৫০০ মেগা ভোল্টের ট্রান্সফর্মার সুভাষগ্রামে, মিটবে সমস্যা

Last Updated:
এই বিশালাকার ট্রান্সফর্মার ১২৮ চাকার বিশেষ হাইড্রোলিক ট্রাকে করে আনা হচ্ছে। কোলাঘাট থেকে নদীপথে বজবজে আনা হয় এই ট্রান্সফর্মারকে। কিন্তু সড়ক পথে নিয়ে যাওয়ার আগে বিদ্যুৎ বিভাগ, পাওয়ার গ্রিডের আধিকারিকরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেন। বজবজ থেকে আমতলা দিয়ে বারুইপুর পেরিয়ে সুভাষগ্রামে ঢুকবে এই যন্ত্র
1/6
দিনদিন বাড়ছে চাহিদা। তাই নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য আরও একটি ৫০০ মেগা ভোল্ট অ্যাম্ফিয়ার (এমভিএ) ট্রান্সফর্মার বসতে চলেছে সুভাষগ্রাম পাওয়ার গ্রিডে।[তথ্য ও ছবি: সুমন সাহা]
advertisement
2/6
এর ফলে উপকৃত হবেন কলকাতা ও দুই ২৪ পরগণার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ। গতবছর এরকমই অতি শক্তিশালি এবং ক্ষমতাসম্পন্ন ট্রান্সফর্মার বসানো হয়েছিল। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্তাদের মতে, প্রতি বছর জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদাও বাড়ছে। সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
3/6
বিশেষ করে গরমকালে চাপ বাড়ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলির উপর। তাই বাড়তি লোড নেওয়ার মতো এই  ট্রান্সফর্মার প্রয়োজন। সেই কথা মাথা রেখেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
4/6
কোলাঘাট থেকে নদীপথে বজবজে আনা হয় এই ট্রান্সফর্মারকে। কিন্তু সড়ক পথে নিয়ে যাওয়ার আগে বিদ্যুৎ বিভাগ, পাওয়ার গ্রিডের আধিকারিকরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বজবজ থেকে আমতলা দিয়ে বারুইপুর পেরিয়ে সুভাষগ্রামে ঢুকবে এই যন্ত্র।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
5/6
সব পক্ষের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বজবজ থেকে যাত্রা শুরু করেছে এই ২৬০ টন ওজনের যন্ত্রটি। প্রশাসনিক কর্তারা অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার এটিকে নিয়ে আসার পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে এই যন্ত্রকে আনতে বজবজ-১ ব্লকের গোবরঝুড়ি খালের উপর একটি অস্থায়ী রাস্তা তৈরি করা হয়।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
6/6
এই বিশালাকার ট্রান্সফর্মার ১২৮ চাকার বিশেষ হাইড্রোলিক ট্রাকে করে আনা হচ্ছে। শুধুমাত্র রাতে কয়েক কিলোমিটার করে এগোচ্ছে ওই গাড়িটি। প্রশাসন মনে করছে, এইভাবে চললে আগামী ১০ দিনের মধ্যে এই ট্রান্সফর্মার সুভাষগ্রাম পৌঁছে যাবে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
advertisement
advertisement