দরবন বিষয়ক গবেষক অনিমেষ মন্ডল জানান, বাঘের গর্জন অনেক দূর পর্যন্ত শোনা যায়। প্রায় তিন কিমি দূর থেকেও এদের গর্জন শোনা সম্ভব। এটি তাদের এলাকা চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে অন্য বাঘকে সতর্কও করে দেয় এই গর্জন।
advertisement
4/6
বাঘের গায়ের কমলা রঙের ওপর কালো ডোরা থাকে। এই ডোরা তাদের সুন্দরবনের ঝোপঝাড়ে সহজে লুকিয়ে থাকতে সাহায্য করে। শিকার তাদের উপস্থিতি বুঝতে পারে না। ফলে শিকার ধরতে সুবিধা হয়।
বাঘের গায়ের কমলা রঙের ওপর কালো ডোরা থাকে। এই ডোরা তাদের সুন্দরবনের ঝোপঝাড়ে সহজে লুকিয়ে থাকতে সাহায্য করে। শিকার তাদের উপস্থিতি বুঝতে পারে না। ফলে শিকার ধরতে সুবিধা হয়।
advertisement
5/6
রয়েল বেঙ্গল টাইগার স্বল্প দূরত্বে অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারে। প্রায় ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে দৌড়ে শিকার ধরতে পারে। তবে তারা বেশি দূর দৌড়াতে পারে না। শিকার ধরার সময় এ গতি তাদের বড় শক্তি।
রয়েল বেঙ্গল টাইগার স্বল্প দূরত্বে অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারে। প্রায় ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে দৌড়ে শিকার ধরতে পারে। তবে তারা বেশি দূর দৌড়াতে পারে না। শিকার ধরার সময় এ গতি তাদের বড় শক্তি।
advertisement
6/6
প্রতিটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের নিজস্ব একটি এলাকা থাকে। অন্য কোনো বাঘ সেই এলাকায় ঢুকলে সংঘর্ষ হতে পারে। এলাকা চিহ্নিত করার জন্য তারা গাছের গায়ে নখের দাগ ও প্রস্রাবের গন্ধ ব্যবহার করে। এভাবে নিজের এলাকা রক্ষা করে।
প্রতিটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের নিজস্ব একটি এলাকা থাকে। অন্য কোন বাঘ সেই এলাকায় ঢুকলে সংঘর্ষ হতে পারে। এলাকা চিহ্নিত করার জন্য তারা গাছের গায়ে নখের দাগ ও প্রস্রাবের গন্ধ ব্যবহার করে। এভাবে নিজের এলাকা রক্ষা করে।