Digha: পুজোর আগেই এ কী ঘটে গেল? পর্যটকদের কাছে কি গুরুত্ব হারাচ্ছে দিঘা? জানলে চমকে যাবেন আপনিও

Last Updated:
Digha: টানা বৃষ্টি ও উত্তাল সমুদ্রের জেরে পর্যটকশূন্য দিঘা। হোটেল খালি, দোকান বন্ধ, ব্যবসায়ীদের ক্ষতি দিন দিন বাড়ছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক না হলে দিঘার পর্যটন শিল্প ভয়ঙ্কর সংকটে পড়তে পারে।
1/6
ঘূর্ণাবর্তর দোসর মৌসুমি অক্ষরেখা। উত্তাল সৈকত শহর দিঘা।  শনিবার সকাল থেকেই দিঘার আকাশ মেঘে ঢাকা, বেলা গড়ালেও রোদের দেখা মেলেনি। সঙ্গে ঝিরঝিরে বৃষ্টি, আর তাতেই পর্যটকহীন দিঘা। সাধারণত উইকেন্ডে দিঘা পর্যটকে ভরে ওঠে, হোটেল থাকে বুকড, আর দোকানপাটে বিক্রির রমরমা থাকে। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ উল্টো। হোটেলগুলো কার্যত ফাঁকা, দোকানগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একে একে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হোটেল মালিক, সমস্যায় পড়েছেন সবাই। (তথ্য-মদন মাইতি)
ঘূর্ণাবর্তর দোসর মৌসুমি অক্ষরেখা। উত্তাল সৈকত শহর দিঘা।  শনিবার সকাল থেকেই দিঘার আকাশ মেঘে ঢাকা, বেলা গড়ালেও রোদের দেখা মেলেনি। সঙ্গে ঝিরঝিরে বৃষ্টি, আর তাতেই পর্যটকহীন দিঘা। সাধারণত উইকেন্ডে দিঘা পর্যটকে ভরে ওঠে, হোটেল থাকে বুকড, আর দোকানপাটে বিক্রির রমরমা থাকে। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ উল্টো। হোটেলগুলো কার্যত ফাঁকা, দোকানগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একে একে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হোটেল মালিক, সমস্যায় পড়েছেন সবাই। (তথ্য-মদন মাইতি)
advertisement
2/6
গত তিনদিনের টানা বর্ষণে দিঘার ছোট দোকানদাররা কার্যত কোণঠাসা। উইকেন্ডে সাধারণত সৈকতের ধারে ভিড় থাকে অগণিত পর্যটকে, দোকানগুলো জমজমাট হয়ে ওঠে। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। দোকানগুলো খুললেও ক্রেতা নেই, বিক্রি শূন্য। বেশিরভাগ দোকানই তাই বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। বৃষ্টির কারণে পর্যটকের আসা কমে যাওয়ায় তাদের আয়ের পথ কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, এভাবে টানা ক্ষতি হলে দীর্ঘদিনের পুঁজিও হারাতে হবে।
গত তিনদিনের টানা বর্ষণে দিঘার ছোট দোকানদাররা কার্যত কোণঠাসা। উইকেন্ডে সাধারণত সৈকতের ধারে ভিড় থাকে অগণিত পর্যটকে, দোকানগুলো জমজমাট হয়ে ওঠে। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। দোকানগুলো খুললেও ক্রেতা নেই, বিক্রি শূন্য। বেশিরভাগ দোকানই তাই বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। বৃষ্টির কারণে পর্যটকের আসা কমে যাওয়ায় তাদের আয়ের পথ কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, এভাবে টানা ক্ষতি হলে দীর্ঘদিনের পুঁজিও হারাতে হবে।
advertisement
3/6
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ বর্তমানে দক্ষিণ ওড়িশা ও ছত্তীসগড়ে অবস্থান করছে। টানা বর্ষণে দিঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর, মান্দারমনির মতো পর্যটনস্থল গুলোর উপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। শনিবার সকাল থেকেই আকাশ ভারী, সঙ্গে লাগাতার বৃষ্টিপাত। সূর্যের দেখা নেই, বাতাসে ভিজে ভাব, আর উত্তাল সমুদ্রের ঢেউ পর্যটকদের ভয় ধরিয়ে দিচ্ছে। আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, আগামী দিনেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময় লাগবে।
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ বর্তমানে দক্ষিণ ওড়িশা ও ছত্তীসগড়ে অবস্থান করছে। টানা বর্ষণে দিঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর, মান্দারমনির মতো পর্যটনস্থল গুলোর উপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। শনিবার সকাল থেকেই আকাশ ভারী, সঙ্গে লাগাতার বৃষ্টিপাত। সূর্যের দেখা নেই, বাতাসে ভিজে ভাব, আর উত্তাল সমুদ্রের ঢেউ পর্যটকদের ভয় ধরিয়ে দিচ্ছে। আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, আগামী দিনেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময় লাগবে।
