Anubrata on Sawan Somvar: পুজো শেষ না করে জলস্পর্শ নয়, শ্রাবণের শেষ সোমবারে ভক্তিভরে পুজো কেষ্টর, রইল ছবি

Last Updated:
মহাদেবের ভক্তিতে অন্য রূপে কেষ্ট! শিবভক্তদের পায়ে ব্যাথার মলম দিলেন নিজ হাতে
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। অন্যদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৈরি করে দেওয়া বীরভূম জেলার কোর কমিটির কনভেনারের পদে রয়েছেন তিনি। বরাবরই তিনি দেবদেবীদের ভক্ত। তিনি বোলপুরে তৃণমূল কার্যালয়ের কালীপুজোর আয়োজন করে থাকেন প্রত্যেক বছর। একদিকে যেমন তিনি কালী মায়ের ভক্ত ঠিক অন্য দিকে তিনি মহাদেবের বড় ভক্ত। আর এই দিন শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার।
বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। অন্যদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৈরি করে দেওয়া বীরভূম জেলার কোর কমিটির কনভেনারের পদে রয়েছেন তিনি। বরাবরই তিনি দেবদেবীদের ভক্ত। তিনি বোলপুরে তৃণমূল কার্যালয়ের কালীপুজোর আয়োজন করে থাকেন প্রত্যেক বছর। একদিকে যেমন তিনি কালী মায়ের ভক্ত ঠিক অন্য দিকে তিনি মহাদেবের বড় ভক্ত। আর এই দিন শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
দূর দুরান্ত থেকে ভক্তরা বীরভূমের মধ্যে অন্যতম সতীপীঠ কঙ্কালীতলা মন্দির থেকে জল নিয়ে গিয়ে সেই জল বীরভূমের বিভিন্ন শিব মন্দির অর্পণ করে থাকেন। ভক্তদের বিশ্বাস কঙ্কালীতলা মন্দিরের জল মহাদেবকে অর্পণ করলে মহাদেব প্রসন্ন হন। এবার সেই সমস্ত শিব ভক্তদের জন্য বোলপুরের তৃণমূল কার্যালয়ের বাইরে একটি ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। যেখানে সমস্ত শিব ভক্তদের জল, শরবত, লুচি, মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
দূর দুরান্ত থেকে ভক্তরা বীরভূমের মধ্যে অন্যতম সতীপীঠ কঙ্কালীতলা মন্দির থেকে জল নিয়ে গিয়ে সেই জল বীরভূমের বিভিন্ন শিব মন্দির অর্পণ করে থাকেন। ভক্তদের বিশ্বাস কঙ্কালীতলা মন্দিরের জল মহাদেবকে অর্পণ করলে মহাদেব প্রসন্ন হন। এবার সেই সমস্ত শিব ভক্তদের জন্য বোলপুরের তৃণমূল কার্যালয়ের বাইরে একটি ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। যেখানে সমস্ত শিব ভক্তদের জল, শরবত, লুচি, মিষ্টি বিতরণ করা হয়।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
আর সেখানেই অনুব্রত মণ্ডল কে একজন রাজনৈতিক নেতা নই বরং সাধারণ মানুষ হিসাবে দেখতে পেলেন ভক্তরা। যেখানে অনুব্রত মণ্ডল সমস্ত শিব ভক্তদের পায়ে ব্যথা উপশমের ওষুধ স্প্রে করে দিচ্ছেন নিজের হাতে। অনুব্রত মন্ডলের বিশ্বাস সনাতনী হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব এই শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার। আর সেই কারণেই তিনি শিব ভক্তদের পায়ে ব্যথা উপশমের ওষুধ স্প্রে করে দিচ্ছেন।
আর সেখানেই অনুব্রত মণ্ডলকে একজন রাজনৈতিক নেতা নয় বরং সাধারণ মানুষ হিসাবে দেখতে পেলেন ভক্তরা। যেখানে অনুব্রত মণ্ডল সমস্ত শিব ভক্তদের পায়ে ব্যথা উপশমের ওষুধ স্প্রে করে দিচ্ছেন নিজের হাতে। অনুব্রত মণ্ডলের বিশ্বাস সনাতনী হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব এই শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার। আর সেই কারণেই তিনি শিব ভক্তদের পায়ে ব্যথা উপশমের ওষুধ স্প্রে করে দিচ্ছেন।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
রবিবার রাত্রে বোলপুর দিয়ে যাঁরা বাঁক নিয়ে যাচ্ছিলেন, পায়ে স্প্রে করে দিচ্ছিলেন অনুব্রত মন্ডল। শুধু কী স্প্রে! না এর পাশাপাশি তিনি হাতে তুলে দিচ্ছিলেন জলের বোতল, ফলের রস,নুন চিনি দিয়ে লেবুর সরবত, লুচি, তরকারি, বোঁদে। অন্যদিকে কাজল শেখকেও এই দিন দেখা গিয়েছে জনসেবায়। ভক্তদের হাতে লুচি মিষ্টি তুলে দিচ্ছেন তিনি।
রবিবার রাত্রে বোলপুর দিয়ে যাঁরা বাঁক নিয়ে যাচ্ছিলেন, পায়ে স্প্রে করে দিচ্ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। শুধু কী স্প্রে! না এর পাশাপাশি তিনি হাতে তুলে দিচ্ছিলেন জলের বোতল, ফলের রস, নুন চিনি দিয়ে লেবুর সরবত, লুচি, তরকারি, বোঁদে। অন্যদিকে কাজল শেখকেও এই দিন দেখা গিয়েছে জনসেবায়। ভক্তদের হাতে লুচি মিষ্টি তুলে দিচ্ছেন তিনি।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
বোলপুরে তৃণমূল কার্যালয়ে কার্যত উৎসবের মেজাজ দেখা গিয়েছে। সেখানে বাঁধা হয় সুন্দর ভাবে প্যান্ডেল। বসানো হয় শিবের মূর্তি। বিভিন্ন আলোকসজ্জায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে প্যান্ডেল থেকে শুরু করে পার্টি অফিস। অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীদের কাছ থেকে জানা যায় অনুব্রত মণ্ডল পুজো-অর্চনায় বিশ্বাসী। সকালে ঠাকুরকে পুজো না দিয়ে তিনি জলস্পর্শও করেন না। আর সেই কারণেই এই উদ্যোগ।
বোলপুরে তৃণমূল কার্যালয়ে কার্যত উৎসবের মেজাজ দেখা গিয়েছে। সেখানে বাঁধা হয় সুন্দর ভাবে প্যান্ডেল। বসানো হয় শিবের মূর্তি। বিভিন্ন আলোকসজ্জায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে প্যান্ডেল থেকে শুরু করে পার্টি অফিস। অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীদের কাছ থেকে জানা যায় অনুব্রত মণ্ডল পুজো-অর্চনায় বিশ্বাসী। সকালে ঠাকুরকে পুজো না দিয়ে তিনি জলস্পর্শও করেন না। আর সেই কারণেই এই উদ্যোগ।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement