Digha Tourism: দিঘায় যাওয়ার খরচ কমল এক ধাক্কায়! বাম্পার বন্দোবস্ত রেলের! বাড়ল দিঘা-পাঁশকুড়া স্পেশাল লোকালের সময়সীমা, রইল টাইমটেবিল

Last Updated:
Digha Tourism: যাত্রীদের চাহিদা ও বাড়তি ভিড়ের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশনের পক্ষ থেকে দিঘা-পাঁশকুড়া স্পেশাল লোকালের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এই পরিষেবা চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
1/6
দুর্গাপুজো শেষ হলেও রাজ্যজুড়ে এখন উৎসবের আবহ। সামনে কালীপুজো, ভ্রাতৃদ্বিতীয়া ছুটি যেন শেষই হচ্ছে না। আর এই ছুটির মরশুম মানেই বাঙালির কাছে বেড়াতে যাওয়ার সেরা সময়। বিশেষত, দূরে নয়, কাছাকাছি সমুদ্রের টানে দিঘা যেন চিরকালীন প্রিয় গন্তব্য। তার ওপর উত্তরবঙ্গের দুর্যোগে এখন প্রায় একমাত্র বিকল্প হিসেবে দিঘাই ভরসা দিচ্ছে পর্যটকদের। ফলে বাড়ছে যাত্রীদের চাপও। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
দুর্গাপুজো শেষ হলেও রাজ্যজুড়ে এখন উৎসবের আবহ। সামনে কালীপুজো, ভ্রাতৃদ্বিতীয়া ছুটি যেন শেষই হচ্ছে না। আর এই ছুটির মরশুম মানেই বাঙালির কাছে বেড়াতে যাওয়ার সেরা সময়। বিশেষত, দূরে নয়, কাছাকাছি সমুদ্রের টানে দিঘা যেন চিরকালীন প্রিয় গন্তব্য। তার ওপর উত্তরবঙ্গের দুর্যোগে এখন প্রায় একমাত্র বিকল্প হিসেবে দিঘাই ভরসা দিচ্ছে পর্যটকদের। ফলে বাড়ছে যাত্রীদের চাপও। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
2/6
এরই মধ্যে রেলের তরফে এল বড় সুখবর। যাত্রীদের চাহিদা ও বাড়তি ভিড়ের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশনের পক্ষ থেকে দিঘা-পাঁশকুড়া স্পেশাল লোকালের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এই পরিষেবা চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এই সিদ্ধান্তে দীপাবলি ও কালীপুজোয় দিঘামুখী পর্যটকদের সুবিধা হবে অনেক বেশি বলে মনে করছেন রেলকর্তারা।
এরই মধ্যে রেলের তরফে এল বড় সুখবর। যাত্রীদের চাহিদা ও বাড়তি ভিড়ের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশনের পক্ষ থেকে দিঘা-পাঁশকুড়া স্পেশাল লোকালের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এই পরিষেবা চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এই সিদ্ধান্তে দীপাবলি ও কালীপুজোয় দিঘামুখী পর্যটকদের সুবিধা হবে অনেক বেশি বলে মনে করছেন রেলকর্তারা।
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত, এপ্রিল মাসে দিঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই পর্যটনের গতি দ্বিগুণ বেড়েছে। এই সুযোগে যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতে রেল চালু করেছিল দুটি বিশেষ লোকাল ট্রেন—০৮১১৭ আপ ও ০৮১১৮ ডাউন। এই ট্রেনটি ছয়ই অক্টোবর পর্যন্ত চলার কথা ছিল। কিন্তু দীপাবলির আগে যাত্রী সংখ্যা আরও বাড়বে বুঝেই রেল সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই ট্রেনগুলি ৩১শে অক্টোবর পর্যন্ত চালু রাখার।
