Birbhum News: সাংঘাতিক! শীতের সকালে ফুলের বাগানে ফণা তুলল বিষধর গোখরো, পিলে চমকে গেল গ্রামবাসীদের

Last Updated:
সিউড়ির হাটজন বাজার এলাকায় ফুলের খেতে কাজ করতে গিয়ে চাষিদের চোখে পড়ে একটি বিশাল বিষধর গোখরো সাপ। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা সাপটি দেখেন ফুল তুলতে আসা চাষিরা খবর দেওয়া হয় বন দফতর ও সর্পবিশেষজ্ঞদের।
1/5
সিউড়ির হাটজন বাজার এলাকায় ফুলের খেতে কাজ করতে গিয়ে চাষিদের চোখে পড়ে একটি বিশাল বিষধর গোখরো সাপ। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা সাপটি দেখেন ফুল তুলতে আসা চাষিরা খবর দেওয়া হয় বন দফতর ও সর্পবিশেষজ্ঞদের।
সিউড়ির হাটজন বাজার এলাকায় ফুলের খেতে কাজ করতে গিয়ে চাষিদের চোখে পড়ে একটি বিশাল বিষধর গোখরো সাপ। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা সাপটি দেখেন ফুল তুলতে আসা চাষিরা খবর দেওয়া হয় বন দফতর ও সর্পবিশেষজ্ঞদের।
advertisement
2/5
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন ভারতের বন্যপ্রাণ দুর্নীতি দমন শাখার সদস্য ও সর্পবিশেষজ্ঞ দীনবন্ধু বিশ্বাস। তাঁর দক্ষতায় নিরাপদে উদ্ধার করা হয় ওই বিষধর গোখরো সাপটিকে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন ভারতের বন্যপ্রাণ দুর্নীতি দমন শাখার সদস্য ও সর্পবিশেষজ্ঞ দীনবন্ধু বিশ্বাস। তাঁর দক্ষতায় নিরাপদে উদ্ধার করা হয় ওই বিষধর গোখরো সাপটিকে।
advertisement
3/5
সর্পবিশেষজ্ঞ সূত্রে জানা গিয়েছে, বন দফতরের সহযোগিতায় এদিন বিকালে উদ্ধার হওয়া সাপটিকে তার স্বাভাবিক ও অনুকূল পরিবেশে পুনর্বাসন দেওয়া হবে। এর ফলে মানুষের জীবন যেমন সুরক্ষিত থাকবে, তেমনই বন্যপ্রাণ সংরক্ষণও নিশ্চিত হবে।
সর্পবিশেষজ্ঞ সূত্রে জানা গিয়েছে, বন দফতরের সহযোগিতায় এদিন বিকালে উদ্ধার হওয়া সাপটিকে তার স্বাভাবিক ও অনুকূল পরিবেশে পুনর্বাসন দেওয়া হবে। এর ফলে মানুষের জীবন যেমন সুরক্ষিত থাকবে, তেমনই বন্যপ্রাণ সংরক্ষণও নিশ্চিত হবে।
advertisement
4/5
শীতকালে একের পর এক সাপ উদ্ধারের ঘটনায় মানুষের মনে প্রশ্ন উঠছে, শীতে কেন এত সাপ দেখা যাচ্ছে? এই বিষয়ে দীনবন্ধু বিশ্বাস জানান, সাপ শীতঘুম দেয় না। তারা শীতল রক্তের প্রাণী হওয়ায় অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে পারে না।
শীতকালে একের পর এক সাপ উদ্ধারের ঘটনায় মানুষের মনে প্রশ্ন উঠছে, শীতে কেন এত সাপ দেখা যাচ্ছে? এই বিষয়ে দীনবন্ধু বিশ্বাস জানান, সাপ শীতঘুম দেয় না। তারা শীতল রক্তের প্রাণী হওয়ায় অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে পারে না।
advertisement
5/5
গরমকালে সাপ দিবানিদ্রায় থাকে, আর শীতে গর্ত বা ফাটলে আশ্রয় নেয়। বেলা বাড়লে রোদ পোহাতে বের হয় তারা। প্রচণ্ড শীত বা অতিরিক্ত গরমে কিছু সাপ মারা যায়। অজগর ও চন্দ্রবোড়া শীতকে পাত্তা দেয় না এবং শীতকালই চন্দ্রবোড়া সাপের প্রজনন ঋতু। তাই এই সময় সাপের দেখা বেশি পাওয়া যায়।
গরমকালে সাপ দিবানিদ্রায় থাকে, আর শীতে গর্ত বা ফাটলে আশ্রয় নেয়। বেলা বাড়লে রোদ পোহাতে বের হয় তারা। প্রচণ্ড শীত বা অতিরিক্ত গরমে কিছু সাপ মারা যায়। অজগর ও চন্দ্রবোড়া শীতকে পাত্তা দেয় না এবং শীতকালই চন্দ্রবোড়া সাপের প্রজনন ঋতু। তাই এই সময় সাপের দেখা বেশি পাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement