Worlds Sixth Ocean: বদলে যাচ্ছে পৃথিবীর মানচিত্র, ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যেতে পারে কোন মহাদেশ? তৈরি হচ্ছে নতুন মহাসাগর! চাঞ্চল্যকর দাবি বিজ্ঞানীদের

Last Updated:
Worlds Sixth Ocean: একটি নতুন মহাসাগরের জন্ম, লক্ষ লক্ষ বছরের সাধনার সমান। এই সম্ভাবনা পৃথিবীর গতিশীল বিবর্তনের আভাস দেয়।
1/8
পৃথিবীর সদা পরিবর্তনশীল প্রকৃতির প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তৈরি হতে চলেছে পৃথিবীর ষষ্ঠ মহাসাগর। আফ্রিকা মহাদেশে এমনই সম্ভাবনার খোঁজ মিলেছে বৈজ্ঞানিক তদন্তের মাধ্যমে। পৃথিবী পৃষ্ঠের নীচে চলছে নাটকীয় রূপান্তর। আমরা হয়তো উপরে বসে তা বুঝতেও পারছি না। কিন্তু রোজ একটু একটু করে সরে যাচ্ছে পায়ের তলায় মাটি। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই সত্যি বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
পৃথিবীর সদা পরিবর্তনশীল প্রকৃতির প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তৈরি হতে চলেছে পৃথিবীর ষষ্ঠ মহাসাগর। আফ্রিকা মহাদেশে এমনই সম্ভাবনার খোঁজ মিলেছে বৈজ্ঞানিক তদন্তের মাধ্যমে। পৃথিবী পৃষ্ঠের নীচে চলছে নাটকীয় রূপান্তর। আমরা হয়তো উপরে বসে তা বুঝতেও পারছি না। কিন্তু রোজ একটু একটু করে সরে যাচ্ছে পায়ের তলায় মাটি। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই সত্যি বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
2/8
একটি নতুন মহাসাগরের জন্ম, লক্ষ লক্ষ বছরের সাধনার সমান। এই সম্ভাবনা পৃথিবীর গতিশীল বিবর্তনের আভাস দেয়। যে কারণে এই ষষ্ঠ মহাসাগর গঠনের হতে পারে, সেই কারণও আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
একটি নতুন মহাসাগরের জন্ম, লক্ষ লক্ষ বছরের সাধনার সমান। এই সম্ভাবনা পৃথিবীর গতিশীল বিবর্তনের আভাস দেয়। যে কারণে এই ষষ্ঠ মহাসাগর গঠনের হতে পারে, সেই কারণও আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
3/8
পূর্ব আফ্রিকান রিফ্টে, হাজার হাজার কিলোমিটার প্রসারিত একটি বিশাল ফাটল দেখা গিয়েছে। যা আফ্রিকাকে দুটি ভাগে ভাগ করে দিচ্ছে। দুটি দিকে সরে যাচ্ছে টেকটনিক প্লেট। ফলে পৃথিবীর মানচিত্রও বদলে যাবে এটাই স্বাভাবিক।
পূর্ব আফ্রিকান রিফ্টে, হাজার হাজার কিলোমিটার প্রসারিত একটি বিশাল ফাটল দেখা গিয়েছে। যা আফ্রিকাকে দুটি ভাগে ভাগ করে দিচ্ছে। দুটি দিকে সরে যাচ্ছে টেকটনিক প্লেট। ফলে পৃথিবীর মানচিত্রও বদলে যাবে এটাই স্বাভাবিক।
advertisement
4/8
পৃথিবী পাঁচটি মহাসাগর মিলিয়ে ৭১ শতাংশ জলে আচ্ছাদিত। প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক, ভারতীয়, দক্ষিণ এবং আর্কটিক মহাসাগর। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, এবার আফ্রিকান মহাদেশ তার সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময় ল্যান্ডস্কেপ সহ একটি বিরল ভূতাত্ত্বিক ঘটনার কারণে নতুন মহাসাগর গঠনের দিকে এগিয়ে চলেছে। আফার ট্রায়াঙ্গলে বিকাশমান এই প্রক্রিয়া।
পৃথিবী পাঁচটি মহাসাগর মিলিয়ে ৭১ শতাংশ জলে আচ্ছাদিত। প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক, ভারতীয়, দক্ষিণ এবং আর্কটিক মহাসাগর। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, এবার আফ্রিকান মহাদেশ তার সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময় ল্যান্ডস্কেপ সহ একটি বিরল ভূতাত্ত্বিক ঘটনার কারণে নতুন মহাসাগর গঠনের দিকে এগিয়ে চলেছে। আফার ট্রায়াঙ্গলে বিকাশমান এই প্রক্রিয়া।
