Jhargram News: জঙ্গলমহল চষে বেড়ালেন অস্ট্রেলিয়ান যুবক, লেকে বসে গাইলেন গান! চিনুন ১৯ বছর বয়সের এই ছেলেকে

Last Updated:
খুব অল্প বয়স, মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রকৃতির টানে এবং জঙ্গলমহলকে ভালবেসে বেশ কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ান যুবক।
1/6
ঝাড়গ্রাম, রঞ্জন চন্দ: প্রকৃতির টানে এবার জঙ্গলমহলে এলেন এক বিদেশি যুবক। ক'দিনের ছুটি কাটান শুধু নয়, জঙ্গলমহলের লেকে বসে গিটার হাতে গাইলেন গান। শিখলেন বাংলা ভাষা। জানলেন জঙ্গলমহলে লোকসংস্কৃতি ও ইতিহাস। ঘুরে দেখলেন জঙ্গলমহলের বিখ্যাত সিলেট মিউজিয়াম। শীত বাড়তে জঙ্গলমহলে ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের, প্রতিবছর শুধু এ রাজ্যের নয়, ভিন দেশ থেকেও আসেন পর্যটকরা। এবার শুধু অস্ট্রেলিয়া থেকে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রাম এলেন এক যুবক। জঙ্গলমহলের আতিথেয়তায় মুগ্ধ সে। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
ঝাড়গ্রাম, রঞ্জন চন্দ: প্রকৃতির টানে এবার জঙ্গলমহলে এলেন এক বিদেশি যুবক। ক'দিনের ছুটি কাটান শুধু নয়, জঙ্গলমহলের লেকে বসে গিটার হাতে গাইলেন গান। শিখলেন বাংলা ভাষা। জানলেন জঙ্গলমহলে লোকসংস্কৃতি ও ইতিহাস। ঘুরে দেখলেন জঙ্গলমহলের বিখ্যাত সিলেট মিউজিয়াম। শীত বাড়তে জঙ্গলমহলে ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের, প্রতিবছর শুধু এ রাজ্যের নয়, ভিন দেশ থেকেও আসেন পর্যটকরা। এবার শুধু অস্ট্রেলিয়া থেকে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রাম এলেন এক যুবক। জঙ্গলমহলের আতিথেয়তায় মুগ্ধ তিনি।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
2/6
সুদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে ১৯ বছরের যুবক মিলাস বেড়াতে এসেছেন ঝাড়গ্রামে। পৌঁছেছেন ঝাড়গ্রাম শহরের এক বন্ধুর বাড়িতে। মিলাস এক জন গিটারিস্ট। শিল্পকলা ও লোকসংস্কৃতে তাঁর খুব আগ্রহ রয়েছে। জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে ঘুরতে এসে বন্ধুদের সঙ্গে তিনি পৌঁছান সিলেট খোদায়ের শিল্পী সুবীর বিশ্বসের স্বন উড়ানে। সুবীর হাতের কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে সুবীরের শিল্প কেন্দ্রের কিছু সময় কাটানোর জন্য ব্যাগ থেকে গিটার বের করে গিটার বাজাতে শুরু করেন। গিটারের শব্দে জামে ওঠে দুপুরের আড্ডা। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
সুদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে ১৯ বছরের যুবক মিলাস বেড়াতে এসেছেন ঝাড়গ্রামে। পৌঁছেছেন ঝাড়গ্রাম শহরের এক বন্ধুর বাড়িতে। মিলাস এক জন গিটারিস্ট। শিল্পকলা ও লোকসংস্কৃতে তাঁর খুব আগ্রহ রয়েছে। জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে ঘুরতে এসে বন্ধুদের সঙ্গে তিনি পৌঁছান সিলেট খোদায়ের শিল্পী সুবীর বিশ্বসের স্বন উড়ানে। সুবীর হাতের কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে সুবীরের শিল্প কেন্দ্রের কিছু সময় কাটানোর জন্য ব্যাগ থেকে গিটার বের করে গিটার বাজাতে শুরু করেন। গিটারের শব্দে জমে ওঠে দুপুরের আড্ডা।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
3/6
ঝাড়গ্রাম শহরেই রয়েছে সুবীরের এই সিলেট খোদাইয়ের কর্মশালা। সেখানে সুবীরের দক্ষতা এবং কুশলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছে সে। শহরের ঘোড়াধরার বাসিন্দা সুবীর বলেন,' আমার শিল্প কেন্দ্রে এসে মিলাস যে এত আনন্দীত হবে বুঝতে পারিনি। অনকেটা সময় কাটালেন তিনি '। কয়েকটা দিন বন্ধুর বাড়িতে থেকেই ঝাড়গ্রাম বেড়ানোর কথা রয়েছে তাঁরা। শুধু তাই নয় জঙ্গলমহলে এসে, ব্রেকফাস্টে চানাচুর, শসা দিতে মুড়ে খায় সে। সুবীরের কথায়, মিলাস এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও তাঁর শিল্প কেন্দ্র দেখে উৎসাহিত হয়ে আগামী বছরের জুন মাসে অস্ট্রেলিয়া থেকে তার বাবা-মা ও দিদিকে ঝাড়গ্রাম বেড়াতে নিয়ে আসার কথা জানিয়েছেন। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
ঝাড়গ্রাম শহরেই রয়েছে সুবীরের এই সিলেট খোদাইয়ের কর্মশালা। সেখানে সুবীরের দক্ষতা এবং কুশলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন তিনি। শহরের ঘোড়াধরার বাসিন্দা সুবীর বলেন,' আমার শিল্প কেন্দ্রে এসে মিলাস যে এত আনন্দ পাবেন বুঝতে পারিনি। অনকেটা সময় কাটালেন তিনি '। কয়েকটা দিন বন্ধুর বাড়িতে থেকেই ঝাড়গ্রাম বেড়ানোর কথা রয়েছে তাঁরা। শুধু তাই নয় জঙ্গলমহলে এসে, ব্রেকফাস্টে চানাচুর, শসা দিতে মুড়ে খান তিনি। সুবীরের কথায়, মিলাস এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও তাঁর শিল্প কেন্দ্র দেখে উৎসাহিত হয়ে আগামী বছরের জুন মাসে অস্ট্রেলিয়া থেকে তার বাবা-মা ও দিদিকে ঝাড়গ্রাম বেড়াতে নিয়ে আসার কথা জানিয়েছেন।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
