মুড়িগঙ্গায় হঠাৎ কিছু পিলারের দেখা! কী ওগুলো? তোলপাড় সাগরে

Last Updated:
সেতু তৈরির কাজের গুণমান নিয়ন্ত্রণে রাখতে কেন্দ্রীয় সংস্থা রাইটস-কে তৃতীয় পক্ষ হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মাটি পরীক্ষা থেকে নির্মাণের প্রতিটি ধাপে তারাই নজরদারি করছে
1/6
মুড়িগঙ্গা নদীতে বেশ কিছু পিলার পোঁতা হয়েছে। আর তার পরই সাগরে নতুন সেতু তৈরি হচ্ছে কিনা তা নিয়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে এলাকায়। নতুন করে আবার স্বপ্ন দেখছেন সকলেই।[ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক]
advertisement
2/6
ব্যাপারটি ঠিক কী, সেই বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে নদীর তলদেশে কোথায় শক্ত মাটি আর কোথায় নরম মাটি আছে সেইসব নিরীক্ষার কাজ চলছে। কোথায় কতটা গভীরে পিলার দিতে হবে এই সমস্ত পরীক্ষা চলছে বর্তমান পর্যায়ে।
ব্যাপারটি ঠিক কী, সেই বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে নদীর তলদেশে কোথায় শক্ত মাটি আর কোথায় নরম মাটি আছে সেইসব নিরীক্ষার কাজ চলছে। কোথায় কতটা গভীরে পিলার দিতে হবে এই সমস্ত পরীক্ষা চলছে বর্তমান পর্যায়ে।
advertisement
3/6
এই পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে তৈরি হবে সেতুর নকশা। বহু প্রতীক্ষিত এই সেতুর দ্বিতীয় দরপত্র প্রকাশের পর সেতু তৈরির প্রক্রিয়ায় গতি এসেছে। জানা গিয়েছে, দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর।
এই পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে তৈরি হবে সেতুর নকশা। বহু প্রতীক্ষিত এই সেতুর দ্বিতীয় দরপত্র প্রকাশের পর সেতু তৈরির প্রক্রিয়ায় গতি এসেছে। জানা গিয়েছে, দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর।
advertisement
4/6
সেতু তৈরির কাজের গুণমান নিয়ন্ত্রণে রাখতে কেন্দ্রীয় সংস্থা রাইটস-কে তৃতীয় পক্ষ হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মাটি পরীক্ষা থেকে নির্মাণের প্রতিটি ধাপে তারাই নজরদারি করছে। ফলে কাজ সঠিকভাবে হবে বলে সাগরবাসীর ধারণা।
সেতু তৈরির কাজের গুণমান নিয়ন্ত্রণে রাখতে কেন্দ্রীয় সংস্থা রাইটস-কে তৃতীয় পক্ষ হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মাটি পরীক্ষা থেকে নির্মাণের প্রতিটি ধাপে তারাই নজরদারি করছে। ফলে কাজ সঠিকভাবে হবে বলে সাগরবাসীর ধারণা।
advertisement
5/6
এই কাজ শুরু হওয়ায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রথম দরপত্র বাতিল হওয়ার পর অনেকেই হতাশ হয়েছিলেন। তবে এবার জোরকদমে কাজ শুরু হওয়ায় আবার উচ্ছ্বসিত সকলে।
এই কাজ শুরু হওয়ায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রথম দরপত্র বাতিল হওয়ার পর অনেকেই হতাশ হয়েছিলেন। তবে এবার জোরকদমে কাজ শুরু হওয়ায় আবার উচ্ছ্বসিত সকলে।
advertisement
6/6
মাটি পরীক্ষার ফলাফলের উপর নির্ভর করে নকশা ও প্রযুক্তিগত পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৪৩৮ কোটি টাকার এই প্রকল্পের দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর।[ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক]
advertisement
advertisement
advertisement