সাংসদের টাকায় আলোকিত ভাঙড়, শওকতের নিশানায় বিধায়ক

Last Updated:
সাংসদ সায়নী ঘোষ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা। ভাঙড় বিধানসভার জাগুলগাছির গোবিন্দপুর, কাঁঠালিয়া, শানপুকুর বাজার, কচুয়া বাজার, সাতুলিয়া, গাবতলা সহ ১৩টি বাজার এলাকায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ওই পথবাতি লাগানো হয়
1/6
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ সায়নী ঘোষের সংসদ তহবিলের টাকায় ভাঙড়ের বিভিন্ন বাজারে লাগানো হল পথবাতি। সম্প্রতি ১৩টি বাজার এলাকায় এর উদ্বোধন করা হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
2/6
সায়নী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক।ভাঙড় বিধানসভার জাগুলগাছির গোবিন্দপুর, কাঁঠালিয়া, শানপুকুর বাজার, কচুয়া বাজার, সাতুলিয়া, গাবতলা-সহ ১৩টি বাজার এলাকায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ওই পথবাতি লাগানো হয়েছে।(তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
3/6
শওকত মোল্লা বলেন, ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক তাঁর বিধায়ক কোটার টাকা দিয়ে এলাকার কোথাও কোনও উন্নয়নমূলক কাজ করেননি। শুধু ভাঁওতা দিয়েছেন।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
4/6
সায়নী ঘোষ সাংসদ হওয়ার পর তাঁর সাংসদ কোটার টাকায় ভাঙড়ের বিভিন্ন বাজারে পথবাতি লাগাচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে সায়নী ঘোষের কথায়, আইএসএফ মানে কালো, তৃণমূল মানে আলো। আইএসএফ ভাঙড়ে জিতে কোনও কাজ করেনি।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
5/6
শওকত মোল্লার উদ্যোগে ভাঙড়ের মানুষের জন্য আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই বিষয়ে আইএসএফের জেলা সভাপতি বলেন, এর আগে বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির বিধায়ক কোটার টাকায় ভাঙড়ের বিভিন্ন জায়গায় উঁচু বাতিস্তম্ভ লাগানো হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
6/6
আমাদের দেখাদেখি ওরা এখন রাস্তায় পথবাতি লাগাচ্ছে। বিধায়ক কোটার টাকা খরচ করার ক্ষেত্রে ডিস্ট্রিক্ট প্ল্যানিং অফিসার রয়েছেন। তাঁর মাধ্যমেই টাকা খরচ করা হয়। কিন্তু শাসকদলের অসহযোগিতার কারণে কাজ করার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। আমরা লিফলেট প্রকাশ করে জানিয়ে দেব, ভাঙড়ে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
advertisement
advertisement