Winter Tourism at Birbhum: শীতে ছোট্ট ট্রিপে চলুন হেতমপুর রাজবাড়ি! হাজারদুয়ারির সঙ্গে মিল এই বাড়িতেই হয়েছিল গুপি-বাঘার শ্যুটিং

Last Updated:
Small Trip in Winter at Hemtapur Rajbari: রাজবাড়িটি দুবরাজপুরের কাছে অবস্থিত। গ্রামটি রয়েল এবং ঐতিহাসিক প্রাসাদ এবং নামী কলেজের জন্য বিখ্যাত। এখানেই হয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের গুপি গাইন বাঘা বাইনের শ্যুটিং৷
1/5
কবিগুরুর লাল মাটির শহর শান্তিনিকেতনের টানে প্রত্যেক বছর কোনও না কোনও সময় হাজির হয়ে থাকেন বিভিন্ন পর্যটকেরা। হাতে খুব সামান্য অল্প সময় নিয়ে শান্তিনিকেতন ঘুরে অথবা খোয়াই হাটের সম্ভার কিনেই ফিরে যান পর্যটকেরা। তবে বোলপুর থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে হেতমপুর রাজবাড়ি। এই হেতমপুর রাজবাড়ি অনেকের কাছে রঞ্জন প্রসাদ নামেও পরিচিত। উন্মুক্ত মাঠের ওপর হলুদ লালের একটি অতিকায় প্রাসাদ কত উত্থান পত্তন, জল, ঝড় মহামারীর সাক্ষী স্বরূপ আজও দাঁড়িয়ে। বড় ছোট পিলারের মজবুত ভীত, ইন্দো ইউরোপীয় স্থাপত্যের মিলমিস ইউরোপিয়ান স্টাইলের গেট মুগ্ধ করবে আপনাকে।
কবিগুরুর লাল মাটির শহর শান্তিনিকেতনের টানে প্রত্যেক বছর কোনও না কোনও সময় হাজির হয়ে থাকেন বিভিন্ন পর্যটকেরা। হাতে খুব সামান্য অল্প সময় নিয়ে শান্তিনিকেতন ঘুরে অথবা খোয়াই হাটের সম্ভার কিনেই ফিরে যান পর্যটকেরা। তবে বোলপুর থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে হেতমপুর রাজবাড়ি। এই হেতমপুর রাজবাড়ি অনেকের কাছে রঞ্জন প্রসাদ নামেও পরিচিত। উন্মুক্ত মাঠের ওপর হলুদ লালের একটি অতিকায় প্রাসাদ কত উত্থান পত্তন, জল, ঝড় মহামারীর সাক্ষী স্বরূপ আজও দাঁড়িয়ে। বড় ছোট পিলারের মজবুত ভীত, ইন্দো ইউরোপীয় স্থাপত্যের মিলমিস ইউরোপিয়ান স্টাইলের গেট মুগ্ধ করবে আপনাকে।
advertisement
2/5
রাজবাড়িতে একসময় পা ফেললেই পা কাঁপতে শুরু করত, বুকে থাকত দুরু-দুরু ভয়৷ গোটা শরীর হয়ে যেতো ঠাণ্ডা৷ বুটের বিকট শব্দে কেঁপে উঠত রাজবাড়ি চত্বর। কী জানি বাবা কিছু ভুল হলেই কখন রাজামশাই কী শাস্তি দিয়ে বসবেন?এই ভয় রাজবাড়িতে আগে থাকলেও এখন আর তা নেই। কারণ রাজবাড়িতে রাজার বংশধরেরা থাকলেও নেই রাজপাট। কালের নিয়মে এখন সব অতীত।
রাজবাড়িতে একসময় পা ফেললেই পা কাঁপতে শুরু করত, বুকে থাকত দুরু-দুরু ভয়৷ গোটা শরীর হয়ে যেতো ঠাণ্ডা৷ বুটের বিকট শব্দে কেঁপে উঠত রাজবাড়ি চত্বর। কী জানি বাবা কিছু ভুল হলেই কখন রাজামশাই কী শাস্তি দিয়ে বসবেন?এই ভয় রাজবাড়িতে আগে থাকলেও এখন আর তা নেই। কারণ রাজবাড়িতে রাজার বংশধরেরা থাকলেও নেই রাজপাট। কালের নিয়মে এখন সব অতীত।
advertisement
3/5
