ভয়ঙ্কর 'মহাপ্রলয়'! আর কোনও মানুষ থাকবে না...! সুপারকম্পিউটারের চমকে দেওয়া ভবিষ্যদ্বাণী, কবে 'ধ্বংস' হবে পৃথিবী?

Last Updated:
Earth: বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, আগামী কয়েক বছরে পৃথিবীতে মানুষের বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। ৯২% অঞ্চল বসবাসের অনুপযোগী হবে। কী করবেন তখন?
1/10
বিজ্ঞানীরা সুপারকম্পিউটারের মাধ্যমে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে গবেষণা করেছেন, যার ফলে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর এক তথ্য। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আগামী কিছু বছরের মধ্যেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠতে পারে।
বিজ্ঞানীরা সুপারকম্পিউটারের মাধ্যমে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে গবেষণা করেছেন, যার ফলে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর এক তথ্য। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আগামী কিছু বছরের মধ্যেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠতে পারে।
advertisement
2/10
এই ফলাফল দেখে অনেকেই মনে করছেন, হয়তো পৃথিবীর শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। একদিন এমন এক দিন আসবে, যখন আর কোনও মানুষই জীবিত থাকবে না! কী ভাবে ঘটবে সেই ভয়ঙ্কর মহাপ্রলয়?
এই ফলাফল দেখে অনেকেই মনে করছেন, হয়তো পৃথিবীর শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। একদিন এমন এক দিন আসবে, যখন আর কোনও মানুষই জীবিত থাকবে না! কী ভাবে ঘটবে সেই ভয়ঙ্কর মহাপ্রলয়?
advertisement
3/10
সুপারকম্পিউটারের ভবিষ্যদ্বাণী: কবে ধ্বংস হবে পৃথিবী?২০১২ সালকে আজও অনেকে ভুলতে পারেননি। সেই বছরই ছড়িয়ে পড়েছিল পৃথিবীর শেষ হয়ে যাওয়ার ভয়। বিভিন্ন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল যে, ২১ ডিসেম্বরেই নাকি পৃথিবীর শেষ দিন হবে এবং এক ভয়াবহ বিপর্যয় ধেয়ে আসবে। কিছু প্রাচীন কাহিনি, ক্যালেন্ডার এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণায় পৃথিবীর আয়ুষ্কাল এবং তার শেষ হওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবার এক নতুন সুপারকম্পিউটারও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে, পৃথিবীর শেষ খুব বেশি দূরে নয়!
সুপারকম্পিউটারের ভবিষ্যদ্বাণী: কবে ধ্বংস হবে পৃথিবী? ২০১২ সালকে আজও অনেকে ভুলতে পারেননি। সেই বছরই ছড়িয়ে পড়েছিল পৃথিবীর শেষ হয়ে যাওয়ার ভয়। বিভিন্ন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল যে, ২১ ডিসেম্বরেই নাকি পৃথিবীর শেষ দিন হবে এবং এক ভয়াবহ বিপর্যয় ধেয়ে আসবে। কিছু প্রাচীন কাহিনি, ক্যালেন্ডার এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণায় পৃথিবীর আয়ুষ্কাল এবং তার শেষ হওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবার এক নতুন সুপারকম্পিউটারও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে, পৃথিবীর শেষ খুব বেশি দূরে নয়!
advertisement
4/10
একটি নতুন সুপারকম্পিউটার সিমুলেশন বিজ্ঞানীদের পৃথিবীর ভয়ংকর ভবিষ্যতের আভাস দিয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আগামী ২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীর অবস্থা এতটাই শোচনীয় হয়ে উঠবে যে, মানুষের বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
একটি নতুন সুপারকম্পিউটার সিমুলেশন বিজ্ঞানীদের পৃথিবীর ভয়ংকর ভবিষ্যতের আভাস দিয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আগামী ২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীর অবস্থা এতটাই শোচনীয় হয়ে উঠবে যে, মানুষের বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
advertisement
5/10
গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, পৃথিবীর তাপমাত্রা যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভবিষ্যতে বহু প্রজাতি, এমনকি মানুষও বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। ভয়ংকর দাবদাহ, অগ্ন্যুৎপাত এবং গ্রীনহাউস প্রভাবের কারণে পৃথিবী হয়ে উঠতে পারে প্রাণহীন এক গ্রহ।
গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, পৃথিবীর তাপমাত্রা যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভবিষ্যতে বহু প্রজাতি, এমনকি মানুষও বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। ভয়ঙ্কর দাবদাহ, অগ্ন্যুৎপাত এবং গ্রীনহাউস প্রভাবের কারণে পৃথিবী হয়ে উঠতে পারে প্রাণহীন এক গ্রহ।
advertisement
6/10
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশ একত্রিত হয়ে তৈরি করবে নতুন এক সুপারকন্টিনেন্ট, যার নাম দেওয়া হয়েছে **'প্যানজিয়া আলটিমা' (Pangaea Ultima)**। এই সুবিশাল মহাদেশটি নিরক্ষীয় অঞ্চলের কাছাকাছি গঠিত হবে এবং তাপমাত্রা থাকবে প্রায় **৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস** (১২২ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশ একত্রিত হয়ে তৈরি করবে নতুন এক সুপারকন্টিনেন্ট, যার নাম দেওয়া হয়েছে **'প্যানজিয়া আলটিমা' (Pangaea Ultima)**। এই সুবিশাল মহাদেশটি নিরক্ষীয় অঞ্চলের কাছাকাছি গঠিত হবে এবং তাপমাত্রা থাকবে প্রায় **৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস** (১২২ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।
advertisement
7/10
এর ফলে এই অঞ্চলগুলোতে মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠবে। উচ্চ আর্দ্রতা, প্রচণ্ড গরম এবং প্রবল অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এই সুপারকন্টিনেন্ট বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠবে।
এর ফলে এই অঞ্চলগুলোতে মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠবে। উচ্চ আর্দ্রতা, প্রচণ্ড গরম এবং প্রবল অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এই সুপারকন্টিনেন্ট বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠবে।
advertisement
8/10
গবেষণা বলছে, পৃথিবীতে অগ্ন্যুৎপাত বেড়ে যাওয়ার ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রাও ভয়ানকভাবে বেড়ে যাবে, যা গ্রীনহাউস প্রভাবকে আরও তীব্র করবে। এছাড়া সূর্যের তীব্রতা আরও বাড়বে, যার ফলে গরম সহ্য করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। গবেষণায় উঠে এসেছে, ভবিষ্যতে পৃথিবীর **৯২% অঞ্চল** মানুষের বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে!
গবেষণা বলছে, পৃথিবীতে অগ্ন্যুৎপাত বেড়ে যাওয়ার ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রাও ভয়ানকভাবে বেড়ে যাবে, যা গ্রীনহাউস প্রভাবকে আরও তীব্র করবে। এছাড়া সূর্যের তীব্রতা আরও বাড়বে, যার ফলে গরম সহ্য করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। গবেষণায় উঠে এসেছে, ভবিষ্যতে পৃথিবীর **৯২% অঞ্চল** মানুষের বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে!
advertisement
9/10
পড়বে! বিজ্ঞানীরা বলছেন, হয়তো কেবল মেরু এবং উপকূলীয় কিছু জায়গায় মানুষ টিকে থাকতে পারবে। আবহাওয়া বিজ্ঞানী ড. আলেকজান্ডার ফার্নসওর্থ এই পরিস্থিতিকে **"Triple Whammy"** বা 'তিনগুণ বিপর্যয়' বলেছেন। তিনি জানান, চরম তাপ, অত্যধিক আর্দ্রতা এবং ক্রমবর্ধমান অগ্ন্যুৎপাত একসঙ্গে মিলিত হয়ে পৃথিবীকে প্রায় বাসযোগ্যহীন করে তুলবে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, হয়তো কেবল মেরু এবং উপকূলীয় কিছু জায়গায় মানুষ টিকে থাকতে পারবে। আবহাওয়া বিজ্ঞানী ড. আলেকজান্ডার ফার্নসওর্থ এই পরিস্থিতিকে **"Triple Whammy"** বা 'তিনগুণ বিপর্যয়' বলেছেন। তিনি জানান, চরম তাপ, অত্যধিক আর্দ্রতা এবং ক্রমবর্ধমান অগ্ন্যুৎপাত একসঙ্গে মিলিত হয়ে পৃথিবীকে প্রায় বাসযোগ্যহীন করে তুলবে।
advertisement
10/10
এই গবেষণাগুলি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ একেবারেই অনিশ্চিত। তবে এটাও সত্যি যে, মানুষের কর্মকাণ্ডই ধীরে ধীরে আমাদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যদিও এই ভয়ঙ্কর ঘটনা আমাদের জীবদ্দশায় ঘটবে না, তবুও জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা আমাদের সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। যদি এখনই সতর্ক না হওয়া যায়, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য চরম বিপদের মুখে পড়তে হবে।
এই গবেষণাগুলি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ একেবারেই অনিশ্চিত। তবে এটাও সত্যি যে, মানুষের কর্মকাণ্ডই ধীরে ধীরে আমাদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যদিও এই ভয়ঙ্কর ঘটনা আমাদের জীবদ্দশায় ঘটবে না, তবুও জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা আমাদের সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। যদি এখনই সতর্ক না হওয়া যায়, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য চরম বিপদের মুখে পড়তে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement