Durga Puja 2025: ঘরের কাছেই একটুকরো রাজস্থান! মহল থেকে উট কী নেই! সময়-খরচ বাঁচিয়ে 'এখানে' গিয়ে দেখে আসুন

Last Updated:
Durga Puja 2025: ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য সুখবর! রাজস্থান ভ্রমণের জন্য আর লম্বা ছুটির অপেক্ষা করতে হবে না। বিপুল খরচ ও সময় বাঁচিয়ে এবার বর্ধমান শহরের কাছেই উপভোগ করা যাবে মরুরাজ্যের আমেজ।
1/7
বহু ভ্রমণপ্রেমীর পছন্দের একটি ডেস্টিনেশন রাজস্থান। তবে সেখানে ঘুরতে গেলে দরকার হয় লম্বা ছুটি। তবে এবার আর সেটার অপেক্ষা করতে হবে না! বিপুল খরচ এবং সময় বাঁচিয়ে বর্ধমান শহরের কাছেই মরুরাজ্যের আমেজ উপভোগ করা যাবে। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
বহু ভ্রমণপ্রেমীর পছন্দের একটি ডেস্টিনেশন রাজস্থান। তবে সেখানে ঘুরতে গেলে দরকার হয় লম্বা ছুটি। তবে এবার আর সেটার অপেক্ষা করতে হবে না! বিপুল খরচ এবং সময় বাঁচিয়ে বর্ধমান শহরের কাছেই মরুরাজ্যের আমেজ উপভোগ করা যাবে। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
2/7
রাজস্থান যেতে খরচ করতে হবে না হাজার হাজার টাকা। বর্ধমান শহরের অদূরেই গড়ে উঠছে একটুকরো রাজস্থান। বর্ধমান শহর থেকে মাত্র আধঘণ্টা গেলেই দেখতে পাবেন মরুরাজ্যের ঝলক।
রাজস্থান যেতে খরচ করতে হবে না হাজার হাজার টাকা। বর্ধমান শহরের অদূরেই গড়ে উঠছে একটুকরো রাজস্থান। বর্ধমান শহর থেকে মাত্র আধঘণ্টা গেলেই দেখতে পাবেন মরুরাজ্যের ঝলক।
advertisement
3/7
৩৮তম বর্ষে মেমারি সারদাপল্লী অরবিন্দপল্লী রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিশেষ আকর্ষণ একটুকরো রাজস্থান। মণ্ডপসজ্জা থেকে শুরু করে আলোকসজ্জা, সব কিছুতেই রাজস্থানি লোক-সংস্কৃতি, স্থাপত্য ও ঐতিহ্যের ছোঁয়া থাকবে। মণ্ডপ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলেই দর্শকরা খুঁজে পাবেন মরুরাজ্যের বিশেষ পরিবেশ।
৩৮তম বর্ষে মেমারি সারদাপল্লী অরবিন্দপল্লী রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিশেষ আকর্ষণ একটুকরো রাজস্থান। মণ্ডপসজ্জা থেকে শুরু করে আলোকসজ্জা, সব কিছুতেই রাজস্থানি লোক-সংস্কৃতি, স্থাপত্য ও ঐতিহ্যের ছোঁয়া থাকবে। মণ্ডপ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলেই দর্শকরা খুঁজে পাবেন মরুরাজ্যের বিশেষ পরিবেশ।
advertisement
4/7
প্যান্ডেলে ঢুকলেই দর্শনার্থীরা মরুরাজ্যের আমেজে হারিয়ে যাবেন। রাজস্থানের সেই ঐতিহ্য ও আভিজাত্যকে মেমারির সারদাপল্লী অরবিন্দপল্লী রিক্রিয়েশন ক্লাব একেবারে হাতের নাগালে এনে দিয়েছে।
প্যান্ডেলে ঢুকলেই দর্শনার্থীরা মরুরাজ্যের আমেজে হারিয়ে যাবেন। রাজস্থানের সেই ঐতিহ্য ও আভিজাত্যকে মেমারির সারদাপল্লী অরবিন্দপল্লী রিক্রিয়েশন ক্লাব একেবারে হাতের নাগালে এনে দিয়েছে।
advertisement
5/7
