বখরি ইদ আসলে কী ? কেন পালন করা হয় এই উৎসব ?

Last Updated:
1/8
• মাঝে আর দু’টো দিন ৷ তারপরেই ইদুল আযহা বা বখরি ইদ ৷ আবার একে কুরবানি ইদও বলেন অনেকে ৷ ইসলাম ধর্মাবলম্বিদের কাছে বছরের প্রধান দু’টি উৎসবের মধ্যে এটা একটা ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• মাঝে আর দু’টো দিন ৷ তারপরেই ইদুল আযহা বা বখরি ইদ ৷ আবার একে কুরবানি ইদও বলেন অনেকে ৷ ইসলাম ধর্মাবলম্বিদের কাছে বছরের প্রধান দু’টি উৎসবের মধ্যে এটা একটা ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
2/8
• ইদুল আযহা একটি আরবী শব্দ ৷ এর অর্থ হল ত্যাগের উৎসব ৷ এই দিন নিজের প্রিয় পোষ্যকে আল্লাহর কাছে উৎসর্গ করে ত্যাগের পরীক্ষা দেন সকলে ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• ইদুল আযহা একটি আরবী শব্দ ৷ এর অর্থ হল ত্যাগের উৎসব ৷ এই দিন নিজের প্রিয় পোষ্যকে আল্লাহর কাছে উৎসর্গ করে ত্যাগের পরীক্ষা দেন সকলে ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
3/8
• এই উৎসবের প্রকৃত উৎস কোথা থেকে ? ইসলাম মতে, আল্লাহ তালা ইসলামের নবী হযরত ইব্রাহীমকে স্বপ্নে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি কুরবানি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন ৷ আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী হযরত তাঁর সবচেয়ে প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে কুরবানি দিতে যান ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• এই উৎসবের প্রকৃত উৎস কোথা থেকে ? ইসলাম মতে, আল্লাহ তালা ইসলামের নবী হযরত ইব্রাহীমকে স্বপ্নে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি কুরবানি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন ৷ আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী হযরত তাঁর সবচেয়ে প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে কুরবানি দিতে যান ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
4/8
• হযরতের এই ত্যাগ দেখে খুশি হন আল্লাহ ৷ তখন পুত্রের কুরবানি দিতে তাঁকে বাধা দেন আল্লাহ ৷ পরিবর্তে একটি পশুর বলি চান তিনি ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• হযরতের এই ত্যাগ দেখে খুশি হন আল্লাহ ৷ তখন পুত্রের কুরবানি দিতে তাঁকে বাধা দেন আল্লাহ ৷ পরিবর্তে একটি পশুর বলি চান তিনি ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
5/8
• সেই থেকে এই দিনটি প্রিয় জিনিসকে কুরবানি দিয়ে পালন করেন ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ৷ যাঁর যেমন সামর্থ্য সেই অনুযায়ী পশুর কুরবানি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে কোরানে ৷  তবে ভ্রাম্যমান পশুকে কুরবানি দেওয়া যায় না ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• সেই থেকে এই দিনটি প্রিয় জিনিসকে কুরবানি দিয়ে পালন করেন ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ৷ যাঁর যেমন সামর্থ্য সেই অনুযায়ী পশুর কুরবানি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে কোরানে ৷ তবে ভ্রাম্যমান পশুকে কুরবানি দেওয়া যায় না ৷ ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
6/8
• সাধারণত গরু, খাসি, উট, মহিষ কুরবানি দেওয়া হয় ৷ গরুর বা মহিষ এর ক্ষেত্রে সর্বোচচ্চ ৭ ভাগে কুরবানি করা যায় অর্থাৎ ২, ৩, ৫ বা ৭ ব্যক্তি একটি গরু কুরবানিতে ভাগ নিতে পারবেন ৷ কুরবানির খাসীর বয়স কমপক্ষে ১ বছর হতে হবে। গরু ও মহিষের বয়স কমপক্ষে ২ বছর হতে হবে। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• সাধারণত গরু, খাসি, উট, মহিষ কুরবানি দেওয়া হয় ৷ গরুর বা মহিষ এর ক্ষেত্রে সর্বোচচ্চ ৭ ভাগে কুরবানি করা যায় অর্থাৎ ২, ৩, ৫ বা ৭ ব্যক্তি একটি গরু কুরবানিতে ভাগ নিতে পারবেন ৷ কুরবানির খাসীর বয়স কমপক্ষে ১ বছর হতে হবে। গরু ও মহিষের বয়স কমপক্ষে ২ বছর হতে হবে। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
7/8
• ইদের দিন সকালে গোসল করে, শুদ্ধ কাপড়ে নামাজ পড়ে সমস্ত পরিবার একসঙ্গে বিভিন্ন ধরণের মিষ্টি দিয়ে নাস্তা করে ৷ এরপরেই কুরবানি দেয় পোষ্যকে৷ নিজের হাতে কুরবানি দেওয়া ভাল ৷ কুরবানি প্রাণিকে দক্ষিণ দিকে রেখে কিবলামুখী করে, ধারালো অস্ত্র দিয়ে 'বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার' বলে জবাই করতে হয়। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• ইদের দিন সকালে গোসল করে, শুদ্ধ কাপড়ে নামাজ পড়ে সমস্ত পরিবার একসঙ্গে বিভিন্ন ধরণের মিষ্টি দিয়ে নাস্তা করে ৷ এরপরেই কুরবানি দেয় পোষ্যকে৷ নিজের হাতে কুরবানি দেওয়া ভাল ৷ কুরবানি প্রাণিকে দক্ষিণ দিকে রেখে কিবলামুখী করে, ধারালো অস্ত্র দিয়ে 'বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার' বলে জবাই করতে হয়। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
8/8
• হিজরি বর্ষপঞ্জি হিসাবে জিলহজ্জ্ব মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ পর্যন্ত ৩ দিন ধরে ঈদুল আজহা চলে। হিজরি চান্দ্র বছরের গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার মাঝে ২ মাস ১০ দিন ব্যবধান থাকে। দিনের হিসেবে যা সবোর্চ্চ ৭০ দিন হতে পারে। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
• হিজরি বর্ষপঞ্জি হিসাবে জিলহজ্জ্ব মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ পর্যন্ত ৩ দিন ধরে ঈদুল আজহা চলে। হিজরি চান্দ্র বছরের গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার মাঝে ২ মাস ১০ দিন ব্যবধান থাকে। দিনের হিসেবে যা সবোর্চ্চ ৭০ দিন হতে পারে। ছবি: পিক্স্যাবে ৷
advertisement
advertisement
advertisement