হোটেল, রেস্তোরাঁর হেঁশেলে হানা দিতেই চোখ কপালে! দেখেই লাফিয়ে উঠলেন আধিকারিকরা, তারপর যা করলেন জানুন
- Published by:Ananya Chakraborty
- hyperlocal
- Reported by:Saikat Shee
Last Updated:
জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে একাধিক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট। সেখানে মানা হচ্ছে না কোনও রকম স্বাস্থ্যবিধিও। অভিযান চালাল খাদ্য সুরক্ষা দফতর।
advertisement
প্রায়ই অভিযোগ ওঠে বিভিন্ন হোটেল রেস্টুরেন্টগুলিতে বাসি খাবারের পাশাপাশি খাবারের কোয়ান্টিটি ঠিক থাকে না। কিন্তু হোটেল রেস্টুরেন্টে কাস্টমার বলে বলে হয়রান তাদের কথা কানে তুলে না হোটেল বা রেস্টুরেন্ট মালিকগণ। ফলে পকেটে টাকা খসিয়েও ঠকতে হচ্ছে ভোজন রসিকদের তবে এবার আর এসব না, উদ্যোগ নিল প্রশাসন! (ছবি ও তথ্যঃ সৈকত শী)
advertisement
বর্তমান সময়ে মানুষজন বাড়ির বাইরে খাবার দাবার আপন করে নিয়েছে। উৎসব অনুষ্ঠানে বাড়ির বাইরে হোটেল বা রেস্টুরেন্টে খাওয়াটা যেন ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামনেই দুর্গাপুজো। পুজোর চার দিন ঠাকুর দেখার পাশাপাশি বন্ধু-বান্ধব বা প্রিয়জনদের সঙ্গে হোটেল রেস্টুরেন্টে জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করতে পছন্দ করে আপামর বাঙালি। পুজোর দিনগুলির পাশাপাশি অন্যান্য দিনগুলিতে হোটেল রেস্টুরেন্ট ফ্রেশ খাবারের পাশাপাশি কোয়ান্টিটি ঠিকঠাক রাখে তার জন্য উদ্যোগ নিল প্রশাসন। বিভিন্ন হোটেল রেস্টুরেন্টগুলিতে অভিযান চালিয়েছেন খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকেরা। (ছবি ও তথ্যঃ সৈকত শী)
advertisement
হোটেল রেস্টুরেন্টগুলিতে স্বাস্থ্যকর ও খাবারের কোয়ান্টিটি ঠিক আছে কিনা খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেছে খাদ্য সুরক্ষা দফতরের। জেলার চণ্ডীপুরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালাল জেলা খাদ্য ও সুরক্ষা দফতরের প্রতিনিধিদল। বিভিন্ন হোটেলের পর্যাপ্ত লাইসেন্স না থাকায় এবং স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ৩০টি হোটেলের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নিল জেলা খাদ্য ও সুরক্ষা দফতর। (ছবি ও তথ্যঃ সৈকত শী)
advertisement
মূলত খাদ্যের গুণগত মানের পাশাপাশি রান্না ঘরের সঠিক পরিকাঠামও নেই। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি করা হয় খাবার। আবার বহু ক্ষেত্রে বাসি খাওয়ার জমিয়ে রাখার প্রমাণ পর্যন্ত হাতেনাতে পেয়েছেন খাদ্য সুরক্ষা দফতরের প্রতিনিধিরা। যে সমস্ত রাঁধুনীরা রান্না করেন তারাও সঠিকভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। তাই চণ্ডীপুরের প্রায় ৩০টি হোটেলে নোটিশ ধরাল খাদ্য ও সুরক্ষা দফতর। (ছবি ও তথ্যঃ সৈকত শী)
advertisement
advertisement
চণ্ডীপুরের কালিকাখালী সহ মঠ- চণ্ডীপুরের বেশ কয়েকটি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে অভিযান চালায় আট সদস্যের প্রতিনিধি। তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল চণ্ডীপুর থানার পুলিশও। মূলত যে সমস্ত হোটেল এবং মিষ্টির দোকানের সঠিক লাইসেন্স নেই এবং স্বাস্থ্যবিধি মানছে না তাদের নাম নথিভূক্ত করেছেন প্রতিনিধিরা। এছাড়াও এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের লাইসেন্স তৈরির জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (ছবি ও তথ্যঃ সৈকত শী)