advertisement
5/8
ভূ-বিজ্ঞানীদের মতে মাত্র ১ মিলিয়ন বছরের মধ্যে বা তার আগেই তৈরি হবে নতুন মহাসাগর। এই আবিষ্কারটি কেবল একটি ভূতাত্ত্বিক বিস্ময় নয় বরং গতিশীল শক্তিগুলির একটি আভাস যা ক্রমাগত পৃথিবীর পুনর্নির্মাণকে নির্দেশ করে।
ভূ-বিজ্ঞানীদের মতে মাত্র ১ মিলিয়ন বছরের মধ্যে বা তার আগেই তৈরি হবে নতুন মহাসাগর। এই আবিষ্কারটি কেবল একটি ভূতাত্ত্বিক বিস্ময় নয় বরং গতিশীল শক্তিগুলির একটি আভাস যা ক্রমাগত পৃথিবীর পুনর্নির্মাণকে নির্দেশ করে।
advertisement
6/8
পূর্ব আফ্রিকান রিফ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য টেকটোনিক প্লেটগুলির মধ্যে একটি। উত্তরে লোহিত সাগর থেকে দক্ষিণে মোজাম্বিক পর্যন্ত প্রায় ৬০০০ কিলোমিটারের বেশি বিস্তৃত এই প্লেট। বিশাল ফাটল আফ্রিকান প্লেট এবং সোমালি প্লেটের মধ্যে সীমানাকেও চিহ্নিত করে, দুটি টেকটোনিক প্লেট যা প্রতি বছর প্রায় ০.৮ সেন্টিমিটার হারে একে অপরের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে ।
পূর্ব আফ্রিকান রিফ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য টেকটোনিক প্লেটগুলির মধ্যে একটি। উত্তরে লোহিত সাগর থেকে দক্ষিণে মোজাম্বিক পর্যন্ত প্রায় ৬০০০ কিলোমিটারের বেশি বিস্তৃত এই প্লেট। বিশাল ফাটল আফ্রিকান প্লেট এবং সোমালি প্লেটের মধ্যে সীমানাকেও চিহ্নিত করে, দুটি টেকটোনিক প্লেট যা প্রতি বছর প্রায় ০.৮ সেন্টিমিটার হারে একে অপরের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে ।
advertisement
7/8
ভূতাত্ত্বিকরা অনুমান করেছেন যে পাঁচ থেকে ১০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে, টেকটোনিক শক্তি আফ্রিকা মহাদেশকে দুটি ভাগে বিভক্ত করবে। যার ফলে একটি নতুন সমুদ্র অববাহিকা তৈরি করবে। জলের এই নতুন আধারের ফলে আফার অঞ্চলে লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগর এবং পূর্ব আফ্রিকান রিফ্ট উপত্যকায় বন্যা দেখা দেবে।
ভূতাত্ত্বিকরা অনুমান করেছেন যে পাঁচ থেকে ১০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে, টেকটোনিক শক্তি আফ্রিকা মহাদেশকে দুটি ভাগে বিভক্ত করবে। যার ফলে একটি নতুন সমুদ্র অববাহিকা তৈরি করবে। জলের এই নতুন আধারের ফলে আফার অঞ্চলে লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগর এবং পূর্ব আফ্রিকান রিফ্ট উপত্যকায় বন্যা দেখা দেবে।
advertisement
8/8
ভূতাত্ত্বিক শক্তিগুলি যে অবিশ্বাস্য গতিতে কাজ করতে পারে তাও বোঝা যায় সেই সময়েই। ফাটলটি প্রসারিত হতে থাকলে, আফ্রিকার ল্যান্ডস্কেপে বড় পরিবর্তন আসবে। জাম্বিয়া এবং উগান্ডার মতো বর্তমানে ল্যান্ডলকড দেশগুলি অবশেষে উপকূলরেখা লাভ করতে পারে। বিশ্ব বাণিজ্য রুটেও পরিবর্তন আসবে। নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি হতে পারে। শিপিং এবং পর্যটনের মতো শিল্পের দরজা খুলে যেতে পারে।
ভূতাত্ত্বিক শক্তিগুলি যে অবিশ্বাস্য গতিতে কাজ করতে পারে তাও বোঝা যায় সেই সময়েই। ফাটলটি প্রসারিত হতে থাকলে, আফ্রিকার ল্যান্ডস্কেপে বড় পরিবর্তন আসবে। জাম্বিয়া এবং উগান্ডার মতো বর্তমানে ল্যান্ডলকড দেশগুলি অবশেষে উপকূলরেখা লাভ করতে পারে। বিশ্ব বাণিজ্য রুটেও পরিবর্তন আসবে। নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি হতে পারে। শিপিং এবং পর্যটনের মতো শিল্পের দরজা খুলে যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement