Sandeshkhali River Erosion: হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল বাঁধ, হু হু জল ঢুকছে গ্রামে! পুজোর আগে ফের আতঙ্ক সন্দেশখালিতে

Last Updated:
ভাঙা নদীবাঁধের জল প্রথমে মাছচাষের ভেড়ি ছাপিয়ে যায়। মুহূর্তের মধ্যে ভেড়ির মাছ ভেসে যায় এবং এক বিশাল ক্ষতির মুখে পড়েন চাষিরা।
1/6
পূর্ণিমার ভরা কটালে ফের বিপর্যস্ত সন্দেশখালি। রাধানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের নিত্যবেড়িয়া এলাকায় বিদ্যাধরী নদীর বাঁধ ভেঙে হু হু করে জল ঢুকে পড়ছে গ্রামে। রাতারাতি গ্রামাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। আতঙ্কে দিন কাটছে স্থানীয়দের।
পূর্ণিমার ভরা কটালে ফের বিপর্যস্ত সন্দেশখালি। রাধানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের নিত্যবেড়িয়া এলাকায় বিদ্যাধরী নদীর বাঁধ ভেঙে হু হু করে জল ঢুকে পড়ছে গ্রামে। রাতারাতি গ্রামাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। আতঙ্কে দিন কাটছে স্থানীয়দের।
advertisement
2/6
ভাঙা নদীবাঁধের জল প্রথমে মাছচাষের ভেড়ি ছাপিয়ে যায়। মুহূর্তের মধ্যে ভেড়ির মাছ ভেসে যায় এবং এক বিশাল ক্ষতির মুখে পড়েন চাষিরা। শুধু তাই নয়, নদীর নোনা জল ফসলের জমিতেও মিশতে শুরু করেছে। কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় কৃষকদের দুঃশ্চিন্তা বেড়েছে বহুগুণ।
ভাঙা নদীবাঁধের জল প্রথমে মাছচাষের ভেড়ি ছাপিয়ে যায়। মুহূর্তের মধ্যে ভেড়ির মাছ ভেসে যায় এবং এক বিশাল ক্ষতির মুখে পড়েন চাষিরা। শুধু তাই নয়, নদীর নোনা জল ফসলের জমিতেও মিশতে শুরু করেছে। কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় কৃষকদের দুঃশ্চিন্তা বেড়েছে বহুগুণ।
advertisement
3/6
এদিকে ভাঙন এতটাই তীব্র যে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গ্রামে জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে। বাড়িঘরে ঢুকে পড়েছে নদীর জল। আশঙ্কা করা হচ্ছে, পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে একাধিক গ্রাম ভেসে যেতে পারে।
এদিকে ভাঙন এতটাই তীব্র যে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গ্রামে জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে। বাড়িঘরে ঢুকে পড়েছে নদীর জল। আশঙ্কা করা হচ্ছে, পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে একাধিক গ্রাম ভেসে যেতে পারে।
advertisement
4/6
সুন্দরবন যেন প্রকৃতির রোষের কাছে অসহায়। অতীতে আমফান, ইয়াশ, আয়লার মতো ঘূর্ণিঝড়ে বহুবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই অঞ্চল। প্রতিবারই দুর্বল নদীবাঁধ ভাঙন হয়ে উঠেছে মানুষের দুঃস্বপ্ন। নদী বাঁধ মজবুত না হওয়ায় আজও বারবার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
সুন্দরবন যেন প্রকৃতির রোষের কাছে অসহায়। অতীতে আমফান, ইয়াশ, আয়লার মতো ঘূর্ণিঝড়ে বহুবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই অঞ্চল। প্রতিবারই দুর্বল নদীবাঁধ ভাঙন হয়ে উঠেছে মানুষের দুঃস্বপ্ন। নদী বাঁধ মজবুত না হওয়ায় আজও বারবার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
advertisement
5/6
অভিযোগ, প্রশাসন নদীবাঁধের স্থায়ী সমাধান না করায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হচ্ছে। গ্রামবাসীদের দাবি, শক্তপোক্ত বাঁধ গড়ে তুললেই কেবল এই দুর্যোগ থেকে মুক্তি মিলতে পারে। নইলে প্রতিবছরই ভাঙন, প্লাবন আর ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে সুন্দরবনের মানুষকে।
অভিযোগ, প্রশাসন নদীবাঁধের স্থায়ী সমাধান না করায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হচ্ছে। গ্রামবাসীদের দাবি, শক্তপোক্ত বাঁধ গড়ে তুললেই কেবল এই দুর্যোগ থেকে মুক্তি মিলতে পারে। নইলে প্রতিবছরই ভাঙন, প্লাবন আর ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে সুন্দরবনের মানুষকে।
advertisement
6/6
পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন ব্লক প্রশাসন ও সেচ দফতরের আধিকারিকরা। নদীবাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামতির চেষ্টা শুরু হয়েছে। তবে স্থানীয়রা বলছেন, সাময়িক মেরামতি দিয়ে নয়, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েই এখন বাঁচাতে হবে সুন্দরবনকে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন ব্লক প্রশাসন ও সেচ দফতরের আধিকারিকরা। নদীবাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামতির চেষ্টা শুরু হয়েছে। তবে স্থানীয়রা বলছেন, সাময়িক মেরামতি দিয়ে নয়, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েই এখন বাঁচাতে হবে সুন্দরবনকে।
advertisement
advertisement
advertisement