মেদিনীপুরের শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় এই মণ্ডপ সেজে উঠছে। প্রায় চার মাসের প্রচেষ্টায় গড়ে উঠছে রাজস্থানের মহলের আদল। পুজো উদ্যোক্তা বিপ্লব চন্দ্র জানান, মেদিনীপুরের শিল্পীরা এই মণ্ডপ বানিয়েছেন। প্রথমে তাঁদের ওয়ার্কশপে মণ্ডপের ছোট ছোট বিভিন্ন জিনিস তৈরি হয়। পরে তা নিয়ে মেমারিতে আসা হয়। এখানেও প্রায় দু'মাস ধরে মণ্ডপ তৈরির বাকি কাজ চলছে।
মেদিনীপুরের শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় এই মণ্ডপ সেজে উঠছে। প্রায় চার মাসের প্রচেষ্টায় গড়ে উঠছে রাজস্থানের মহলের আদল। পুজো উদ্যোক্তা বিপ্লব চন্দ্র জানান, মেদিনীপুরের শিল্পীরা এই মণ্ডপ বানিয়েছেন। প্রথমে তাঁদের ওয়ার্কশপে মণ্ডপের ছোট ছোট বিভিন্ন জিনিস তৈরি হয়। পরে তা নিয়ে মেমারিতে আসা হয়। এখানেও প্রায় দু'মাস ধরে মণ্ডপ তৈরির বাকি কাজ চলছে।
advertisement
6/7
ইচ্ছা থাকলেও অনেকেই রাজস্থান যেতে পারেন না। তাই সকলের সামনে রাজস্থানের সেই মহল, উট, রাজ-রাজাদের বিভিন্ন জিনিস ও ঐতিহ্য তুলে ধরতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পরিবেশের কথাও মাথায় রাখা হয়েছে। পরিবেশবান্ধব সামগ্রী দিয়েই সমগ্র মণ্ডপ গড়ে উঠেছে। চতুর্থীর দিন থেকেই এই প্যান্ডেল দর্শন করা যাবে।
ইচ্ছা থাকলেও অনেকেই রাজস্থান যেতে পারেন না। তাই সকলের সামনে রাজস্থানের সেই মহল, উট, রাজ-রাজাদের বিভিন্ন জিনিস ও ঐতিহ্য তুলে ধরতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পরিবেশের কথাও মাথায় রাখা হয়েছে। পরিবেশবান্ধব সামগ্রী দিয়েই সমগ্র মণ্ডপ গড়ে উঠেছে। চতুর্থীর দিন থেকেই এই প্যান্ডেল দর্শন করা যাবে।
advertisement
7/7
এখন প্রশ্ন, কীভাবে যেতে হবে? বর্ধমান শহর থেকে মাত্র ৩০ মিনিটে দূরত্ব অবস্থিত। ট্রেন, বাস অথবা গাড়ি করে মেমারি পৌঁছে যেতে পারবেন। ট্রেনে গেলে বর্ধমান স্টেশন থেকে ট্রেন ধরে মেমারি স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে টোটো করে মণ্ডপ। বাসে গেলে আলিশা থেকে মেমারির বাস ধরে মেমারি বাসস্ট্যান্ডে নেমে টোটো করে যাওয়া যাবে। এছাড়া বাইকে গেলে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে মেমারি পৌঁছে যেতে পারেন। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
এখন প্রশ্ন, কীভাবে যেতে হবে? বর্ধমান শহর থেকে মাত্র ৩০ মিনিটে দূরত্ব অবস্থিত। ট্রেন, বাস অথবা গাড়ি করে মেমারি পৌঁছে যেতে পারবেন। ট্রেনে গেলে বর্ধমান স্টেশন থেকে ট্রেন ধরে মেমারি স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে টোটো করে মণ্ডপ। বাসে গেলে আলিশা থেকে মেমারির বাস ধরে মেমারি বাসস্ট্যান্ডে নেমে টোটো করে যাওয়া যাবে। এছাড়া বাইকে গেলে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে মেমারি পৌঁছে যেতে পারেন। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement