East Bardhaman News: চুনো মাছ বাঁচাতে মন্ত্রীর উদ্যোগ! পূর্বস্থলীর জলাশয়ে শুরু খাল-বিল উৎসব, পিঠেপুলির স্বাদে আনন্দ দ্বি'গুণ

Last Updated:
East Bardhaman News: জলাশয় ও খাল-বিল থেকে হারিয়ে যেতে বসা দেশি চুনো মাছকে রক্ষা করতে রাজ্যের প্রাণীসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের উদ্যোগে পূর্বস্থলীতে শুরু হল খাল-বিল চুনো মাছ উৎসব। উৎসব চলবে আগামী ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
1/5
জলাশয় ও খাল-বিল থেকে হারিয়ে যেতে বসা দেশি চুনো মাছকে রক্ষা করতেই এক অভিনব উদ্যোগ নিলেন রাজ্যের প্রাণীসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। তাঁর উদ্যোগে পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী ১ নম্বর ব্লকের বাঁশদহ বিলের পাড়ে শুরু হয়েছে খাল-বিল চুনো মাছ উৎসব। পরিবেশ সংরক্ষণ ও ঐতিহ্যবাহী জলজ প্রাণীকে ফের মানুষের সামনে তুলে ধরাই এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
জলাশয় ও খাল-বিল থেকে হারিয়ে যেতে বসা দেশি চুনো মাছকে রক্ষা করতেই এক অভিনব উদ্যোগ নিলেন রাজ্যের প্রাণীসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। তাঁর উদ্যোগে পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী ১ নম্বর ব্লকের বাঁশদহ বিলের পাড়ে শুরু হয়েছে খাল-বিল চুনো মাছ উৎসব। পরিবেশ সংরক্ষণ ও ঐতিহ্যবাহী জলজ প্রাণীকে ফের মানুষের সামনে তুলে ধরাই এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
2/5
এ বছর এই উৎসব রজত জয়ন্তী বর্ষে পদার্পণ করেছে। দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে নিয়মিতভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছেন স্বপন দেবনাথ। বিগত বছরের মতো এবারও তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও প্রশাসনিক সহযোগিতায় সফলভাবে শুরু হয়েছে এই মেলা। স্থানীয় মানুষজনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উৎসব দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
এ বছর এই উৎসব রজত জয়ন্তী বর্ষে পদার্পণ করেছে। দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে নিয়মিতভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছেন স্বপন দেবনাথ। বিগত বছরের মতো এবারও তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও প্রশাসনিক সহযোগিতায় সফলভাবে শুরু হয়েছে এই মেলা। স্থানীয় মানুষজনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উৎসব দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
advertisement
3/5
খাল–বিলের চুনো মাছের প্রদর্শনের পাশাপাশি এবছর উৎসবে যুক্ত হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠে–পুলি এবং প্রাণী পালন সংক্রান্ত নানা বিষয়। মেলায় রয়েছে বিভিন্ন স্বাদের পিঠে–পুলির স্টল, যা দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সকলের জন্য নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে।
খাল–বিলের চুনো মাছের প্রদর্শনের পাশাপাশি এবছর উৎসবে যুক্ত হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠে–পুলি এবং প্রাণী পালন সংক্রান্ত নানা বিষয়। মেলায় রয়েছে বিভিন্ন স্বাদের পিঠে–পুলির স্টল, যা দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সকলের জন্য নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে।
advertisement
4/5
এই উৎসব চলবে আগামী ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, শীতের মরশুমে এই বাঁশদহ বিল এলাকায় প্রতি বছরই বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে। ফলে পাখিপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছেও এই এলাকা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। বর্তমানে খাল–বিল উৎসবকে ঘিরে নতুন করে এলাকায় মানুষের আনাগোনা ও পর্যটনের সম্ভাবনাও বেড়েছে।
এই উৎসব চলবে আগামী ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, শীতের মরশুমে এই বাঁশদহ বিল এলাকায় প্রতি বছরই বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে। ফলে পাখিপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছেও এই এলাকা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। বর্তমানে খাল–বিল উৎসবকে ঘিরে নতুন করে এলাকায় মানুষের আনাগোনা ও পর্যটনের সম্ভাবনাও বেড়েছে।
advertisement
5/5
২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাণী ও মৎস্য বিজ্ঞান বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য তীর্থঙ্কর দত্ত, জেলাশাসক আয়েশা রানী এ, পুলিশ সুপার সায়ক দাস-সহ প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকরা। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন তিন অধিনায়ক। হারিয়ে যেতে বসা খাল–বিলের চুনো মাছ সংরক্ষণে এই উদ্যোগকে সকলে সাধুবাদ জানিয়েছেন। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাণী ও মৎস্য বিজ্ঞান বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য তীর্থঙ্কর দত্ত, জেলাশাসক আয়েশা রানী এ, পুলিশ সুপার সায়ক দাস-সহ প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকরা। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন তিন অধিনায়ক। হারিয়ে যেতে বসা খাল–বিলের চুনো মাছ সংরক্ষণে এই উদ্যোগকে সকলে সাধুবাদ জানিয়েছেন। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
advertisement
advertisement