Bankura News: কাঠের চাবির রিং হোক বা পাথরের ঘোড়া, পেঁচা! বাঁকুড়া এলে এইসব জিনিসপত্র কিনে নিয়ে যেতে একদম ভুলবেন না

Last Updated:
বাঁকুড়ার সব নজরকাড়া শিল্প। জানলে অবাক হতে হবে আপনাকে। জেনে রাখুন পরে উপহার হিসেবে কিনতে আপনার সুবিধা হবে।
1/7
বাঁকুড়ার সব নজর কাড়া শিল্প। জানলে অবাক হতে হবে আপনাকে। জেনে রাখুন পরে উপহার হিসেবে কিনতে আপনার সুবিধা হবে।
বাঁকুড়ার সব নজরকাড়া শিল্প। জানলে অবাক হতে হবে আপনাকে। জেনে রাখুন পরে উপহার হিসেবে কিনতে আপনার সুবিধা হবে।
advertisement
2/7
কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পের সুনাম প্রচুর। এই ঐতিহ্যবাহী শিল্প যথেষ্ট মুগ্ধ করে সাধারণ মানুষকে। বাঁকুড়ার বিখ্যাত কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পীদের অন্যতম হলেন সাধন কর্মকার। গ্রামে ২৪ জন কাঠের শিল্পী রয়েছেন।
কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পের সুনাম প্রচুর। এই ঐতিহ্যবাহী শিল্প যথেষ্ট মুগ্ধ করে সাধারণ মানুষকে। বাঁকুড়ার বিখ্যাত কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পীদের অন্যতম হলেন সাধন কর্মকার। গ্রামে ২৪ জন কাঠের শিল্পী রয়েছেন।
advertisement
3/7
ছোট চাবির রিং থেকে শুরু করে, কাঠের খেলনা, কাঠের গরুর গাড়ি কিংবা কাঠের সারস। একদম কম দাম থেকে সর্বাধিক দামেরও কাঠের জিনিস পেয়ে যাবেন এই গ্রামে।
ছোট চাবির রিং থেকে শুরু করে, কাঠের খেলনা, কাঠের গরুর গাড়ি কিংবা কাঠের সারস। একদম কম দাম থেকে সর্বাধিক দামেরও কাঠের জিনিস পেয়ে যাবেন এই গ্রামে।
advertisement
4/7
বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে। সেই প্রত্নতাত্ত্বিক সিগনিফিকেন্স এখন রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক কারুশিল্প যেমন পাত্র, অ্যাশ-ট্রে, ধূপের স্ট্যান্ড, দেব-দেবীর ভাস্কর্য, পেঁচা, ঘোড়া এবং অসংখ্য নিদর্শন দেখতে পাবেন। পাথরের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি হয় এইসব।
বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে। সেই প্রত্নতাত্ত্বিক সিগনিফিকেন্স এখন রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক কারুশিল্প যেমন পাত্র, অ্যাশ-ট্রে, ধূপের স্ট্যান্ড, দেব-দেবীর ভাস্কর্য, পেঁচা, ঘোড়া এবং অসংখ্য নিদর্শন দেখতে পাবেন। পাথরের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি হয় এইসব।
advertisement
5/7
পাথরের প্রাচুর্যের জন্য শুশুনিয়া পাহাড় পরিচিত ছিল। তবে পাহাড়ের গা থেকে পাথর কেটে কারু শিল্প করতে করতে পাহাড়ের ক্ষয় হচ্ছিল। সেই কারণে বন দফতরের আইন অনুযায়ী পাহাড়ের পাথর এখন আর নিতে পারেন না শিল্পীরা। যদিও তার জন্য থেমে যায়নি পাথর শিল্প।
পাথরের প্রাচুর্যের জন্য শুশুনিয়া পাহাড় পরিচিত ছিল। তবে পাহাড়ের গা থেকে পাথর কেটে কারু শিল্প করতে করতে পাহাড়ের ক্ষয় হচ্ছিল। সেই কারণে বন দফতরের আইন অনুযায়ী পাহাড়ের পাথর এখন আর নিতে পারেন না শিল্পীরা। যদিও তার জন্য থেমে যায়নি পাথর শিল্প।
advertisement
6/7
বাঁকুড়া শহরে যদি এসেছেন, তাহলে অবশ্যই একবার সকাল সকাল চলে আসুন বাঁকুড়া দুই নম্বর ব্লকের হেভিরমোড় পেরিয়ে বিকনা গ্রামে। এখানে রয়েছে ডোকরা শিল্পীদের মডেল গ্রাম, ৮৫টি পরিবার এবং আড়াইশো জন শিল্পী। এই গ্রামে এলে সকাল থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত দেখতে পাবেন তাদের কর্মব্যস্ততা এবং প্রাচীন ডোকরা শিল্পের খুঁটিনাটি। পুনরুজ্জীবিত হবে আপনার শিল্পপৃষ্ঠপোষকতা।
বাঁকুড়া শহরে যদি এসেছেন, তাহলে অবশ্যই একবার সকাল সকাল চলে আসুন বাঁকুড়া দুই নম্বর ব্লকের হেভিরমোড় পেরিয়ে বিকনা গ্রামে। এখানে রয়েছে ডোকরা শিল্পীদের মডেল গ্রাম, ৮৫টি পরিবার এবং ২৫০ জন শিল্পী। এই গ্রামে এলে সকাল থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত দেখতে পাবেন তাদের কর্মব্যস্ততা এবং প্রাচীন ডোকরা শিল্পের খুঁটিনাটি। পুনরুজ্জীবিত হবে আপনার শিল্পপৃষ্ঠপোষকতা।
advertisement
7/7
ঝকঝকে কাঁসার থালায় ভাত খাওয়ার একটা রাজকীয় আনন্দ রয়েছে। তবে কাঁসার থালা যতটা উজ্জ্বল ঠিক ততটাই কঠিন এই থালা বানানো। কানা নিচু থালা আবার কানা উঁচু থালা। ভাত খাওয়ার থালা আবার মুড়ি খাওয়ার থালা। সব রকমের থালা পেয়ে যাবেন বাঁকুড়া জেলার কেঞ্জাকুড়া গ্রামে।
ঝকঝকে কাঁসার থালায় ভাত খাওয়ার একটা রাজকীয় আনন্দ রয়েছে। তবে কাঁসার থালা যতটা উজ্জ্বল ঠিক ততটাই কঠিন এই থালা বানানো। কানা নিচু থালা আবার কানা উঁচু থালা। ভাত খাওয়ার থালা আবার মুড়ি খাওয়ার থালা। সব রকমের থালা পেয়ে যাবেন বাঁকুড়া জেলার কেঞ্জাকুড়া গ্রামে।
advertisement
advertisement
advertisement