advertisement
4/6
স্বাভাবিক দিনে উইকেন্ডে দিঘার সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমে হাজার হাজার পর্যটকে। কিন্তু এবার ছবি একেবারে উল্টো। সৈকতে হাতে গোনা কয়েকজন পর্যটক ঘুরতে এসেছেন, বেশিরভাগই সমুদ্রপাড়ে দাঁড়িয়ে ঢেউ উপভোগ করছেন। অনেকে আবার ভিজে বালুচরে কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন। তবে উত্তাল সমুদ্র দেখে খুব কম সংখ্যক পর্যটক সমুদ্রে নামছেন, তারাও শুধু পা ভিজিয়েই ফিরছেন। ফলে স্বাভাবিক কোলাহল নেই, সৈকত এলাকা অস্বাভাবিক শান্ত হয়ে পড়েছে।
স্বাভাবিক দিনে উইকেন্ডে দিঘার সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমে হাজার হাজার পর্যটকে। কিন্তু এবার ছবি একেবারে উল্টো। সৈকতে হাতে গোনা কয়েকজন পর্যটক ঘুরতে এসেছেন, বেশিরভাগই সমুদ্রপাড়ে দাঁড়িয়ে ঢেউ উপভোগ করছেন। অনেকে আবার ভিজে বালুচরে কিছুটা সময় কাটাচ্ছেন। তবে উত্তাল সমুদ্র দেখে খুব কম সংখ্যক পর্যটক সমুদ্রে নামছেন, তারাও শুধু পা ভিজিয়েই ফিরছেন। ফলে স্বাভাবিক কোলাহল নেই, সৈকত এলাকা অস্বাভাবিক শান্ত হয়ে পড়েছে।
advertisement
5/6
উত্তাল সমুদ্রের কারণে পুলিশের তরফ থেকেও বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। সৈকত এলাকায় কড়া নজরদারি চলছে, যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে। অতীতে দিঘায় সমুদ্রে নামতে গিয়ে একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তাই এবার পুলিশ-প্রশাসন শুরু থেকেই কড়া অবস্থান নিয়েছে। পর্যটকদের বারবার সতর্ক করা হচ্ছে, যাতে তারা গভীরে না নামেন। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যতক্ষণ না আবহাওয়া স্বাভাবিক হচ্ছে, ততক্ষণ সতর্ক থাকা ছাড়া উপায় নেই।
উত্তাল সমুদ্রের কারণে পুলিশের তরফ থেকেও বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। সৈকত এলাকায় কড়া নজরদারি চলছে, যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে। অতীতে দিঘায় সমুদ্রে নামতে গিয়ে একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তাই এবার পুলিশ-প্রশাসন শুরু থেকেই কড়া অবস্থান নিয়েছে। পর্যটকদের বারবার সতর্ক করা হচ্ছে, যাতে তারা গভীরে না নামেন। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যতক্ষণ না আবহাওয়া স্বাভাবিক হচ্ছে, ততক্ষণ সতর্ক থাকা ছাড়া উপায় নেই।
advertisement
6/6
দিঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুশান্ত পাত্র বলেন, “এই খারাপ আবহাওয়ার কারণে আমাদের ব্যবসা একেবারেই ভেঙে পড়েছে। সাধারণত উইকেন্ডে হোটেলগুলো ভরা থাকে, কিন্তু এবার একাধিক হোটেল প্রায় খালি। এতে শুধু হোটেল মালিকরা নয়, ছোট দোকানদাররাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। টানা কয়েকদিন এভাবে চলতে থাকলে দিঘার অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আমরা চাই আবহাওয়া দ্রুত স্বাভাবিক হোক, নইলে পর্যটন শিল্পের উপর ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়বে।” (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
দিঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুশান্ত পাত্র বলেন, “এই খারাপ আবহাওয়ার কারণে আমাদের ব্যবসা একেবারেই ভেঙে পড়েছে। সাধারণত উইকেন্ডে হোটেলগুলো ভরা থাকে, কিন্তু এবার একাধিক হোটেল প্রায় খালি। এতে শুধু হোটেল মালিকরা নয়, ছোট দোকানদাররাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। টানা কয়েকদিন এভাবে চলতে থাকলে দিঘার অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আমরা চাই আবহাওয়া দ্রুত স্বাভাবিক হোক, নইলে পর্যটন শিল্পের উপর ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়বে।” (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement