Mukutmanipur Tourism: মুকুটমণিপুরে এলে ‘এই কাজ’ সকলেই করেন! তাই একটু অফ সিজন হলেই তৎপরতা বাড়ে

বাঁকুড়া: শীত শেষের মুখে! পর্যটন মরশুম শেষ হওয়ার আগে মুকুটমণিপুরে শুরু হল নৌকো সারাইয়ের কাজ। বাঁকুড়ার রানী মুকুটমনিপুরে এসেছেন আর নৌকো বিহারে যাবেন না এটা হয় না। কংসাবতী ড্যামের নীল জল প্রতিবছর মন টানে হাজার হাজার পর্যটকের। এই ড্যামকে কেন্দ্র করে জীবিকা চলে বহু নৌকো চালকের৷

যারা প্রতি বছর পর্যটকদের কংসাবতী ড্যামকে কেন্দ্র করে ডিয়ার পার্ক, দুই নদীর সঙ্গমস্থল এবং আরও সুন্দর সুন্দর ঘোরার জায়গা গুলি ঘুরিয়ে দেখান। কিন্তু এই বছর পর্যটন মরশুম অর্থাৎ শীতকাল প্রায় শেষের মুখে, তবুও বসন্তকালে পর্যটকদের সুরক্ষিত রাখতে নৌকো সারাইয়ের কাজ চলছে দেখুন কেমন।

মুকুটমণিপুরে এই সময় থেকে লেগে থাকে পর্যটকদের আনাগোনা। ২৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে পর্যটকদের আসা যাওয়া। প্রতিবছরই কয়েকবার নৌকো সারাই করতে হয় নৌকো চালকদের। তাদের জীবিকার অন্যতম মুখ্য সাধন হল নৌকাবিহার, সেই কারনেই নৌকাগুলিকে ঠিক করে তৈরি করা প্রাথমিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন নৌকা চালকরা।

শীতের শেষে কংসাবতী জলাধারের পাশে শিরিষ কাগজ ঘষার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে মুকুটমণিপুরে।মাত্র ১৫০ টাকা মূল্যে নৌকাবিহার উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকরা। কেউ যদি চান একান্ত কিছু সময় কাটাতে সেক্ষেত্রে খরচ করতে হবে দেড় হাজার টাকা। প্রায় আড়াই ঘন্টা ধরে এই নৌকাবিহার বেশ জনপ্রিয়।

এই বছরেও মুকুটমণিপুরে  দেখা যাচ্ছে পর্যটকের দারুণ আনাগোনা। একটা রুমও খালি পড়ে নেই পান্থশালা-লজ এবং বিভিন্ন রিসোর্টগুলিতে। ফলেই ব্যবসায় আরও গতি আনতে এমন সিদ্ধান্ত। Input- Neelanjan Banerjee