প্রসঙ্গত, এপ্রিল মাসে দিঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই পর্যটনের গতি দ্বিগুণ বেড়েছে। এই সুযোগে যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতে রেল চালু করেছিল দুটি বিশেষ লোকাল ট্রেন—০৮১১৭ আপ ও ০৮১১৮ ডাউন।এই ট্রেনটি ছয়ই অক্টোবর পর্যন্ত চলার কথা ছিল। কিন্তু দীপাবলির আগে যাত্রী সংখ্যা আরও বাড়বে বুঝেই রেল সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই ট্রেনগুলি ৩১শে অক্টোবর পর্যন্ত চালু রাখার।
advertisement
4/6
০৮১১৭ আপ লোকালটি প্রতিদিন সকাল ৭টায় পাঁশকুড়া থেকে ছাড়ে এবং সকাল ৯টা ২০ মিনিটে পৌঁছে যায় দিঘা। অন্যদিকে ০৮১১৮ ডাউন ট্রেনটি সকাল সাড়ে ৯টায় দিঘা থেকে ছেড়ে সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে পাঁশকুড়ায় পৌঁছায়। তমলুক, নন্দকুমার, নাচিন্দা, কাঁথি ও রামনগরসহ একাধিক স্টেশনে এই ট্রেনের স্টপেজ থাকায় পর্যটকদের যাতায়াত আরও সহজ হয়েছে।
০৮১১৭ আপ লোকালটি প্রতিদিন সকাল ৭টায় পাঁশকুড়া থেকে ছাড়ে এবং সকাল ৯টা ২০ মিনিটে পৌঁছে যায় দিঘা। অন্যদিকে ০৮১১৮ ডাউন ট্রেনটি সকাল সাড়ে ৯টায় দিঘা থেকে ছেড়ে সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে পাঁশকুড়ায় পৌঁছায়। তমলুক, নন্দকুমার, নাচিন্দা, কাঁথি ও রামনগরসহ একাধিক স্টেশনে এই ট্রেনের স্টপেজ থাকায় পর্যটকদের যাতায়াত আরও সহজ হয়েছে।
advertisement
5/6
ফলে শুধু দিঘাগামী পর্যটকরাই নয়, মন্দারমণি ও তাজপুরগামী পর্যটকরাও এই ট্রেন পরিষেবা থেকে লাভবান হচ্ছেন। কারণ, ওই সব গন্তব্যেও সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে দিঘা-পাঁশকুড়া লাইনের মাধ্যমে। রেলের এই সিদ্ধান্তে দীঘার হোটেল ব্যবসায়ীদের মধ্যেও স্বস্তি ফিরেছে। পুজোর দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এবার দীপাবলির মরশুমে ভালো ব্যবসার আশায় বুক বাঁধছেন হোটেল মালিকরা।
ফলে শুধু দিঘাগামী পর্যটকরাই নয়, মন্দারমণি ও তাজপুরগামী পর্যটকরাও এই ট্রেন পরিষেবা থেকে লাভবান হচ্ছেন। কারণ, ওই সব গন্তব্যেও সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে দিঘা-পাঁশকুড়া লাইনের মাধ্যমে। রেলের এই সিদ্ধান্তে দীঘার হোটেল ব্যবসায়ীদের মধ্যেও স্বস্তি ফিরেছে। পুজোর দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এবার দীপাবলির মরশুমে ভালো ব্যবসার আশায় বুক বাঁধছেন হোটেল মালিকরা।
advertisement
6/6
দিঘার এক হোটেল ব্যবসায়ী দেবব্রত দাস বলেন, “দুর্গাপুজোয় টানা বৃষ্টির জন্য বুকিং প্রায় অর্ধেক কমে গিয়েছিল। এখন এই স্পেশাল ট্রেন চালু থাকায় অনেক পর্যটক আবার দিঘায় ভ্রমণের সুবিধা হবে। অনেকেই দিঘা মুখী হবেন। রেলের এই সিদ্ধান্তে আমাদের নতুন করে আশার আলো দেখা দিয়েছে। আশা করছি, দীপাবলিতে দিঘা ভরে উঠবে পর্যটকে, আর আমাদের মুখেও সেই চেনা হাসি দেখা যাবে।”
দিঘার এক হোটেল ব্যবসায়ী দেবব্রত দাস বলেন, “দুর্গাপুজোয় টানা বৃষ্টির জন্য বুকিং প্রায় অর্ধেক কমে গিয়েছিল। এখন এই স্পেশাল ট্রেন চালু থাকায় অনেক পর্যটক আবার দিঘায় ভ্রমণের সুবিধা হবে। অনেকেই দিঘা মুখী হবেন। রেলের এই সিদ্ধান্তে আমাদের নতুন করে আশার আলো দেখা দিয়েছে। আশা করছি, দীপাবলিতে দিঘা ভরে উঠবে পর্যটকে, আর আমাদের মুখেও সেই চেনা হাসি দেখা যাবে।”
advertisement
advertisement
advertisement