অতিবৃষ্টিই কাল হল! গণেশ চতুর্থীর আগে মন খারাপ চাষিদের

Last Updated:
এই বছরের ছবিটা একেবারেই অন্যরকম। টানা অতিবৃষ্টির জেরে মাঠজুড়ে জল জমে রয়েছে। অনেক গাছ পচে গিয়েছে, নষ্ট হয়ে গিয়েছে ফুলের বাগান। ফলনও হয়েছে অত্যন্ত খারাপ
1/5
রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী। এই বিশেষ উৎসবকে ঘিরে আনন্দের হাওয়া বইত পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীর ঝাউডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের হালতাচড়া গ্রামে। কারণ, এই গ্রামের বহু মানুষ গাঁদা ফুল চাষের সঙ্গে যুক্ত। গণেশ পুজো উপলক্ষে সেই ফুলের চাহিদা, ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। কিন্তু এই বছর পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন। [তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী]
advertisement
2/5
প্রতি বছর গণেশ চতুর্থী এলেই এখানকার চাষিদের মুখে হাসি ফুটত। কারণ, তাঁদের চাষ করা ফুল পাড়ি দিত ভিনরাজ্যে। মুম্বই থেকে শুরু করে দিল্লি পর্যন্ত এই গ্রামের ফুল যেত উৎসবের সাজসজ্জায় ব্যবহারের জন্য।[তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী]
advertisement
3/5
এখানকার ফুল চাষিরা জানিয়েছেন, এই গ্রামে প্রায় ৫০টিরও বেশি পরিবার একমাত্র ফুল চাষের ওপর নির্ভরশীল। বছরের এই সময়টাই তাঁদের সবচেয়ে লাভজনক মরশুম। কিন্তু এবার যা পরিস্থিতি তাতে সারা বছর কীভাবে চলবে তাই বুঝে উঠতে পারছেন না।[তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী]
advertisement
4/5
তবে এবছরের ছবিটা একেবারেই অন্যরকম। টানা অতিবৃষ্টির জেরে মাঠজুড়ে জল জমে রয়েছে। অনেক গাছ পচে গিয়েছে, নষ্ট হয়ে গিয়েছে ফুলের বাগান। ফলনও হয়েছে অত্যন্ত খারাপ।[তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী]
advertisement
5/5
সব মিলিয়ে এই বছরের গণেশ চতুর্থীর আগে মনখারাপ হালতাচড়া গ্রামের ফুল চাষিদের। উৎসবের আনন্দের বদলে এবার তাঁদের জীবনে নেমে এসেছে দুশ্চিন্তার মেঘ।[তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী]
advertisement
advertisement
advertisement