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে আজ শুধু পড়ে আছে জরাজীর্ণ একটা অট্টালিকা।বীরভূমে যদি জমিদারবাড়ি নাম নেওয়া যায় তাহলে সবার আগে আসবে এই হেতমপুর জমিদারবাড়ি। আদতে এটি জমিদারবাড়ি হলেও স্থানীয় লোকেরা একে রাজবাড়ি বলেই ডাকে।
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে আজ শুধু পড়ে আছে জরাজীর্ণ একটা অট্টালিকা।বীরভূমে যদি জমিদারবাড়ি নাম নেওয়া যায় তাহলে সবার আগে আসবে এই হেতমপুর জমিদারবাড়ি। আদতে এটি জমিদারবাড়ি হলেও স্থানীয় লোকেরা একে রাজবাড়ি বলেই ডাকে।
advertisement
4/5
গঠনগত দিক দিয়ে মুর্শিদাবাদের হাজারদুয়ারির সঙ্গে বেশ মিল রয়েছে এই হেতমপুর রাজবাড়ির। শুধু তাই নয়, জানা যায় একসময় ছিল ৯৯৯ টি দরজা এই হেতমপুর রাজবাড়িতে। হাজারদুয়ারির সম্মানার্থে ১টি দরজা কম রাখা হয়েছিল এই রাজ বাড়িতে। অনেকেই এই হেতমপুরকে হাজারদুয়ারি বলে থাকেন। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় ১৯০৫ সালে রাম রঞ্জন চক্রবর্তী নির্মাণ করেছিলেন 'রঞ্জন প্রাসাদ' যেটা আজকে সকলের কাছে হেতমপুর রাজবাড়ি নামে পরিচিত।
গঠনগত দিক দিয়ে মুর্শিদাবাদের হাজারদুয়ারির সঙ্গে বেশ মিল রয়েছে এই হেতমপুর রাজবাড়ির। শুধু তাই নয়, জানা যায় একসময় ছিল ৯৯৯ টি দরজা এই হেতমপুর রাজবাড়িতে। হাজারদুয়ারির সম্মানার্থে ১টি দরজা কম রাখা হয়েছিল এই রাজ বাড়িতে। অনেকেই এই হেতমপুরকে হাজারদুয়ারি বলে থাকেন। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় ১৯০৫ সালে রাম রঞ্জন চক্রবর্তী নির্মাণ করেছিলেন 'রঞ্জন প্রাসাদ' যেটা আজকে সকলের কাছে হেতমপুর রাজবাড়ি নামে পরিচিত।
advertisement
5/5
বাড়িটির পশ্চিম দিকে রয়েছে D.A.V স্কুল,পূর্ব দিকে রয়েছে B.ED কলেজ। রাজবাড়ির যে অংশ স্কুল তার অবস্থা তুলনামূলক ভাবে ভাল মনে হলেও রাজবাড়ির পিছন এর দিক ধ্বংসপ্রাপ্ত। রাজবাড়িতে রাজ পরিবারদের জন্য এখনও কয়েকটি ঘর রয়েছে যে ঘরে অনুষ্ঠানে উৎসবে পরিবারের লোকজন এসে থাকেন। এই রাজ বাড়িতে সত্যজিৎ রায়ের গুপী গায়েন বাঘা বায়েন এর শুটিং হয়েছিল একসময়। এছাড়াও সন্দীপ রায়ের 'গোসাইপুর সরগরম' পুরো শুটিং এখান থেকে করা হয়।
বাড়িটির পশ্চিম দিকে রয়েছে D.A.V স্কুল,পূর্ব দিকে রয়েছে B.ED কলেজ। রাজবাড়ির যে অংশ স্কুল তার অবস্থা তুলনামূলক ভাবে ভাল মনে হলেও রাজবাড়ির পিছন এর দিক ধ্বংসপ্রাপ্ত। রাজবাড়িতে রাজ পরিবারদের জন্য এখনও কয়েকটি ঘর রয়েছে যে ঘরে অনুষ্ঠানে উৎসবে পরিবারের লোকজন এসে থাকেন। এই রাজ বাড়িতে সত্যজিৎ রায়ের গুপী গায়েন বাঘা বায়েন এর শুটিং হয়েছিল একসময়। এছাড়াও সন্দীপ রায়ের 'গোসাইপুর সরগরম' পুরো শুটিং এখান থেকে করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement