Bankura News: বিকেল হলেই ভিড়ে ঠাসা থাকত এই জায়গা, এখন জনমানব শূন্য! কেন? কারণ জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
বাঁকুড়া জেলায় সিনেমা হলের অভাব যথেষ্ট স্পষ্ট। গোটা শহর জুড়ে ছিল তিনটি এবং শহর সংলগ্ন গন্ধেশ্বরী নদীর ওপারে ছিল দুটি সিনেমা হল বা প্রেক্ষাগৃহ।
1/6
বাঁকুড়া জেলায় সিনেমা হলের অভাব যথেষ্ট স্পষ্ট। গোটা শহর জুড়ে ছিল তিনটি এবং শহর সংলগ্ন গন্ধেশ্বরী নদীর ওপারে ছিল দুটি সিনেমা হল বা প্রেক্ষাগৃহ। কুসুম, বিশ্বকর্মা, বীণাপাণি, চণ্ডীদাস, এক সময় বাঁকুড়ার সিনেমার রোডে রমরমা ছিল চন্ডীদাস সিনেমা হলের।
বাঁকুড়া জেলায় সিনেমা হলের অভাব যথেষ্ট স্পষ্ট। গোটা শহর জুড়ে ছিল তিনটি এবং শহর সংলগ্ন গন্ধেশ্বরী নদীর ওপারে ছিল দুটি সিনেমা হল বা প্রেক্ষাগৃহ। কুসুম, বিশ্বকর্মা, বীণাপাণি, চন্ডীদাস, এক সময় বাঁকুড়ার সিনেমার রোডে রমরমা ছিল চন্ডীদাস সিনেমা হলের।
advertisement
2/6
প্রায় ৫০ জন শরিকের মৃত্যু ঘটেছে। ২০০১ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রমরমিয়ে চলেছিল চন্ডীদাস চিত্র মন্দির। একসময় প্রায় একমাস টানা চলেছিল জনপ্রিয় সিনেমা বাহুবলি টু।
প্রায় ৫০ জন শরিকের মৃত্যু ঘটেছে। ২০০১ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রমরমিয়ে চলেছিল চন্ডীদাস চিত্র মন্দির। একসময় প্রায় একমাস টানা চলেছিল জনপ্রিয় সিনেমা বাহুবলি টু।
advertisement
3/6
তারপর আগমন ঘটে ওটিটি প্লাটফর্ম গুলির। প্রত্যেকের হাতে হাতে ঘোরে অতি বুদ্ধিমান মুঠোফোন। সেই বুদ্ধিমান মুঠোফোন গুলির সাহায্যে ঘরের ভেতর বসেই দেখা যাচ্ছে সব সিনেমাগুলি। কষ্ট করে পয়সা খরচা করে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার উৎসাহ কমতে থাকে বাঁকুড়াবাসীর মধ্যে। ৩০ টাকা ৪০ টাকা মূল্যের টিকিট বিক্রি হত এই চন্ডীদাস সিনেমা হলে। সিনেমা দেখার উৎসাহ কমে এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায় সিনেমা।
তারপর আগমন ঘটে ওটিটি প্লাটফর্ম গুলির। প্রত্যেকের হাতে হাতে ঘোরে অতি বুদ্ধিমান মুঠোফোন। সেই বুদ্ধিমান মুঠোফোন গুলির সাহায্যে ঘরের ভেতর বসেই দেখা যাচ্ছে সব সিনেমাগুলি। কষ্ট করে পয়সা খরচা করে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার উৎসাহ কমতে থাকে বাঁকুড়াবাসীর মধ্যে। ৩০ টাকা ৪০ টাকা মূল্যের টিকিট বিক্রি হত এই চন্ডীদাস সিনেমা হলে। সিনেমা দেখার উৎসাহ কমে এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায় সিনেমা
advertisement
4/6
আজ যেন পরিত্যক্ত এক ভুতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে এই সুবিশাল চন্ডীদাস চিত্র মন্দির। ইতিহাস গবেষক সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় জানান একসময় চন্ডীদাস চিত্র মন্দিরে এসেছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আজ সিনেমা হল চত্বর জুড়ে পড়ে রয়েছে আবর্জনা। বন্ধ হয়েছে সিনেমা হলের প্রত্যেকটি দরজা।
আজ যেন পরিত্যক্ত এক ভুতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে এই সুবিশাল চন্ডীদাস চিত্র মন্দির। ইতিহাস গবেষক সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় জানান একসময় চন্ডীদাস চিত্র মন্দিরে এসেছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আজ সিনেমা হল চত্বর জুড়ে পড়ে রয়েছে আবর্জনা। বন্ধ হয়েছে সিনেমা হলের প্রত্যেকটি দরজা।
advertisement
5/6
চিত্র মন্দিরের সামনে ব্যবসা ছিল বহু মানুষের। নিত্য আনাগোনা ছিল সিনেমা প্রেমী ফলেই রুজি রোজগার চলত বহু পরিবারের। সিনেমা হল বন্ধ হয়েছে বহু ব্যবসা। পুরানো ব্যবসায়ীদের একাংশের মতামত আবার যেন চালু হয় এই চন্ডীদাস চিত্র মন্দির, তাহলেই হয়তো আবারও শুরু হবে তাদের ব্যবসা।
চিত্র মন্দিরের সামনে ব্যবসা ছিল বহু মানুষের। নিত্য আনাগোনা ছিল সিনেমা প্রেমী ফলেই রুজি রোজগার চলত বহু পরিবারের। সিনেমা হল বন্ধ হয়েছে বহু ব্যবসা। পুরানো ব্যবসায়ীদের একাংশের মতামত আবার যেন চালু হয় এই চন্ডীদাস চিত্র মন্দির, তাহলেই হয়তো আবারও শুরু হবে তাদের ব্যবসা।
advertisement
6/6
৩০ টাকা ৪০ টাকার টিকিট কেটে সিনেমা দেখার মজাই ছিল আলাদা। স্মৃতিগুলি যেন আজও অতিরিক্তর আত্মার মত ঘুরে বেড়াচ্ছে চন্ডীদাস চিত্র মন্দিরের চত্বরে। আদেও কি সংস্কার হবে সে বিষয়ে থেকে যাচ্ছে প্রশ্ন।
৩০ টাকা ৪০ টাকার টিকিট কেটে সিনেমা দেখার মজাই ছিল আলাদা। স্মৃতিগুলি যেন আজও অতিরিক্তর আত্মার মত ঘুরে বেড়াচ্ছে চন্ডীদাস চিত্র মন্দিরের চত্বরে। আদেও কি সংস্কার হবে সে বিষয়ে থেকে যাচ্ছে প্রশ্ন।
advertisement
advertisement
advertisement