Bankura News: গ্রামে নেই একটাও দোতলা বাড়ি! বাঁকুড়ার এই গ্রামের অজানা গল্প জানুন

Last Updated:
বিজ্ঞান মনষ্ক শিক্ষক জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই বিশ্বাসকে কাকতালীয় বলে মনে করেছিলেন।
1/6
বাঁকুড়া শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই বালিয়াড়া গ্রাম। এখনও এই গ্রামে একটিও পাকা ঢালাই করা দোতলা বাড়ি নেই।
বাঁকুড়া শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই বালিয়াড়া গ্রাম। এখনও এই গ্রামে একটিও পাকা ঢালাই করা দোতলা বাড়ি নেই।
advertisement
2/6
বাঁকুড়ার এই গ্রামে আজও কেউ মা মনসার ভয়ে বানায় না দোতলা পাকা বাড়ি।
বাঁকুড়ার এই গ্রামে আজও কেউ মা মনসার ভয়ে বানায় না দোতলা পাকা বাড়ি।
advertisement
3/6
চ্যালেঞ্জ নিয়ে দোতলা বাড়ি বানাতে যান সত্যনারায়ণ পাল। তারপর দোতলার সিঁড়ি বানানোর পরেই দূর্ঘটনার কবলে পড়েন সত্যনারায়ন পাল।
চ্যালেঞ্জ নিয়ে দোতলা বাড়ি বানাতে যান সত্যনারায়ণ পাল। তারপর দোতলার সিঁড়ি বানানোর পরেই দূর্ঘটনার কবলে পড়েন সত্যনারায়ন পাল।
advertisement
4/6
সত্যনারায়ণ পালের ছেলে সৌরেন পাল জানান, বিজ্ঞান মনষ্ক সত্যনারায়ণ পাল মৃত্যুর আগে পর্যন্ত মা মনসা এবং দোতলা বাড়ির সম্পর্ককে কাকতালীয় বলে মনে করেছেন।
সত্যনারায়ণ পালের ছেলে সৌরেন পাল জানান, বিজ্ঞান মনষ্ক সত্যনারায়ণ পাল মৃত্যুর আগে পর্যন্ত মা মনসা এবং দোতলা বাড়ির সম্পর্ককে কাকতালীয় বলে মনে করেছেন।
advertisement
5/6
গ্রামের এক প্রান্তে অবস্থান করছে মা মনসার বেদি। গ্রামবাসীরা জানান, মায়ের মহিমা অপার এবং বালিয়াড়ার মা মনসা অত্যন্ত জাগ্রত।
গ্রামের এক প্রান্তে অবস্থান করছে মা মনসার বেদি। গ্রামবাসীরা জানান, মায়ের মহিমা অপার এবং বালিয়াড়ার মা মনসা অত্যন্ত জাগ্রত।
advertisement
6/6
দোতলা বাড়ি না বানানোর বিষয়টি পুরোটাই গ্রামবাসীদের বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল ।
দোতলা বাড়ি না বানানোর বিষয়টি পুরোটাই গ্রামবাসীদের বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল ।
advertisement
advertisement
advertisement