ক্রিসমাস আর নিউইয়ারে মদ্যপানের প্ল্যান? শুধু হ্যাংওভার নয়! হতে পারে হ্যাংজাইটি! কী সেটা জানেন?

Last Updated:
রাত পোহালেই ক্রিসমাস। আর বড়দিন মানেই উৎসবের আসর সঙ্গে দেদার খানাপিনা আর জমাটি উল্লাস। ক্রিসমাস, বর্ষবরণে কোথায় যাবেন, কী করবেন, কী খাবেন তাঁর প্ল্যান তো চলছেই। কিন্তু, মাত্রাতিরিক্ত মদ খেলেই বিপদ। পরেরদিন শুধু হ্যাংওভার নয়, ভুগতে হবে আরও নানান সমস্যায়।
1/7
 রাত পোহালেই ক্রিসমাস। আর বড়দিন মানেই উৎসবের আসর সঙ্গে দেদার খানাপিনা আর জমাটি উল্লাস। ক্রিসমাস, বর্ষবরণে কোথায় যাবেন, কী করবেন, কী খাবেন তাঁর প্ল্যান তো চলছেই। কিন্তু, মাত্রাতিরিক্ত মদ খেলেই বিপদ। পরেরদিন শুধু হ্যাংওভার নয়, ভুগতে হবে আরও নানান সমস্যায়।
রাত পোহালেই ক্রিসমাস। আর বড়দিন মানেই উৎসবের আসর সঙ্গে দেদার খানাপিনা আর জমাটি উল্লাস। ক্রিসমাস, বর্ষবরণে কোথায় যাবেন, কী করবেন, কী খাবেন তাঁর প্ল্যান তো চলছেই। কিন্তু, মাত্রাতিরিক্ত মদ খেলেই বিপদ। পরেরদিন শুধু হ্যাংওভার নয়, ভুগতে হবে আরও নানান সমস্যায়।
advertisement
2/7
 অতিরিক্ত মদ্যপান করলে আপনি ভুগতে পারেন হ্যাংজাইটিতে। অর্থাৎ হ্যাংওভার আর অ্যাংজাইটি মিশে মেজাজ হয়ে যেতে পারে বিতিকিচ্ছিরি। আর এরফলেই আপনার মস্তিষ্কে প্রভাব পড়তে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হ্যাংজাইটি কী?
অতিরিক্ত মদ্যপান করলে আপনি ভুগতে পারেন হ্যাংজাইটিতে। অর্থাৎ হ্যাংওভার আর অ্যাংজাইটি মিশে মেজাজ হয়ে যেতে পারে বিতিকিচ্ছিরি। আর এরফলেই আপনার মস্তিষ্কে প্রভাব পড়তে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হ্যাংজাইটি কী?
advertisement
3/7
 মদ্যপান শুধু আপনার লিভারের বারোটা বাজায় না। অ্যালকোহল আপনার মস্তিক্সের উপরেও প্রভাব ফেলে। বিশেষত, ব্রেনে আগের চেয়েও উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তখন শরীরে অস্থিরভাব দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে ব্রেনের নিউরোট্র্যান্সমিটার লেভেলের উপর প্রভাব ফেলে। মদ্যপান করলে GABA (Gamma- Aminobutyic Acid) একইসঙ্গে সেরেটোনিনের মাত্রা বেড়ে যায়। তখন অ্যাংজাইটি কমে যায় এবং মন মেজাজ ফুরফুরে থাকে।
মদ্যপান শুধু আপনার লিভারের বারোটা বাজায় না। অ্যালকোহল আপনার মস্তিক্সের উপরেও প্রভাব ফেলে। বিশেষত, ব্রেনে আগের চেয়েও উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তখন শরীরে অস্থিরভাব দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে ব্রেনের নিউরোট্র্যান্সমিটার লেভেলের উপর প্রভাব ফেলে। মদ্যপান করলে GABA (Gamma- Aminobutyic Acid) একইসঙ্গে সেরেটোনিনের মাত্রা বেড়ে যায়। তখন অ্যাংজাইটি কমে যায় এবং মন মেজাজ ফুরফুরে থাকে।
advertisement
4/7
মণিপুরে বহু দশক ধরে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মদ্যপানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর রয়েছে। যদিও রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০২৩ সালের শেষের দিকে সরকার আংশিক শিথিলতার ঘোষণা করেছিল, তবে সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়নি। যে'সব রাজ্যে মদ্যপান বৈধ, সেখানে আবগারি দফতর ঘরে কতটা মদ রাখা যাবে এবং এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে কতটা মদ বহন করা যাবে, সে বিষয়ে কড়া সীমা নির্ধারণ করে দেয়।
কিন্তু, আপনি যখনই মদ্যপান বন্ধ করে দেন তখন GABA- এর মাত্রা হঠাৎ করেই কমে যায়। তখন ব্রেন আগের চেয়ে বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তখন শরীরে অস্থিরতা অনুভব করেন। পাশাপাশি অ্যাংজাইটি বাড়তে থাকে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে প্যানিক অ্যাটাকও হয়।
advertisement
5/7
জানা যাচ্ছে, ডিস্ট্রিবিউটর, হোল সেলারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে যতটা সম্ভব পুরনো দামে স্টক বিক্রি করে দিতে। তবে তার পরেও যে মদ বিক্রি করা সম্ভব হবে না, সেগুলি নতুন দামের আওতায় আনা হবে। নতুন মূল্যের স্টিকার লাগাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে।
এই প্রসঙ্গে মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার সরোজ গৌতম জানাচ্ছেন, মদ্যপান করলে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়। প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়। এর জেরে শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। প্রস্রাবের মাধ্যমে দুর্গন্ধ ছড়ানোর মতো উপসর্গ ছড়ায়। মদ্যপান করলে ঘুমেরও বারোটা বাজে। হ্যাংওভারের জেরে ঘুম হয় না। তখন আরও অ্যাংজাইটি তৈরি হয়।
advertisement
6/7
 হ্যাংজাইটি এড়ানোর কিছু উপায়<br />পর্যাপ্ত পরিমাণে মদ্যপান করুন। ৬০ মিলির বেশি মদ্যপান করলে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে গিয়ে শরীর অসুস্থ হুয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের মদ একসঙ্গে খাবেন না।<br />মদ্যপান করলে একসঙ্গে জলও খেতে হবে। শরীর যেন কোনওভাবেই ডিহাইড্রেট না হয় সেইদিকে নজর রাখুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। শরীরের দুর্বলতা এড়াতে।
হ্যাংজাইটি এড়ানোর কিছু উপায়পর্যাপ্ত পরিমাণে মদ্যপান করুন। ৬০ মিলির বেশি মদ্যপান করলে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে গিয়ে শরীর অসুস্থ হুয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের মদ একসঙ্গে খাবেন না।মদ্যপান করলে একসঙ্গে জলও খেতে হবে। শরীর যেন কোনওভাবেই ডিহাইড্রেট না হয় সেইদিকে নজর রাখুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। শরীরের দুর্বলতা এড়াতে।
advertisement
7/7
 হ্যাংওভার কাটাতে পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি। এতে ব্রেন ফগের সমস্যাও এড়াতে পারবেন। এছাড়াও এতে অ্যাংজাইটি এড়াতে পারবেন। এ ছাড়া পরদিন হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে মুড সুইংও এড়াতে পারবেন।।
হ্যাংওভার কাটাতে পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি। এতে ব্রেন ফগের সমস্যাও এড়াতে পারবেন। এছাড়াও এতে অ্যাংজাইটি এড়াতে পারবেন। এ ছাড়া পরদিন হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে মুড সুইংও এড়াতে পারবেন।।
advertisement
advertisement
advertisement