Christmas 2025: শরীরে মারণ রোগের যন্ত্রণা! অসুখ আর অভাবের মাঝেও বড়দিনে হাজার হাসির ঠিকানা 'ভোলাদা'

Last Updated:
Jalpaiguri Christmas 2025: ব্যক্তিগত জীবনে কঠিন লড়াইয়ের সাক্ষী ভোলা দা। কিন্তু এখনও খুশির ঝুলি নিয়ে হাজির হয়ে যান সান্তা সেজে।
1/5
জলপাইগুড়ির সান্তা ভোলা দা! বড়দিনে মানবিকতার উজ্জ্বল মুখ। বড়দিন এলেই জলপাইগুড়ির রাস্তায় ভেসে ওঠে এক চেনা, ভালবাসায় মোড়া ছবি হাতে জাদুর ঝোলা, মুখে প্রাণখোলা হাসি, চারপাশে কচিকাঁচাদের ভিড়। এই সান্তা দাদু আর কেউ নন, শহরের সকলের প্রিয় সুরিত মণ্ডল ওরফে ভোলা দা। (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
জলপাইগুড়ির সান্তা ভোলা দা! বড়দিনে মানবিকতার উজ্জ্বল মুখ। বড়দিন এলেই জলপাইগুড়ির রাস্তায় ভেসে ওঠে এক চেনা, ভালবাসায় মোড়া ছবি হাতে জাদুর ঝোলা, মুখে প্রাণখোলা হাসি, চারপাশে কচিকাঁচাদের ভিড়। এই সান্তা দাদু আর কেউ নন, শহরের সকলের প্রিয় সুরিত মণ্ডল ওরফে ভোলা দা। (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
বছরের পর বছর ধরে শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দ। শহরের অলিগলি থেকে শুরু করে ব্যস্ত জনসমাগমপূর্ণ এলাকায়, বড়দিন এলেই সান্টা সেজে হাজির হন ভোলা দা।
বছরের পর বছর ধরে শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দ। শহরের অলিগলি থেকে শুরু করে ব্যস্ত জনসমাগমপূর্ণ এলাকায়, বড়দিন এলেই সান্টা সেজে হাজির হন ভোলা দা।
advertisement
3/5
শিশুদের হাতে তুলে দেন চকলেট, বিস্কুট, খেলনা, বল-সহ নানা উপহার। তাঁর কাছে এই কাজ কোনও আনুষ্ঠানিকতা নয় এ এক নিখাদ ভালবাসার প্রকাশ। ব্যক্তিগত জীবনে কঠিন লড়াইয়ের সাক্ষী ভোলা দা। একসময় মারাত্মক রোগের সঙ্গে লড়াই করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু সেই অসুস্থতা বা কষ্ট কোনওদিনই তাঁর মনোবল ভাঙতে পারেনি।
শিশুদের হাতে তুলে দেন চকলেট, বিস্কুট, খেলনা, বল-সহ নানা উপহার। তাঁর কাছে এই কাজ কোনও আনুষ্ঠানিকতা নয় এ এক নিখাদ ভালবাসার প্রকাশ। ব্যক্তিগত জীবনে কঠিন লড়াইয়ের সাক্ষী ভোলা দা। একসময় মারাত্মক রোগের সঙ্গে লড়াই করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু সেই অসুস্থতা বা কষ্ট কোনওদিনই তাঁর মনোবল ভাঙতে পারেনি।
advertisement
4/5
মানসিক শক্তিকে সঙ্গী করে তিনি আবার ফিরে এসেছেন তাঁর চেনা ভূমিকায় শিশুদের সান্টা দাদু হিসেবে। ১৯৭৪ সাল থেকে টানা এই মানবিক ও সেবামূলক কাজ করে চলেছেন ভোলা দা। প্রায় পাঁচ দশক ধরে কোনও বিরতি ছাড়াই তাঁর এই উদ্যোগ জলপাইগুড়ির সামাজিক জীবনে এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। বড়দিনের আগের দিনও শহরের নানা প্রান্তে তাঁকে দেখা যায় শিশু উদ্যান, কিং সাহেবের ঘাট, তিস্তা স্পার-সহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ান তিনি।
মানসিক শক্তিকে সঙ্গী করে তিনি আবার ফিরে এসেছেন তাঁর চেনা ভূমিকায় শিশুদের সান্টা দাদু হিসেবে। ১৯৭৪ সাল থেকে টানা এই মানবিক ও সেবামূলক কাজ করে চলেছেন ভোলা দা। প্রায় পাঁচ দশক ধরে কোনও বিরতি ছাড়াই তাঁর এই উদ্যোগ জলপাইগুড়ির সামাজিক জীবনে এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। বড়দিনের আগের দিনও শহরের নানা প্রান্তে তাঁকে দেখা যায় শিশু উদ্যান, কিং সাহেবের ঘাট, তিস্তা স্পার-সহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ান তিনি।
advertisement
5/5
শিশুদের লেখা চিঠির উত্তর দিতে গিয়ে তাঁদের হাতে তুলে দেন পছন্দের উপহার। সেই মুহূর্তে শিশুদের চোখে যে উচ্ছ্বাস দেখা যায়, সেটাই ভোলা দার কাছে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। প্রমাণ করে দেয় মানুষের মনে আনন্দ ছড়ানোর ইচ্ছেকে কোনও বাধাই আটকে রাখতে পারে না।
শিশুদের লেখা চিঠির উত্তর দিতে গিয়ে তাঁদের হাতে তুলে দেন পছন্দের উপহার। সেই মুহূর্তে শিশুদের চোখে যে উচ্ছ্বাস দেখা যায়, সেটাই ভোলা দার কাছে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। প্রমাণ করে দেয় মানুষের মনে আনন্দ ছড়ানোর ইচ্ছেকে কোনও বাধাই আটকে রাখতে পারে না। (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement