Jagadhatri Puja 2024: ২৪ নয়, ৪৮ ঘণ্টা ধরে চলে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী নিরঞ্জন পর্ব! দেখুন চোখ ধাঁধাঁনো ছবি

Last Updated:
Jagadhatri Puja 2024: ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগর মিলিয়ে মোট ১৪টি গঙ্গার ঘাটে চলেছে প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব। চন্দননগরের সাতটি ঘাট ও ভদ্রেশ্বরের সাতটি ঘাটে দু-দিন ব্যাপী চলে দেবী হৈমন্তিকার বিদায় পালা।
1/7
*২৪ ঘণ্টাতেও শেষ করা যায় না চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসান। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য কম করে সময় লাগে ৪৮ ঘণ্টা। দশমীর দিন সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছিল চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসান, সেই ভাসান শেষ হয়েছে মঙ্গরবার রাতে। প্রায় রাত ১১'টা পযর্ন্ত চলে গঙ্গায় প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব।
*২৪ ঘণ্টাতেও শেষ করা যায় না চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসান। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য কম করে সময় লাগে ৪৮ ঘণ্টা। দশমীর দিন সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছিল চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসান, সেই ভাসান শেষ হয়েছে মঙ্গরবার রাতে। প্রায় রাত ১১'টা পযর্ন্ত চলে গঙ্গায় প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব।
advertisement
2/7
*চন্দননগরের সব থেকে বড় উৎসব জগদ্ধাত্রী পুজো। সেখানে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় কমিটির আও তাতেই রয়েছে ১৭৭ পুজো। তার মধ্যে ৩৩টি রয়েছে ভদ্রেশ্বর এলাকার ও বাকি চন্দননগর থানায় এলাকার।
*চন্দননগরের সব থেকে বড় উৎসব জগদ্ধাত্রী পুজো। সেখানে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় কমিটির আও তাতেই রয়েছে ১৭৭ পুজো। তার মধ্যে ৩৩টি রয়েছে ভদ্রেশ্বর এলাকার ও বাকি চন্দননগর থানায় এলাকার।
advertisement
3/7
*বাড়ির পুজো ও কেন্দ্রীয় কমিটির বহির্ভূত বারোয়ারী পুজো ধরলে সেই সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়ায় ৩০০-র ওপরে। এই ৩০০ অর্ধ প্রতিমা নিরঞ্জন করতে কম করে সময় লেগে যায় দু-দিন।
*বাড়ির পুজো ও কেন্দ্রীয় কমিটির বহির্ভূত বারোয়ারী পুজো ধরলে সেই সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়ায় ৩০০-র ওপরে। এই ৩০০ অর্ধ প্রতিমা নিরঞ্জন করতে কম করে সময় লেগে যায় দু-দিন।
advertisement
4/7
*ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগর মিলিয়ে মোট ১৪টি গঙ্গার ঘাটে চলেছে প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব। চন্দননগরের সাতটি ঘাট ও ভদ্রেশ্বরের সাতটি ঘাটে দু-দিন ব্যাপী চলে দেবী হৈমন্তিকার বিদায় পালা। ছবি-রাজদীপ সোম।
*ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগর মিলিয়ে মোট ১৪টি গঙ্গার ঘাটে চলেছে প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব। চন্দননগরের সাতটি ঘাট ও ভদ্রেশ্বরের সাতটি ঘাটে দু-দিন ব্যাপী চলে দেবী হৈমন্তিকার বিদায় পালা। ছবি-রাজদীপ সোম।
advertisement
5/7
*এদের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ গঙ্গার ঘাট যেখানে সব থেকে বেশি প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য আসে ও যেখানে মানুষের ঢল থাকে প্রতিমা নিরঞ্জন দেখার জন্য সেটি হল চন্দননগরের রানিঘাট।
*এদের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ গঙ্গার ঘাট যেখানে সব থেকে বেশি প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য আসে ও যেখানে মানুষের ঢল থাকে প্রতিমা নিরঞ্জন দেখার জন্য সেটি হল চন্দননগরের রানিঘাট।
advertisement
6/7
*চন্দননগরের দশমীর আলোক শোভাযাত্রা দেখার জন্য যেমন মানুষের ভিড় হয় ঠিক তেমনই প্রতিমা নিরঞ্জন দেখার জন্যও বহু মানুষ উদগ্রীব হয়ে থাকেন। সম্প্রতি সময়ে চিত্রগ্রাহক ও সোশ্যাল মিডিয়া ক্রিয়েটরদের পছন্দের কনটেন্ট হয়েছে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো।
*চন্দননগরের দশমীর আলোক শোভাযাত্রা দেখার জন্য যেমন মানুষের ভিড় হয় ঠিক তেমনই প্রতিমা নিরঞ্জন দেখার জন্যও বহু মানুষ উদগ্রীব হয়ে থাকেন। সম্প্রতি সময়ে চিত্রগ্রাহক ও সোশ্যাল মিডিয়া ক্রিয়েটরদের পছন্দের কনটেন্ট হয়েছে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো।
advertisement
7/7
*সেখানে দশমীর পরে একাদশীর দিনেও গোটা দিন ভোর ও রাতভর চলল, জগদ্ধাত্রী প্রতিমা নিরঞ্জন। যা দেখতে গতকাল পর্যন্ত ভিড় ছিল চন্দননগরে বহু মানুষের।
*সেখানে দশমীর পরে একাদশীর দিনেও গোটা দিন ভোর ও রাতভর চলল, জগদ্ধাত্রী প্রতিমা নিরঞ্জন। যা দেখতে গতকাল পর্যন্ত ভিড় ছিল চন্দননগরে বহু মানুষের।
advertisement
advertisement
advertisement