ফড়েদের পাল্লায় নয়, এবার নয়া পদক্ষেপ কৃষি দফতরের! গোবিন্দভোগের হাত ধরে রোজগারের নতুন দিশা খুঁজে পেলেন জঙ্গলমহলের মহিলারা

Last Updated:
জামবনী ব্লকের মহিলা চাষিরাও এখন ধান চাষ করার পাশাপাশি ওই ধান থেকে চাল তৈরি করে তাকে প্যাকেটজাত‌ করে বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে শময়িতা মঠের পক্ষ থেকে।
1/6
জামবনী, ঝাড়গ্রাম, তন্ময় নন্দী: প্রত্যন্ত জঙ্গলমহলে লাভের মুখ দেখছে গোবিন্দভোগ। জামবনী ব্লক শুখা এলাকা। উঁচু জমি এলাকায় বছরে একবার ধানচাষ হত। সেচের জলের অভাব ছিল। কাপগাড়ি, পড়িহাটি, গিধনী এলাকার মহিলা চাষিরা এখন গোবিন্দভোগ ধান চাষ ও বাজারে বিক্রয় করে তাক লাগাচ্ছেন।
প্রত্যন্ত জঙ্গলমহলে লাভের মুখ দেখছে গোবিন্দভোগ। জামবনী ব্লক শুখা এলাকা। উঁচু জমি এলাকায় বছরে একবার ধান চাষ হত। সেচের জলের অভাব ছিল। কাপগাড়ি, পড়িহাটি, গিধনী এলাকার মহিলা চাষিরা এখন গোবিন্দভোগ ধান চাষ ও বাজারে বিক্রয় করে তাক লাগাচ্ছেন।
advertisement
2/6
জেলা কৃষিদফতরের তরফে বীজ দেওয়া থেকে বিপণনের কৌশল শেখান হচ্ছে। মহিলা চাষিদের হাত ধরে গ্রামীণ অর্থনীতি বদলে যাচ্ছে। এখানকার অনেকেই বর্ষাকালীন চাষবাসের পর পাড়ি দিত ভিনরাজ্যে কাজের জন্য। বিকল্প আয় বাড়ায় খুশি ব্লকের কৃষকেরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
জেলা কৃষি দফতরের তরফে বীজ দেওয়া থেকে বিপণনের কৌশল শেখান হচ্ছে। মহিলা চাষিদের হাত ধরে গ্রামীণ অর্থনীতি বদলে যাচ্ছে। এখানকার অনেকেই বর্ষাকালীন চাষবাসের পর পাড়ি দিত ভিনরাজ্যে কাজের জন্য। বিকল্প আয় বাড়ায় খুশি ব্লকের কৃষকেরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
3/6
কৃষিদফতর থেকে বিনামূল্যে বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে। লুপ্ত হতে বসা দেশি ধান চাষেও উৎসাহিত করা হচ্ছে। উৎপাদিত ধান বিপণনের জন্য এখন কর্মশালাও করা হচ্ছে। বিপণনের কৌশল আয়ত্ত করে তাঁরা নিজেরাই ধান বিক্রি করার কাজে এগিয়ে এসেছেন। উৎপাদিত ধান স্থানীয় ফড়েদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে না। স্থানীয় বাজারের সঙ্গে ভিন রাজ্যের বাজার খুলে গিয়েছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
কৃষি দফতর থেকে বিনামূল্যে বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে। লুপ্ত হতে বসা দেশি ধান চাষেও উৎসাহিত করা হচ্ছে। উৎপাদিত ধান বিপণনের জন্য এখন কর্মশালাও করা হচ্ছে। বিপণনের কৌশল আয়ত্ত করে তাঁরা নিজেরাই ধান বিক্রি করার কাজে এগিয়ে এসেছেন। উৎপাদিত ধান স্থানীয় ফড়েদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে না। স্থানীয় বাজারের সঙ্গে ভিন রাজ্যের বাজার খুলে গিয়েছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
4/6
যাতায়াতের অসুবিধার জন্য খোলা বাজারে অনেক সময় ধান বিক্রি করে দিতে হত। লাভের পরিমাণ কমত। জামবনী ব্লকের মহিলা চাষিরাও এখন ধান চাষ করার পাশাপাশি ওই ধান থেকে চাল তৈরি করে তাকে প্যাকেটজাত‌ করে বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে শময়িতা মঠের পক্ষ থেকে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
যাতায়াতের অসুবিধার জন্য খোলা বাজারে অনেক সময় ধান বিক্রি করে দিতে হত। লাভের পরিমাণ কমত। জামবনী ব্লকের মহিলা চাষিরাও এখন ধান চাষ করার পাশাপাশি ওই ধান থেকে চাল তৈরি করে তাকে প্যাকেটজাত‌ করে বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে শময়িতা মঠের পক্ষ থেকে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
5/6
স্বনির্ভর দলের এক সদস্যা দুলালী টুডু বলেন গত বছর আমরা গোবিন্দভোগ ধান চাষ করেছিলাম, উৎপাদন ভাল হয়েছে। এক সঙ্গে গোবিন্দভোগ ধান চাষ করায় উৎসাহিত হয়েছিলাম। এখন ওই উৎপাদিত ধান থেকে চাল তৈরি প্যাকেটজাত করে বিক্রি করছি। রোজগার বাড়ায় সংসারের হালও ফিরছে।‌‌(ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
স্বনির্ভর দলের এক সদস্যা দুলালী টুডু বলেন, "গত বছর আমরা গোবিন্দভোগ ধান চাষ করেছিলাম, উৎপাদন ভাল হয়েছে। এক সঙ্গে গোবিন্দভোগ ধান চাষ করায় উৎসাহিত হয়েছিলাম। এখন ওই উৎপাদিত ধান থেকে চাল তৈরি প্যাকেটজাত করে বিক্রি করছি। রোজগার বাড়ায় সংসারের হালও ফিরছে।‌‌" (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
6/6
বর্ষায় ধান চাষ করে যে টাকা পাওয়া যায়, তার তুলনায় গোবিন্দভোগ ধান চাষ করে তার বেশি লাভবান হচ্ছেন জামবনীর কৃষকরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
বর্ষায় ধান চাষ করে যে টাকা পাওয়া যায়, তার তুলনায় গোবিন্দভোগ ধান চাষ করে তার বেশি লাভবান হচ্ছেন জামবনীর কৃষকরা।  (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
advertisement
advertisement