Purulia News: পাততাড়ি গুটিয়ে নয়, নতুন আইডিয়া ঘোরালো ভাগ্যের চাকা! পুরুলিয়ার মৃৎশিল্পীদের শিল্পকর্মের চাহিদা এখন ভিন জেলাতেও

Last Updated:
Purulia News: মাটির শিল্পের ঐতিহ্যের উপর ভর করে পুরুলিয়ার কাশীপুরের ন'পাড়া গ্রাম আজ খুলছে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত, যেখানে মাটি শুধু শিল্প নয়, জীবনের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে বেঁধে রাখা এক অনন্ত বন্ধন।
1/6
পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরের ন'পাড়া গ্রামের কুম্ভকার পরিবারগুলির হাতে তৈরি মাটির সামগ্রী এখন পাড়ি দিচ্ছে ভিন জেলাতেও। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সকাল-সন্ধ্যা ব্যস্ততা মাটির হাঁড়ি, ফুলের টব, কুপ, চুলো-সহ নানা উপযোগী ও শৌখিন সামগ্রী তৈরিতে। বংশপরম্পরায় চলে আসা কুমোরশিল্পের এই ঐতিহ্য আজ নতুন জীবিকা ও সম্ভাবনার দরজা খুলেছে ন'পাড়ার শিল্পীদের সামনে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস, পুরুলিয়া)
পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরের ন'পাড়া গ্রামের কুম্ভকার পরিবারগুলির হাতে তৈরি মাটির সামগ্রী এখন পাড়ি দিচ্ছে ভিন জেলাতেও। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সকাল-সন্ধ্যা ব্যস্ততা মাটির হাঁড়ি, ফুলের টব, কুপ, চুলো-সহ নানা উপযোগী ও শৌখিন সামগ্রী তৈরিতে। বংশপরম্পরায় চলে আসা কুমোরশিল্পের এই ঐতিহ্য আজ নতুন জীবিকা ও সম্ভাবনার দরজা খুলেছে ন'পাড়ার শিল্পীদের সামনে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস, পুরুলিয়া)
advertisement
2/6
কাশীপুরের দ্বারকেশ্বর নদীর পাড় থেকে সংগৃহীত মাটি দিয়েই তৈরি হয় এসব সামগ্রী। শুধু উৎসবের মরশুমে নয়, বছরের প্রতিটি দিনই ন'পাড়ার কুম্ভকার পরিবারগুলিতে চলে মাটি কেটে আনা, মেখে তৈরি করা, রোদে শুকানো থেকে শুরু করে আগুনে পুড়িয়ে পরিপূর্ণ রূপ দেওয়ার নিরন্তর কাজ।
কাশীপুরের দ্বারকেশ্বর নদীর পাড় থেকে সংগৃহীত মাটি দিয়েই তৈরি হয় এসব সামগ্রী। শুধু উৎসবের মরশুমে নয়, বছরের প্রতিটি দিনই ন'পাড়ার কুম্ভকার পরিবারগুলিতে চলে মাটি কেটে আনা, মেখে তৈরি করা, রোদে শুকানো থেকে শুরু করে আগুনে পুড়িয়ে পরিপূর্ণ রূপ দেওয়ার নিরন্তর কাজ।
advertisement
3/6
গ্রামের শিল্পী ভক্তিপদ কুম্ভকার ও ত্রিলোচন কুম্ভকার জানান, প্রজন্ম ধরে তাঁরা মাটির সামগ্রী তৈরির সঙ্গে যুক্ত। চাহিদা একসময় কমলেও বর্তমানে মাটির জিনিসপত্রের বাজার আবার চাঙ্গা হয়েছে। পুরুলিয়া ছাড়াও বাঁকুড়া, আসানসোল, দুর্গাপুর-সহ বিভিন্ন জেলায় তাদের তৈরি সামগ্রী পৌঁছে যাচ্ছে এখন।
গ্রামের শিল্পী ভক্তিপদ কুম্ভকার ও ত্রিলোচন কুম্ভকার জানান, প্রজন্ম ধরে তাঁরা মাটির সামগ্রী তৈরির সঙ্গে যুক্ত। চাহিদা একসময় কমলেও বর্তমানে মাটির জিনিসপত্রের বাজার আবার চাঙ্গা হয়েছে। পুরুলিয়া ছাড়াও বাঁকুড়া, আসানসোল, দুর্গাপুর-সহ বিভিন্ন জেলায় তাদের তৈরি সামগ্রী পৌঁছে যাচ্ছে এখন।
advertisement
4/6
পরিশ্রমের তুলনায় পারিশ্রমিক এখনও আশানুরূপ না হলেও এই শিল্প ছেড়ে যাওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবেন না তাঁরা। তাঁদের কথায়, “মাটি আমাদের জীবন, এই মাটিকে ছাড়া আমরা বাঁচতে পারব না।”
পরিশ্রমের তুলনায় পারিশ্রমিক এখনও আশানুরূপ না হলেও এই শিল্প ছেড়ে যাওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবেন না তাঁরা। তাঁদের কথায়, “মাটি আমাদের জীবন, এই মাটিকে ছাড়া আমরা বাঁচতে পারব না।”
advertisement
5/6
ন'পাড়া গ্রামের প্রায় প্রতিটি কুম্ভকার পরিবারই রাতদিন এক করে মাটির নানা সামগ্রী তৈরি করে তা বাজারে বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন। কঠোর পরিশ্রম, ঐতিহ্যের প্রতি টান এবং শিল্পের প্রতি ভালবাসাই তাঁদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা।
ন'পাড়া গ্রামের প্রায় প্রতিটি কুম্ভকার পরিবারই রাতদিন এক করে মাটির নানা সামগ্রী তৈরি করে তা বাজারে বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন। কঠোর পরিশ্রম, ঐতিহ্যের প্রতি টান এবং শিল্পের প্রতি ভালবাসাই তাঁদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা।
advertisement
6/6
মাটির শিল্পের ঐতিহ্যের উপর ভর করে পুরুলিয়ার কাশীপুরের নপাড়া গ্রাম আজ খুলছে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত, যেখানে মাটি শুধু শিল্প নয়, জীবনের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে বেঁধে রাখা এক অনন্ত বন্ধন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস, পুরুলিয়া)
মাটির শিল্পের ঐতিহ্যের উপর ভর করে পুরুলিয়ার কাশীপুরের নপাড়া গ্রাম আজ খুলছে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত, যেখানে মাটি শুধু শিল্প নয়, জীবনের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে বেঁধে রাখা এক অনন্ত বন্ধন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস, পুরুলিয়া)
advertisement
advertisement
advertisement