SSC Scam and Responsible Teacher: কুর্নিশ শিক্ষক, চোখ ভেসে যাচ্ছে জলে, বুক ফাটছে, কিন্তু নিজের কাজের প্রতি দায়িত্বে অবিচল, যা করলেন এই শিক্ষিকা

Last Updated:
SSC Scam and Responsible Teacher: এই শিক্ষিকা আসতে চান বিদ্যালয়ে, অন্তত মাস তিনেক সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি বিদ্যালয়ের এসে পড়ুয়াদের শিক্ষাদান করবেন।
1/6
: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে প্রায় বেশ কয়েক হাজার শিক্ষকের। কোনও স্কুলে একজন, আবার কোনও স্কুলে একাধিক শিক্ষকের চাকরি গিয়েছে। যারা বিগত আট-ন' বছর ধরে শিক্ষাদান করেছেন পড়ুয়াদের, তারা আর আসতে পারবেন না বিদ্যালয়ে। এখন প্রায় সব হারিয়ে চোখে জল শিক্ষকদের।
: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে প্রায় বেশ কয়েক হাজার শিক্ষকের। কোনও স্কুলে একজন, আবার কোনও স্কুলে একাধিক শিক্ষকের চাকরি গিয়েছে। যারা বিগত আট-ন' বছর ধরে শিক্ষাদান করেছেন পড়ুয়াদের, তারা আর আসতে পারবেন না বিদ্যালয়ে। এখন প্রায় সব হারিয়ে চোখে জল শিক্ষকদের।
advertisement
2/6
তবে এই শিক্ষিকা আসতে চান বিদ্যালয়ে, অন্তত মাস তিনেক সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি বিদ্যালয়ের এসে পড়ুয়াদের শিক্ষাদান করবেন। তিনি গান শেখাতেন পড়ুয়াদের, পড়াতেন বিষয়ের বই। পাশ করেছেন বিশ্বভারতী থেকে। তবে কার্যত চাকরি হারা তিনি।
তবে এই শিক্ষিকা আসতে চান বিদ্যালয়ে, অন্তত মাস তিনেক সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি বিদ্যালয়ের এসে পড়ুয়াদের শিক্ষাদান করবেন। তিনি গান শেখাতেন পড়ুয়াদের, পড়াতেন বিষয়ের বই। পাশ করেছেন বিশ্বভারতী থেকে। তবে কার্যত চাকরি হারা তিনি।
advertisement
3/6
শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গ্রুপ ডি কর্মী হারিয়ে রাজ্যের একাধিক স্কুলের পাঠদানে বিপর্যয় নেমে এসেছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এই চিত্রটা আরও ভয়াবহ। পিংলা থানার করকাই অঞ্চলের করকাই বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট ৬ জন কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।
শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গ্রুপ ডি কর্মী হারিয়ে রাজ্যের একাধিক স্কুলের পাঠদানে বিপর্যয় নেমে এসেছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এই চিত্রটা আরও ভয়াবহ। পিংলা থানার করকাই অঞ্চলের করকাই বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট ৬ জন কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।
advertisement
4/6
যাদের মধ্যে পাঁচ জন শিক্ষক এবং একজন অশিক্ষক কর্মী রয়েছেন। কখনও কম্পিউটারের কাজ, আবার কখনও খাতা পত্রের কিংবা স্কুলের ঘন্টাও বাজাতে হচ্ছে প্রধান শিক্ষক থেকে অন্যান্য শিক্ষকদের।
যাদের মধ্যে পাঁচ জন শিক্ষক এবং একজন অশিক্ষক কর্মী রয়েছেন। কখনও কম্পিউটারের কাজ, আবার কখনও খাতা পত্রের কিংবা স্কুলের ঘন্টাও বাজাতে হচ্ছে প্রধান শিক্ষক থেকে অন্যান্য শিক্ষকদের।
advertisement
5/6
কাছ হারিয়েছেন শিক্ষিকা সাহাবানু বেগম। তিনি শান্তিনিকেতন বিশ্বভারতীর ছাত্রী। প্রায় বছর সাতেক আগে তিনি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের শেখাতেন গান। এখন এই মায়া কাটাতে হবে তাকে। তবে ভরসা রেখেছেন সরকারের উপর। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আগামী তিন মাসের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে আগামী তিন মাস তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করবে বলে জানিয়েছেন।
কাছ হারিয়েছেন শিক্ষিকা সাহাবানু বেগম। তিনি শান্তিনিকেতন বিশ্বভারতীর ছাত্রী। প্রায় বছর সাতেক আগে তিনি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের শেখাতেন গান। এখন এই মায়া কাটাতে হবে তাকে। তবে ভরসা রেখেছেন সরকারের উপর। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আগামী তিন মাসের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে আগামী তিন মাস তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করবে বলে জানিয়েছেন।
advertisement
6/6
বিদ্যালয়ের প্রায় বারোশো পড়ুয়া। রয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন শিক্ষক। এখন সেই শিক্ষকদের করণিকের কাজ করতে হচ্ছে। নিতে হচ্ছে ক্লাস। তবে এত পড়ুয়াকে সামাল দেওয়া যাবে তো? এই শিক্ষিকা সহ বাকি চাকরি বাতিল হওয়ার শিক্ষক শিক্ষিকারা ভবিষ্যতে আসতে পারবেন বিদ্যালয়ে, সে প্রশ্ন সকলের। Input- Ranjan Chanda 
বিদ্যালয়ের প্রায় বারোশো পড়ুয়া। রয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন শিক্ষক। এখন সেই শিক্ষকদের করণিকের কাজ করতে হচ্ছে। নিতে হচ্ছে ক্লাস। তবে এত পড়ুয়াকে সামাল দেওয়া যাবে তো? এই শিক্ষিকা সহ বাকি চাকরি বাতিল হওয়ার শিক্ষক শিক্ষিকারা ভবিষ্যতে আসতে পারবেন বিদ্যালয়ে, সে প্রশ্ন সকলের। Input- Ranjan Chanda
advertisement
advertisement
advertisement