দু’বছর ধরে বর্ষায় একই দুর্দশা, কালভার্ট আটকে জল নামছে না! ডুবে যাচ্ছে 'এই' গ্রাম

Last Updated:
জল নিকাশি ঠিকঠাক না হওয়াতেই বৃষ্টির জল নদীতে নামতে পারছে না। যার ফলে এলাকা জলমগ্ন, অভিযোগ স্থানীয়দের।
1/5
অবিরাম বর্ষণে জলমগ্ন বর্ধমান ১ নং ব্লকের মালকিতা গ্রাম।কালভার্ট দিয়ে জল নিকাশি ঠিকঠাক না হওয়াতেই বৃষ্টির জল নদীতে নামতে পারছে যার ফলে এলাকা জলমগ্ন হয়ে পরছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
অবিরাম বর্ষণে জলমগ্ন বর্ধমান ১ নং ব্লকের মালকিতা গ্রাম। কালভার্ট দিয়ে জল নিকাশি ঠিকঠাক না হওয়াতেই বৃষ্টির জল নদীতে নামতে পারছে যার ফলে এলাকা জলমগ্ন হয়ে পরছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
advertisement
2/5
অভিযোগ,গত দু'বছর ধরে বর্ষা এলেই এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। অনেকবার জানানো হয়েছে কিন্তু কোন সুরাহা হয় নি। এটাই গ্রামে ঢোকার মূল রাস্তা। বিডিও অফিসের সামনে দিয়ে আসে রাস্তাটি। সমস্যার কথা বারংবার স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর পাশাপাশি এবিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।
অভিযোগ,গত দু'বছর ধরে বর্ষা এলেই এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। অনেকবার জানানো হয়েছে কিন্তু কোন সুরাহা হয় নি। এটাই গ্রামে ঢোকার মূল রাস্তা। বিডিও অফিসের সামনে দিয়ে আসে রাস্তাটি। সমস্যার কথা বারংবার স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর পাশাপাশি এবিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীর। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
advertisement
3/5
গ্রামে ঢোকার প্রধান রাস্তাই জলমগ্ন হয়ে পরায় সমস্যায় পড়ছেন পথ চলতি সাধারণ মানুষ থেকে স্কুল পড়ুয়ারা। কারণ ওই রাস্তা পেরিয়েই স্কুল যেতে হয় এলাকার পড়ুয়াদের।নিকাশী ব্যবস্থাকে সচল রাখতে কালভার্টের বদলে দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবী স্থানীয়দের।বর্ধমান ১ নং ব্লকের মালকিতা গ্রামের ঘটনা।
গ্রামে ঢোকার প্রধান রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পরায় সমস্যায় পড়ছেন পথ চলতি সাধারণ মানুষ থেকে স্কুল পড়ুয়ারা। কারণ ওই রাস্তা পেরিয়েই স্কুল যেতে হয় এলাকার পড়ুয়াদের। নিকাশী ব্যবস্থাকে সচল রাখতে কালভার্টের বদলে দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের। বর্ধমান ১ নং ব্লকের মালকিতা গ্রামের ঘটনা। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
advertisement
4/5
এলাকাবাসী সাথী ক্ষেত্রপাল জানান, গত দুই বছর ধরে তাকে অবস্থায় এলাকার বর্ষা এলেই জলমগ্ন হয়ে পড়ে। জল পাস হতে পারছে না,কালভার্ট বুজে গেছে ফলে জল জমে যাচ্ছে এলাকায়। আমাদের দাবি যত দ্রুত সম্ভব এলাকা ও কালভার্ট পরিষ্কার করা হোক।
এলাকাবাসী সাথী ক্ষেত্রপাল জানান, গত দুই বছর ধরে এলাকা বর্ষা এলেই জলমগ্ন হয়ে পড়ে। জল পাস হতে পারছে না। কালভার্ট হয়ে গিয়েছে। ফলে জল জমে যাচ্ছে এলাকায়। আমাদের দাবি যত দ্রুত সম্ভব এলাকা ও কালভার্ট পরিষ্কার করা হোক। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
advertisement
5/5
আরেক এলাকাবাসী শ্রীকান্ত ঘোষ জানান,আমাদের মালকিতা গ্রামের এই বন্যার সময়,এই ব্রীজটার জন্য আমাদের গ্রামগুলো সব ঢুবে যাচ্ছে।স্কুলের ছেলেরা পর্যন্ত যাতায়াত করতে পারছে না।এটা দুবছর হচ্ছে। বিডিওকে বলা হয়েছে,এসডিও কে বলা হয়েছে,থানাতে বলা হয়েছে,পঞ্চায়েতকে বলা হয়েছে,মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিডিও সাহেব এল,এসে দেখলো বলল হ্যাঁ হয়ে যাবে একবছরের মধ্যে।কিন্তু একবছরের মধ্যে কোন কাজই হচ্ছে না এখানে।আমরা চাইছি আমাদের ক্যালভাটের পরিবর্তে ব্রীজ করে দেওয়া হোক।যদিও এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিয়েছে পঞ্চায়েত।
আরেক এলাকাবাসী শ্রীকান্ত ঘোষ জানান,আমাদের মালকিতা গ্রামের এই বন্যার সময়, এই ব্রিজটার জন্য আমাদের গ্রামগুলো সব ঢুবে যাচ্ছে। স্কুলের ছেলেরা পর্যন্ত যাতায়াত করতে পারছে না। এটা দুবছর হচ্ছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিডিও সাহেব এসে দেখলেন হয়ে যাবে একবছরের মধ্যে। কিন্তু একবছরের মধ্যে কোন কাজই হচ্ছে না এখানে। আমরা চাইছি আমাদের ক্যালভাটের পরিবর্তে ব্রিজ করে দেওয়া হোক। যদিও এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিয়েছে পঞ্চায়েত। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement