Alipore Zoo: রাতারাতি পালাল নাকি? খোঁজ নেই বিপন্ন প্রজাতির ৫৯টি প্রাণী! আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাণীর হিসাবে গরমিল, বিরাট চাঞ্চল্য

Last Updated:
আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাণীর হিসাবে গরমিলে ছড়ালো চাঞ্চল্য। রাতারাতি উধাও হয়ে গিয়েছে বিপন্ন প্রজাতির ৫৯টি প্রাণী। তবে সেটি খাতায় কলমে না অন্য কিছু তা নিয়ে রয়েছে সন্দেহ।
1/6
আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাণীর হিসাবে গরমিলে ছড়ালো চাঞ্চল্য। রাতারাতি উধাও হয়ে গিয়েছে বিপন্ন প্রজাতির ৫৯টি প্রাণী। তবে সেটি খাতায় কলমে না অন্য কিছু তা নিয়ে রয়েছে সন্দেহ।
আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাণীর হিসাবে গরমিলে ছড়ালো চাঞ্চল্য। রাতারাতি উধাও হয়ে গিয়েছে বিপন্ন প্রজাতির ৫৯টি প্রাণী। তবে সেটি খাতায় কলমে না অন্য কিছু তা নিয়ে রয়েছে সন্দেহ।
advertisement
2/6
ভারতের বিভিন্ন চিড়িয়াখানায় কোন প্রজাতির কতগুলি করে প্রাণী রয়েছে, প্রতি বছর তার রিপোর্ট প্রকাশ করে সেন্ট্রাল জ়ু অথরিটি। সেই 'অ্যানুয়াল ইনভেন্টরি অফ অ্যানিম্যালস'-এর তথ্য প্রকাশ হতে দেখা গিয়েছে এই গরমিল।
ভারতের বিভিন্ন চিড়িয়াখানায় কোন প্রজাতির কতগুলি করে প্রাণী রয়েছে, প্রতি বছর তার রিপোর্ট প্রকাশ করে সেন্ট্রাল জ়ু অথরিটি। সেই 'অ্যানুয়াল ইনভেন্টরি অফ অ্যানিম্যালস'-এর তথ্য প্রকাশ হতে দেখা গিয়েছে এই গরমিল।
advertisement
3/6
কোনও এক বা দু'বছর নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে একমাত্র আলিপুর চিড়িয়াখানার 'অ্যানুয়াল ইনভেন্টরি অফ অ্যানিম্যালস'-এ পাঠানো হিসাবে বিস্তর গোলমাল রয়েছে।
কোনও এক বা দু'বছর নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে একমাত্র আলিপুর চিড়িয়াখানার 'অ্যানুয়াল ইনভেন্টরি অফ অ্যানিম্যালস'-এ পাঠানো হিসাবে বিস্তর গোলমাল রয়েছে।
advertisement
4/6
রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৯৫-৯৬ থেকে এ পর্যন্ত প্রতি বছরই চিড়িয়াখানায় পশুপাখির পরিমাণ চোখে পড়ার মতো হারে কমেছে। ২০২১-২২ এ ৩১ মার্চ কলকতার আলিপুর চিড়িয়াখানায় বিপন্ন প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা ছিল ১৯০। কিন্তু পরদিন দেখা যাচ্ছে এমন প্রাণীর সংখ্যা মাত্র ১৩১।
রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৯৫-৯৬ থেকে এ পর্যন্ত প্রতি বছরই চিড়িয়াখানায় পশুপাখির পরিমাণ চোখে পড়ার মতো হারে কমেছে। ২০২১-২২ এ ৩১ মার্চ কলকতার আলিপুর চিড়িয়াখানায় বিপন্ন প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা ছিল ১৯০। কিন্তু পরদিন দেখা যাচ্ছে এমন প্রাণীর সংখ্যা মাত্র ১৩১।
advertisement
5/6
হিসেবের খাতা থেকে 'হারিয়ে যাওয়া' পশুদের কী হয়েছে, তারা আদৌ জীবিত আছে কি না সেই প্রশ্নের উত্তর নেই কারুর কাছে।
হিসেবের খাতা থেকে 'হারিয়ে যাওয়া' পশুদের কী হয়েছে, তারা আদৌ জীবিত আছে কি না সেই প্রশ্নের উত্তর নেই কারুর কাছে।
advertisement
6/6
৩১ মার্চের 'ক্লোজ়িং স্টক' এবং ১ এপ্রিলের 'ওপেনিং স্টক' এত ফারাক কেন সেই প্রশ্নের উত্তর নেই কারুর কাছে। ফলে কোথাও কি কিছু একটা চলছে ভিতরে তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিচ্ছে সকলের মনে।
৩১ মার্চের 'ক্লোজ়িং স্টক' এবং ১ এপ্রিলের 'ওপেনিং স্টক' এত ফারাক কেন সেই প্রশ্নের উত্তর নেই কারুর কাছে। ফলে কোথাও কি কিছু একটা চলছে ভিতরে তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিচ্ছে সকলের মনে।
advertisement
advertisement
advertisement