বিদ্যুতের বিলের চিন্তা শেষ, সাশ্রয় হচ্ছে প্রায় ১৫-২০ হাজার টাকা! 'এই' সহজ উপায়েই বাজিমাত

Last Updated:
Electricity Bill: বিদ্যুৎ বিল দেওয়া নিয়ে হতো সমস্যা, এখন নয়া উপায়ে কয়েক হাজার টাকা সাশ্রয় হচ্ছে
1/6
পশ্চিম বর্ধমান, দীপিকা সরকারঃ গ্রাম পঞ্চায়েতের আয় কম। কার্যালয়গুলি চালাতে আসে লম্বা চওড়া বিদ্যুৎ বিল। তাঁর মাশুল গুনতে হিমশিম খেতে হয় পঞ্চায়েতকে। তবে দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের এ কেমন পরিকল্পনা! এবার পঞ্চায়েত ভবনগুলির বিদ্যুৎ সংযোগই বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে।
<strong>পশ্চিম বর্ধমান, দীপিকা সরকারঃ</strong> গ্রাম পঞ্চায়েতের আয় কম। কার্যালয়গুলি চালাতে আসে লম্বা চওড়া বিদ্যুৎ বিল। তাঁর মাশুল গুনতে হিমশিম খেতে হয় পঞ্চায়েতকে। তবে দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের এ কেমন পরিকল্পনা! এবার পঞ্চায়েত ভবনগুলির বিদ্যুৎ সংযোগই বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
2/6
এই ব্লকটি কয়লা খনি অঞ্চল ও কৃষিপ্রধান হওয়ায় পঞ্চায়েতের রাজস্ব তথা আয় কম। ব্লকে ৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয় রয়েছে। কার্যালয় থেকে জনগণকে পরিষেবা দিতে বিপুল পরিমাণে বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। বিদ্যুৎ বিল দেওয়া নিয়েও হতো সমস্যা। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
এই ব্লকটি কয়লা খনি অঞ্চল ও কৃষিপ্রধান হওয়ায় পঞ্চায়েতের রাজস্ব তথা আয় কম। ব্লকে ৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয় রয়েছে। কার্যালয় থেকে জনগণকে পরিষেবা দিতে বিপুল পরিমাণে বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। বিদ্যুৎ বিল দেওয়া নিয়েও হতো সমস্যা। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকা সত্ত্বেও কীভাবে চলছে ওই পঞ্চায়েত কার্যালয়গুলির নিত্যদিনের কাজকর্ম? জনগণ কি তাহলে পঞ্চায়েতের পরিষেবা পাচ্ছেন না? এমনটা মোটেই নয়। নিয়ম মেনে নিত্যদিনের সরকারি কাজকর্ম নিজের স্বাভাবিক ছন্দেই চলছে। এখন প্রশ্ন, কীভবে? (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকা সত্ত্বেও কীভাবে চলছে ওই পঞ্চায়েত কার্যালয়গুলির নিত্যদিনের কাজকর্ম? জনগণ কি তাহলে পঞ্চায়েতের পরিষেবা পাচ্ছেন না? এমনটা মোটেই নয়। নিয়ম মেনে নিত্যদিনের সরকারি কাজকর্ম নিজের স্বাভাবিক ছন্দেই চলছে। এখন প্রশ্ন, কীভবে? (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
২০২২ সালে ব্লক প্রশাসন ও পঞ্চায়েত স্বল্প খরচে সৌরবিদ্যুৎ চালু করার উদ্যোগ নেয়। প্রথম প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কার্যালয়ের ছাদে বসানো হয় 'রুফটপ সোলার প্যানেল'। সৌর প্যানেলগুলি সূর্যালোক শোষণ করে ও আলোর ফোটন কণা সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। ওই বিদ্যুৎ ব্যাটারিতে সঞ্চয় করা হয়। ব্যাটারি থেকে বিদ্যুৎ তারে সরবরাহ করা হয়। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
২০২২ সালে ব্লক প্রশাসন ও পঞ্চায়েত স্বল্প খরচে সৌরবিদ্যুৎ চালু করার উদ্যোগ নেয়। প্রথম প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কার্যালয়ের ছাদে বসানো হয় 'রুফটপ সোলার প্যানেল'। সৌর প্যানেলগুলি সূর্যালোক শোষণ করে ও আলোর ফোটন কণা সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। ওই বিদ্যুৎ ব্যাটারিতে সঞ্চয় করা হয়। ব্যাটারি থেকে বিদ্যুৎ তারে সরবরাহ করা হয়। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
প্রতাপপুর ও ইচ্ছাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত সহ ওই ব্লকের ৪টি পঞ্চায়েত কার্যালয়ে ইতিমধ্যেই সৌরবিদ্যুৎ চালু করা হয়েছে। বাকি দু'টি পঞ্চায়েতে বসানো হবে। ইচ্ছাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য তথা সঞ্চালক উজ্জ্বল মন্ডল বলেন, সৌরশক্তি দ্বারা উৎপন্ন বিদ্যুতের খরচ কম। আমাদের পঞ্চায়েতের বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় হচ্ছে এখন। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
প্রতাপপুর ও ইচ্ছাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত সহ ওই ব্লকের ৪টি পঞ্চায়েত কার্যালয়ে ইতিমধ্যেই সৌরবিদ্যুৎ চালু করা হয়েছে। বাকি দু'টি পঞ্চায়েতে বসানো হবে। ইচ্ছাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য তথা সঞ্চালক উজ্জ্বল মন্ডল বলেন, সৌরশক্তি দ্বারা উৎপন্ন বিদ্যুতের খরচ কম। আমাদের পঞ্চায়েতের বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় হচ্ছে এখন। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সিতারম রুইদাস বলেন, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পে এলাকার পথবাতি ও সেচকাজে ব্যবহৃত পাম্প মেশিনগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। সৌরশক্তি বিদ্যুতের জন্য বড় অঙ্কের বিদ্যুতের বিল থেকে রেহাই মিলেছে। ১৫-২০ হাজার টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সিতারম রুইদাস বলেন, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পে এলাকার পথবাতি ও সেচকাজে ব্যবহৃত পাম্প মেশিনগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। সৌরশক্তি বিদ্যুতের জন্য বড় অঙ্কের বিদ্যুতের বিল থেকে রেহাই মিলেছে। ১৫-২০ হাজার টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement