River Erosion: টানা বৃষ্টি...! ভয়ঙ্কর অবস্থা, নদীপাড় ভাঙছে হুড়মুড়িয়ে, ছবি দেখলেই গায়ে কাঁটা দেবে

Last Updated:
River Erosion: টানা ধাক্কা দিয়ে নেমে আসা বর্ষণে সন্দেশখালির ডাসা নদীর তীর মানুষের চোখের সামনে হুমড়ি হয়ে ভেঙে পড়ছে।
1/6
টানা ধাক্কা দিয়ে নেমে আসা বর্ষণে সন্দেশখালির ডাসা নদীর তীর মানুষের চোখের সামনে হুমড়ি হয়ে ভেঙে পড়ছে। বিশেষ করে ঢোলখালি এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই নদীর পাড় থেকে মাটি ভেঙে পড়ছে। অনবরত বর্ষার জল মাটির ভেতর জমে গিয়ে তা সম্পূর্ণ শক্তিশীলতা হারাচ্ছে, স্থানীয়রা ভয় পাচ্ছেন, এর ফলে শুধু ঘরেই নয়, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট পর্যন্ত বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে।
টানা ধাক্কা দিয়ে নেমে আসা বর্ষণে সন্দেশখালির ডাসা নদীর তীর মানুষের চোখের সামনে হুমড়ি হয়ে ভেঙে পড়ছে। বিশেষ করে ঢোলখালি এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই নদীর পাড় থেকে মাটি ভেঙে পড়ছে। অনবরত বর্ষার জল মাটির ভেতর জমে গিয়ে তা সম্পূর্ণ শক্তিশীলতা হারাচ্ছে, স্থানীয়রা ভয় পাচ্ছেন, এর ফলে শুধু ঘরেই নয়, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট পর্যন্ত বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে।
advertisement
2/6
স্থানীয় বাসিন্দারা দিনরাত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তাদের ভাবনা, হঠাৎ নদীর ধার থেকে মাটি উপড়ে যাওয়ার ভয় তাদের নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে ফেলেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, নদীর গভীর স্রোত আর মাটির নিচে থাকা জলের চাপই কাণ্ড ঘটাচ্ছে। এর ফলে নদী পাড়ে নতুন ভাঙনের দাগ প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা দিনরাত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তাদের ভাবনা, হঠাৎ নদীর ধার থেকে মাটি উপড়ে যাওয়ার ভয় তাদের নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে ফেলেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, নদীর গভীর স্রোত আর মাটির নিচে থাকা জলের চাপই কাণ্ড ঘটাচ্ছে। এর ফলে নদী পাড়ে নতুন ভাঙনের দাগ প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
advertisement
3/6
এই ভাঙন যদি দ্রুত প্রতিরোধ না করা যায়, তাহলে আশঙ্কা করা হচ্ছে নদীর পাশের গ্রামগুলো টেনে নিয়ে যাবে সেই অভিশপ্ত নদীভাঙন। তাই স্থানীয়রা নদীর ভাঙন এলাকাগুলোকে চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি তুলেছেন। তাঁরা সব সময় সতর্ক হয়ে, ‘আমাদের নিরাপত্তা দেবেই হবে।
এই ভাঙন যদি দ্রুত প্রতিরোধ না করা যায়, তাহলে আশঙ্কা করা হচ্ছে নদীর পাশের গ্রামগুলো টেনে নিয়ে যাবে সেই অভিশপ্ত নদীভাঙন। তাই স্থানীয়রা নদীর ভাঙন এলাকাগুলোকে চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি তুলেছেন। তাঁরা সব সময় সতর্ক হয়ে, ‘আমাদের নিরাপত্তা দিতেই হবে।'
advertisement
4/6
প্রশাসনের পক্ষ থেকে সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর বাঁধের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। সেচ দফতর সতর্কতার সঙ্গে ইছামতি, কালিন্দী ও অন্যান্য নদীর বাঁধ মনিটর করছে। প্রতিটি নদীর বাঁধের মাটির স্খলন নিয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে, যাতে বর্ষার মাঝেই সেগুলো দুর্বল না হয়ে পড়ে। এই কাজটি সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় উন্নয়ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর বাঁধের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। সেচ দফতর সতর্কতার সঙ্গে ইছামতি, কালিন্দী ও অন্যান্য নদীর বাঁধ মনিটর করছে। প্রতিটি নদীর বাঁধের মাটির স্খলন নিয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে, যাতে বর্ষার মাঝেই সেগুলো দুর্বল না হয়ে পড়ে। এই কাজটি সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় উন্নয়ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
advertisement
5/6
যদি জলবৃষ্টি বৃদ্ধি পেতে থাকে, তাহলে নদীর বাঁধ ভেঙে গ্রামের দিকে সরাসরি বড় বিপর্যয়ের সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য ব্লক প্রশাসন পর্যাপ্ত নজরদারি করছে এবং নদীপারের পরিবারগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
যদি জলবৃষ্টি বৃদ্ধি পেতে থাকে, তাহলে নদীর বাঁধ ভেঙে গ্রামের দিকে সরাসরি বড় বিপর্যয়ের সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য ব্লক প্রশাসন পর্যাপ্ত নজরদারি করছে এবং নদীপারের পরিবারগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
advertisement
6/6
বর্ষার প্রতিটা পর্যায়ে ভাঙন রোধে স্থানীয়রা বিশেষভাবে সচেতন ও অতিসতর্ক। তাদের দাবি—নদীর বাঁধকে দ্রুত শক্তিশালীভাবে মেরামত ও দৃঢ়করণ করতে হবে, নইলে অনেক পরিবার হয়ত ঘরছাড়া হতে পারে। চলতি বর্ষার মধ্যে যদি এই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে সুন্দরবনের সৌন্দর্য এবং মানুষের নিরাপত্তা—সবই ঝুঁকির মুখে পড়বে।
বর্ষার প্রতিটা পর্যায়ে ভাঙন রোধে স্থানীয়রা বিশেষভাবে সচেতন ও অতিসতর্ক। তাদের দাবি—নদীর বাঁধকে দ্রুত শক্তিশালীভাবে মেরামত ও দৃঢ়করণ করতে হবে, নইলে অনেক পরিবার হয়ত ঘরছাড়া হতে পারে। চলতি বর্ষার মধ্যে যদি এই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে সুন্দরবনের সৌন্দর্য এবং মানুষের নিরাপত্তা—সবই ঝুঁকির মুখে পড়বে।
advertisement
advertisement
advertisement