4/6
একইভাবে ঝাড়গ্রাম শহর চষে বেড়িয়েছে সে।ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জঙ্গলমহলের নিজস্ব শিল্প ,লোকসংস্কৃতিতে আকর্ষিত হয়ে অস্ট্রেলিয়ার পর্যটক মিলাসের মতো অনেকেই বেড়াতে আসছেন। দিনের পর দিন এই সংখ্যাটা বাড়ছে বলেই দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন দফতর স্বীকৃত ঝাড়গ্রাম ট্যুরিজমের কর্ণধার সুমিত দত্ত বলেন, 'একটা সময় ঝাড়গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং এখানকার জনজাতি মানুষের লোকসংস্কৃতি আড়াল হয়েছিল। বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে দেশ-বিদেশের পর্যটকেরা ঝাড়গ্রাম সম্পর্কে জানতে পারছে। এবং তাঁরা বেড়াতে আসছেন'। সুমিতের কথায়, বিদেশি পর্যটকেরা লোকসংস্কৃতি খুবই পছন্দ করেন। এখানকার আদিবাসী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নাচ, গান ও তাঁদের ভাষার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই এমন ভিড় বাড়ছে। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
একইভাবে ঝাড়গ্রাম শহর চষে বেড়িয়েছেন তিনি।ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জঙ্গলমহলের নিজস্ব শিল্প ,লোকসংস্কৃতিতে আকর্ষিত হয়ে অস্ট্রেলিয়ার পর্যটক মিলাসের মতো অনেকেই বেড়াতে আসছেন। দিনের পর দিন এই সংখ্যাটা বাড়ছে বলেই দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন দফতর স্বীকৃত ঝাড়গ্রাম ট্যুরিজমের কর্ণধার সুমিত দত্ত বলেন, 'একটা সময় ঝাড়গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং এখানকার জনজাতি মানুষের লোকসংস্কৃতি আড়াল হয়েছিল। বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে দেশ-বিদেশের পর্যটকেরা ঝাড়গ্রাম সম্পর্কে জানতে পারছেন। এবং তাঁরা বেড়াতে আসছেন'। সুমিতের কথায়, বিদেশি পর্যটকেরা লোকসংস্কৃতি খুবই পছন্দ করেন। এখানকার আদিবাসী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নাচ, গান ও তাঁদের ভাষার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই এমন ভিড় বাড়ছে।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
5/6
শুধু তাই নয়, ঝাড়গ্রামের পাহাড়, নদী এবং লেক উপভোগ করেছে সে। লেকের মধ্যে থাকা পাথরের উপর বসে গিটার হাতে গান গেয়েছে অস্ট্রেলিয়ান এই যুবক। তার গিটার এবং তার গলায় গাওয়া গান উপভোগ করেছেন জঙ্গলমহলবাসী। মিলাসের কথায়, ভারতীয় কোনও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা করতে চান। শিখতে চান ভারতীয় গান ও সংস্কৃতি। ইতিমধ্যেই কিছু হিন্দি গান শিখছি। আমি গোটা পৃথিবীকে এক্সপ্লোর করতে চাই। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
শুধু তাই নয়, ঝাড়গ্রামের পাহাড়, নদী এবং লেক উপভোগ করেছেন তিনি। লেকের মধ্যে থাকা পাথরের উপর বসে গিটার হাতে গান গেয়েছে অস্ট্রেলিয়ান এই যুবক। তাঁর গিটার এবং তাঁর গলায় গাওয়া গান উপভোগ করেছেন জঙ্গলমহলবাসী। মিলাসের কথায়, ভারতীয় কোনও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা করতে চান। শিখতে চান ভারতীয় গান ও সংস্কৃতি। ইতিমধ্যেই কিছু হিন্দি গান শিখছি। আমি গোটা পৃথিবীকে এক্সপ্লোর করতে চাই।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
6/6
খুব অল্প বয়স, মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রকৃতির টানে এবং জঙ্গলমহলকে ভালোবেসে বেশ কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ান এই যুবক। বন্ধুর বাড়িতে থেকেই ঘুরেছেন বিভিন্ন জায়গা। তবে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে শুধু রাজ্য কিংবা দেশের নয় ভিন দেশ থেকেও পর্যটকরা আসায় নতুন করে পর্যটন শিল্পে আশার আলো দেখছেন সকলে। (ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
খুব অল্প বয়স, মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রকৃতির টানে এবং জঙ্গলমহলকে ভালবেসে বেশ কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ান এই যুবক। বন্ধুর বাড়িতে থেকেই ঘুরেছেন বিভিন্ন জায়গা। তবে জঙ্গলমহল ঝাড়গ্রামে শুধু রাজ্য কিংবা দেশের নয় ভিন দেশ থেকেও পর্যটকরা আসায় নতুন করে পর্যটন শিল্পে আশার আলো দেখছেন সকলে।(ছবি ও তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement